Bengaluru Stampede: 'আমাকে এখানেই থাকতে দাও', পদপিষ্টে মৃত ছেলের কবর আঁকড়ে কাঁদছে বাবা

Last Updated:
Bengaluru Stampede- সেদিন চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের বাইরে পদদলিত হয়ে মৃত্যু হয়েছিল সেই যুবকের। তার পর সেই যুবকের দেহ গ্রামে কবর দেওয়া হয়। আর ছেলের কবরের সামনেই সারাদিন বসে রয়েছেন ওই যুবকের বাবা বিটি লক্ষ্মণ।
1/5
গোটা দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছে এই ঘটনা। আরসিবি আইপিএল ট্রফি জিতেছিল ১৭ বছর অপেক্ষার পর। তবে তার পর আরসিবির বিজয় শোভাযাত্রার সময় পদপৃষ্ট হয়ে মারা যান ১১ জন। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর তু তু ম্যায় ম্যায় চলছেই। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
গোটা দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছে এই ঘটনা। আরসিবি আইপিএল ট্রফি জিতেছিল ১৭ বছর অপেক্ষার পর। তবে তার পর আরসিবির বিজয় শোভাযাত্রার সময় পদপৃষ্ট হয়ে মারা যান ১১ জন। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর তু তু ম্যায় ম্যায় চলছেই। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
advertisement
2/5
চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে সেদিন মৃত ১১ জনের মধ্যে একজন ছিলেন ২১ বছর বয়সী ভূমিক লক্ষ্মণ। তিনি আরসিবির বিজয় উৎসবে সামিল হতে চেয়েছিলেন। তবে সেই বিজয় উৎসব থেকে তাঁর আর বাড়ি  ফেরা হয়নি।
চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে সেদিন মৃত ১১ জনের মধ্যে একজন ছিলেন ২১ বছর বয়সী ভূমিক লক্ষ্মণ। তিনি আরসিবির বিজয় উৎসবে সামিল হতে চেয়েছিলেন। তবে সেই বিজয় উৎসব থেকে তাঁর আর বাড়ি ফেরা হয়নি।
advertisement
3/5
সেদিন পদদলিত হয়ে মৃত্যু হয়েছিল সেই যুবকের। তার পর সেই যুবকের দেহ গ্রামে কবর দেওয়া হয়। আর ছেলের কবরের সামনেই সারাদিন বসে রয়েছেন ওই যুবকের বাবা বিটি লক্ষ্মণ।
সেদিন চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের বাইরে পদদলিত হয়ে মৃত্যু হয়েছিল সেই যুবকের। তার পর সেই যুবকের দেহ গ্রামে কবর দেওয়া হয়। আর ছেলের কবরের সামনেই সারাদিন বসে রয়েছেন ওই যুবকের বাবা বিটি লক্ষ্মণ।
advertisement
4/5
ছেলের কবরের সামনে সারাদিন বসে রয়েছেন সেই ভদ্রলোক। কেউ তাঁকে সেখান থেকে আনতে গেলেই বলছেন, আমি এখানেই থাকতে চাই। আমাকে কোথাও যেতে বলো না। কর্ণাটকের হাসান লোকসভা কেন্দ্রের ওই গ্রামেই থাকেন তাঁরা। ছেলের ছোট থেকেই ক্রিকেটের প্রতি আগ্রহ ছিল। তবে আর্থিক পরিস্থিতি ভাল না হওয়ায় ছেলেকে ক্রিকেট প্রশিক্ষণে ভর্তি করতে পারেননি বিটি লক্ষ্মণ।
ছেলের কবরের সামনে সারাদিন বসে রয়েছেন সেই ভদ্রলোক। কেউ তাঁকে সেখান থেকে আনতে গেলেই বলছেন, আমি এখানেই থাকতে চাই। আমাকে কোথাও যেতে বলো না। কর্ণাটকের হাসান লোকসভা কেন্দ্রের ওই গ্রামেই থাকেন তাঁরা। ছেলের ছোট থেকেই ক্রিকেটের প্রতি আগ্রহ ছিল। তবে আর্থিক পরিস্থিতি ভাল না হওয়ায় ছেলেকে ক্রিকেট প্রশিক্ষণে ভর্তি করতে পারেননি বিটি লক্ষ্মণ।
advertisement
5/5
ছেলের মৃত্যুর খবর প্রথমে বিশ্বাসই করতে পারেননি বিটি লক্ষ্ণণ। ছেলের জন্য তিনি একটি জমি কিনেছিলেন গ্রামে। এখন সেখানেই মৃত ছেলের স্মৃৃতিসৌধ তৈরি করতে চান তিনি। তবে তার আগে সারাদিন ছেলের কবরের সামনেই শুয়ে রয়েছেন তিনি। শোকে বিহ্বল সেই বাবার জন্য কাঁদছে গোটা গ্রাম।
ছেলের মৃত্যুর খবর প্রথমে বিশ্বাসই করতে পারেননি বিটি লক্ষ্ণণ। ছেলের জন্য তিনি একটি জমি কিনেছিলেন গ্রামে। এখন সেখানেই মৃত ছেলের স্মৃৃতিসৌধ তৈরি করতে চান তিনি। তবে তার আগে সারাদিন ছেলের কবরের সামনেই শুয়ে রয়েছেন তিনি। শোকে বিহ্বল সেই বাবার জন্য কাঁদছে গোটা গ্রাম।
advertisement
advertisement
advertisement