Mohammad Shami : '৫০০ উইকেট পেয়েছে, ও আর কী প্রমাণ করবে?', শামিকে নিয়ে প্রাক্তন ক্রিকেটারের বিস্ফোরণ, বিরাট ঝামেলা

Last Updated:
Mohammad Shami- রনজির প্রথম ম্যাচে বাংলার জার্সি গায়ে প্রথম ম্যাচে দুটি ইনিংস মিলিয়ে ৩ ও ৪ উইকেট -অর্থাৎ ৮ উইকেট পেয়েছেন শামি৷ অন্যদিকে, গুজরাতের বিরুদ্ধে বাংলার জয়ের ম্যাচে বল হাতে দারুণ পারফরম্যান্স তাঁর৷ প্রথম ইনিংসে ৩ উইকেটের পর পান ৫ উইকেট৷
1/6
ভারতীয় ক্রিকেটে শামি বনাম আগরকারের লড়াই। একজন পেসারের সঙ্গে নির্বাচক প্রধানের এমন ঠান্ডা যুদ্ধ ভারতীয় ক্রিকেটে বোধ হয় এর আগে আর দেখা যায়নি! শামি লাগাতার পারফর্ম করছেন। তবুও নির্বাচকদের নজর পড়ছে না তাঁর উপর।
ভারতীয় ক্রিকেটে শামি বনাম আগরকারের লড়াই। একজন পেসারের সঙ্গে নির্বাচক প্রধানের এমন ঠান্ডা যুদ্ধ ভারতীয় ক্রিকেটে বোধ হয় এর আগে আর দেখা যায়নি! শামি লাগাতার পারফর্ম করছেন। তবুও নির্বাচকদের নজর পড়ছে না তাঁর উপর।
advertisement
2/6
রনজির প্রথম ম্যাচে বাংলার জার্সি গায়ে প্রথম ম্যাচে দুটি ইনিংস মিলিয়ে ৩ ও ৪ উইকেট -অর্থাৎ ৮ উইকেট পেয়েছেন শামি৷ অন্যদিকে, গুজরাতের বিরুদ্ধে বাংলার জয়ের ম্যাচে বল হাতে দারুণ পারফরম্যান্স তাঁর৷ প্রথম ইনিংসে ৩ উইকেটের পর পান ৫ উইকেট৷
রনজির প্রথম ম্যাচে বাংলার জার্সি গায়ে প্রথম ম্যাচে দুটি ইনিংস মিলিয়ে ৩ ও ৪ উইকেট -অর্থাৎ ৮ উইকেট পেয়েছেন শামি৷ অন্যদিকে, গুজরাতের বিরুদ্ধে বাংলার জয়ের ম্যাচে বল হাতে দারুণ পারফরম্যান্স তাঁর৷ প্রথম ইনিংসে ৩ উইকেটের পর পান ৫ উইকেট৷
advertisement
3/6
এর পর শামি বলেন, পরিস্থিতি বেশ কঠিন ছিল। খুব গরমও ছিল। কিন্তু সকলে মিলে যে সাহস দেখিয়েছে সেটাকে কুর্নিশ। প্রত্যেকের জন্য আমি গর্বিত। ভারতীয় দলে প্রত্যাবর্তন নিয়ে আর কী বলব? যাই বলি বিতর্কের সৃষ্টি হয়। আমি আলাদা করে কী আর করতে পারি? সমাজমাধ্যমও বিতর্কের সৃষ্টি করে। ম্যাচ জেতানোই আমার কাজ। উইকেট নিয়ে দলকে সাহায্য করি। দেশের হয়ে যখন খেলতাম, তখনও সেটাই করতাম। এবার ভাগ্যে যা আছে তাই হবে। আমি ভাগ্যে বিশ্বাসী। কপালে না থাকলে সেই কাজ হওয়া খুব কঠিন। দেশের হয়ে খেলতে কে না চায়? ঘরের মাঠে যত বেশি ম্যাচ পাওয়া যায় ততই ভাল। রাজ্যের হয়েই হোক অথবা দেশের হয়ে, আমি পুরোপুরি তৈরি।’’
এর পর শামি বলেন, পরিস্থিতি বেশ কঠিন ছিল। খুব গরমও ছিল। কিন্তু সকলে মিলে যে সাহস দেখিয়েছে সেটাকে কুর্নিশ। প্রত্যেকের জন্য আমি গর্বিত। ভারতীয় দলে প্রত্যাবর্তন নিয়ে আর কী বলব? যাই বলি বিতর্কের সৃষ্টি হয়। আমি আলাদা করে কী আর করতে পারি? সমাজমাধ্যমও বিতর্কের সৃষ্টি করে। ম্যাচ জেতানোই আমার কাজ। উইকেট নিয়ে দলকে সাহায্য করি। দেশের হয়ে যখন খেলতাম, তখনও সেটাই করতাম। এবার ভাগ্যে যা আছে তাই হবে। আমি ভাগ্যে বিশ্বাসী। কপালে না থাকলে সেই কাজ হওয়া খুব কঠিন। দেশের হয়ে খেলতে কে না চায়? ঘরের মাঠে যত বেশি ম্যাচ পাওয়া যায় ততই ভাল। রাজ্যের হয়েই হোক অথবা দেশের হয়ে, আমি পুরোপুরি তৈরি।’’
