১৯ বছর বয়স পর্যন্ত চপ্পল পরে ক্রিকেট! খেপ খেলা ক্রিকেটার এখন ভারতীয় দলের তারকা

Last Updated:
Mohammad Siraj: খেপের মাঠ থেকে ভারতীয় দল। এই ক্রিকেটারের কাছে আজ বাড়ি, গাড়ি কী নেই!
1/6
বাড়িতে চরম অর্থকষ্ট। তবুও তাঁর বাবা চেয়েছিলেন, ছেলে যেন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে। তবে মহম্মদ সিরাজ ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলেন। হয়েছেন।
বাড়িতে চরম অর্থকষ্ট। তবুও তাঁর বাবা চেয়েছিলেন, ছেলে যেন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে। তবে মহম্মদ সিরাজ ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলেন। হয়েছেন।
advertisement
2/6
সিরাজ এখ সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, বাবা অটো রিক্সা চালাতেন। দাদা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ত। তাই বাবা ওকে রোজ ১০০ টাকা করে দিত। আমাকে দিতেন ৭০ টাকা। প্র্যাকটিসে যেতে-আসতে ৭০ টাকা বাইকের পেট্রোলে খরচ হয়ে যেত।
সিরাজ এখ সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, বাবা অটো রিক্সা চালাতেন। দাদা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ত। তাই বাবা ওকে রোজ ১০০ টাকা করে দিত। আমাকে দিতেন ৭০ টাকা। প্র্যাকটিসে যেতে-আসতে ৭০ টাকা বাইকের পেট্রোলে খরচ হয়ে যেত।
advertisement
3/6
সিরাজ আরও বলেন, ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত টেনিস বলে ক্রিকেট খেলেছি। তাও চপ্পল পরে। তার পর একটি টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে প্রথমবার স্পাইক পরে খেলি।
সিরাজ আরও বলেন, ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত টেনিস বলে ক্রিকেট খেলেছি। তাও চপ্পল পরে। তার পর একটি টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে প্রথমবার স্পাইক পরে খেলি।
advertisement
4/6
হায়দরাবাদের অত্যন্ত অভিজাত এলাকায় বাড়ি বানিয়েছেন সিরাজ। তবে তাঁর বাবা সেই বাড়ি দেখে যেতে পারেননি। সেই আক্ষেপ সিরাজের মন থেকে যায়নি।
হায়দরাবাদের অত্যন্ত অভিজাত এলাকায় বাড়ি বানিয়েছেন সিরাজ। তবে তাঁর বাবা সেই বাড়ি দেখে যেতে পারেননি। সেই আক্ষেপ সিরাজের মন থেকে যায়নি।
advertisement
5/6
২০১৬ সালে সিরাজ রনজি খেলেন। তবে তার আগে চুটিয়ে খেপ খেলতেন তিনি। প্রথমবার খেপের মাঠে ৫০০ টাকা উপার্জন করেন তিনি।
২০১৬ সালে সিরাজ রনজি খেলেন। তবে তার আগে চুটিয়ে খেপ খেলতেন তিনি। প্রথমবার খেপের মাঠে ৫০০ টাকা উপার্জন করেন তিনি।
advertisement
6/6
টেনিস বল ক্রিকেটে দুর্দান্ত পারফর্ম করতেন সিরাজ। তার পর অনূর্ধ্ব ২৩ হায়দরাবাদ দলে ডাক পান। কিন্তু তখন তাঁর ডেঙ্গু ধরা পড়ে। হাসপাতালে ভর্তি হন। তবে হাসপাতাল থেকে চিকিৎসার মাঝপথে ছুটি নিয়ে তিনি ক্রিকেট মাঠে ফেরেন। তার পর থেকে আর ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে।
টেনিস বল ক্রিকেটে দুর্দান্ত পারফর্ম করতেন সিরাজ। তার পর অনূর্ধ্ব ২৩ হায়দরাবাদ দলে ডাক পান। কিন্তু তখন তাঁর ডেঙ্গু ধরা পড়ে। হাসপাতালে ভর্তি হন। তবে হাসপাতাল থেকে চিকিৎসার মাঝপথে ছুটি নিয়ে তিনি ক্রিকেট মাঠে ফেরেন। তার পর থেকে আর ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে।
advertisement
advertisement
advertisement