Yusuf Pathan: ছানাবড়া, গরদের পর এবার সিল্ক! মুর্শিদাবাদের জন্য সংসদে সরব ইউসুফ পাঠান, ধন্য ধন্য করছেন ব্যবসায়ীরা
- Published by:Madhab Das
- hyperlocal
- Reported by:Tanmoy Mondal
Last Updated:
Yusuf Pathan: মুর্শিদাবাদের রেশম সুতো থেকে হয় মুর্শিদাবাদ সিল্ক, যা মুর্শিদাবাদের গৌরব ‘মুর্শিদাবাদ সিল্ক’। এবার সেই মুর্শিদাবাদ সিল্কের জন্য সংসদে সরব হলেন বহরমপুরের সাংসদ ইউসুফ পাঠান।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
তিনি আরও বলেন, ”বহরমপুর, ডোমকল, রানিনগর, জিয়াগঞ্জ-সহ বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ৯৯টি প্রতিষ্ঠান এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত। মুর্শিদাবাদ সিল্ক ফ্যাব্রিক শিল্পের বার্ষিক ব্যবসা প্রায় ৩০ কোটি টাকার। মুর্শিদাবাদ সিল্ক থানকে জিআই ট্যাগ প্রদান করলে এর প্রকৃত পরিচয় সংরক্ষিত হবে এবং ভারতের ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্প আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাবে”।
advertisement
advertisement
মুর্শিদাবাদ জেলাঞ্চলে যে এক ধরণের রেশমি বস্ত্রশিল্প বিদ্যমান ছিল তা নাকি প্রথম জানা যায় কৌটিল্যের ‘অর্থশাস্ত্র’ বইটির কিছু টিকা থেকে। বোঝা যায় মুর্শিদাবাদ জেলাঞ্চলে রেশম শিল্পের উদ্ভব ঘটেছিল খ্রিস্টপূর্ববর্তী সপ্তম শতক থেকে খ্রিস্টপূর্ববর্তী তৃতীয় শতকের মধ্যবর্তী কোনও সময়ে। মোঘল আমলে মুর্শিদাবাদ সিল্কের নিজস্ব পরিচয় গড়ে ওঠে।
advertisement
সিল্কের ব্যবসা ঘিরেই জেলায় ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছিল ওলন্দাজদের কুঠি। ব্যবসায়কে অন্যমাত্রা দেন ইংরেজ, ডাচ বণিকরা। রেশম পৌঁছয় ইউরোপেও। মুর্শিদাবাদ একদিকে ছিল সুবে বাংলার রাজধানী, অন্যদিকে মুর্শিদাবাদ-কাশিমবাজার অঞ্চল কাঁচা রেশম ও রেশমি বস্ত্রের সবচেয়ে বড় উৎপাদন ও বাণিজ্যকেন্দ্র। (ছবি ও তথ্য: তন্ময় মণ্ডল)