advertisement
4/6
এর পর শামির হয়ে কথা বলেন বাংলার কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা। তিনি বলেছেন, গত মরসুমেও আমরা শুরুটা ভাল করেছিলাম। এই জয়ের নেপথ্যে প্রত্যেকের সমান অবদান আছে। শামি অসাধারণ, শাহবাজ়ও প্রত্যাবর্তন করল। ম্যাচ সেরার পুরস্কার পেল। শামিকে নিয়ে নির্বাচকদের একটা কথা বলব, ‘‘এ বার তো ওকে নিয়ে নাও।’’ সারা বিশ্ব দেখছে মহম্মদ শামি কী করতে পারে! কারও শংসাপত্রের দরকার পড়ে না। ওর ভক্তরাই বলে দেবে শামি কেমন বোলিং করছে! ওর সতীর্থেরা সব সময় ওর পাশে আছে। শামিকে সাতটার মধ্যে সাতটা ম্যাচে খেলানো যাবে না। ওরও বিশ্রাম দরকার। কিন্তু ও তো এখন বিশ্রাম নিতে চাইছে না। বলছে ৩০ বছরের ছেলের মতোই ও শক্তিশালী।
এর পর শামির হয়ে কথা বলেন বাংলার কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা। তিনি বলেছেন, গত মরসুমেও আমরা শুরুটা ভাল করেছিলাম। এই জয়ের নেপথ্যে প্রত্যেকের সমান অবদান আছে। শামি অসাধারণ, শাহবাজ়ও প্রত্যাবর্তন করল। ম্যাচ সেরার পুরস্কার পেল। শামিকে নিয়ে নির্বাচকদের একটা কথা বলব, ‘‘এ বার তো ওকে নিয়ে নাও।’’ সারা বিশ্ব দেখছে মহম্মদ শামি কী করতে পারে! কারও শংসাপত্রের দরকার পড়ে না। ওর ভক্তরাই বলে দেবে শামি কেমন বোলিং করছে! ওর সতীর্থেরা সব সময় ওর পাশে আছে। শামিকে সাতটার মধ্যে সাতটা ম্যাচে খেলানো যাবে না। ওরও বিশ্রাম দরকার। কিন্তু ও তো এখন বিশ্রাম নিতে চাইছে না। বলছে ৩০ বছরের ছেলের মতোই ও শক্তিশালী।
advertisement
5/6
লক্ষ্মীরতন শুক্লা আরও বলেন, শামিকে তরুণ ক্রিকেটারের মতোই দৌড়তে দেখছি। যে ৫০০-র বেশি উইকেট পেয়েছে, তাকে নতুন করে আর জবাব দিতে হয় না। ওর পারফরম্যান্সই ওর জবাব।
লক্ষ্মীরতন শুক্লা আরও বলেন, শামিকে তরুণ ক্রিকেটারের মতোই দৌড়তে দেখছি। যে ৫০০-র বেশি উইকেট পেয়েছে, তাকে নতুন করে আর জবাব দিতে হয় না। ওর পারফরম্যান্সই ওর জবাব।
advertisement
6/6
২০১৩ সালের ৬ নভেম্বর ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের বিরুদ্ধে ইডেন গার্ডেন্সেই টেস্ট অভিষেক হয়েছিল শামির। আবার সেই ইডেনেই শামির প্রত্যাবর্তন হতে পারে। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচ ইডেনেই। শামি কামব্যাক করলে ইডেনে তাঁর খেলার সম্ভাবনা প্রবল।
২০১৩ সালের ৬ নভেম্বর ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের বিরুদ্ধে ইডেন গার্ডেন্সেই টেস্ট অভিষেক হয়েছিল শামির। আবার সেই ইডেনেই শামির প্রত্যাবর্তন হতে পারে। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচ ইডেনেই। শামি কামব্যাক করলে ইডেনে তাঁর খেলার সম্ভাবনা প্রবল।
advertisement
advertisement
advertisement