ডান হাতি মিডিয়াম পেসার রাজ বাওয়া ইংল্যান্ডের ব্যাটারদের ফাইনালে নতজানু হতে বাধ্য করেন। হিমাচল প্রদেশে জন্ম নেওয়া রাজ ৯.৫ ওভারে মাত্র ৩১ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেন। ফাইনালে ইংল্যান্ড দল ৪৪.৫ ওভার খেলে ১৮৯ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। রাজ আবার ব্যাট হাতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখান এবং ৩৫ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেন।
টুর্নামেন্টে ভারতীয় দলের সহ-অধিনায়কের দায়িত্ব নেন অন্ধ্র প্রদেশের ব্যাটার শেখ রশিদ। ফাইনালে হাফ সেঞ্চুরি করেন তিনি। তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ৮৪ বলে ৬টি চারের সাহায্যে ৫০ রান করেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সেমিফাইনালেও দলের জয়ে তিনি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। যশ ধুলের সঙ্গে দুশো রানের পার্টনারশিপ খেলেছিলেন।
ভারতীয় দল ১৮৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে ৯৭ রানে ৪ উইকেট হারায়।, সেই সময় বড় রানের পার্টনারশিপ দরকার ছিল। নিশান্ত সিন্ধু শুধু হাফ সেঞ্চুরিই করেননি, অপরাজিত থেকে দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। হরিয়ানার হিসারে জন্ম নেওয়া এই ক্রিকেটার ৫৪ বল খেলে ৫টি চার ও ১টি ছক্কায় ৫০ রান করেন। রাজ বাওয়ার সঙ্গে ৫ম উইকেটে ৬৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন তিনি।