Weather Forecast| IMD Weather Alert|| দার্জিলিংয়েও তাপপ্রবাহ! জ্যৈষ্ঠের দাবদাহে ছারখার বাংলা, কবে থেকে বৃষ্টি? রইল সর্বশেষ আপডেট

*তৃতীয় দফায় গরম পড়েছে বাঁকুড়া জেলায়। এই গরমের চরিত্র একটু ভিন্ন। সমগ্র দিনজুড়ে প্রায় দু-ধরনের গ্রীষ্মকাল আমরা দেখতে পাচ্ছি সমগ্র বাঁকুড়া জেলায়। সন্ধ্যার পর থেকে সকাল আট'টা বা ন'টা পর্যন্ত চিটচিটে গুমোট গরম অনুভূত হচ্ছে। প্রতিবেদনঃ নীলাঞ্জন ব্যানার্জী। ফাইল ছবি।

*সর্বোচ্চ তাপমাত্রা একটু কম থাকলেও বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ অত্যন্ত বেশি থাকছে, যার ফলে হচ্ছে অনবরত ঘাম এবং চলাচল করছে না বাতাস। ফলে গুমোট গরম অনুভূত হচ্ছে। ফাইল ছবি। 

*বেলা বাড়ার সঙ্গে বাড়ছে সূর্যের তেজ। চাঁদি ফাটা রোদ্দুর এবং তার সঙ্গে উত্তপ্ত গরম তাপপ্রবাহ। এই সময় গুমোট ভাব কেটে গেলেও বাইরে বেরোনো অসহ্য হয়ে পড়েছে। সূর্যের প্রচন্ড তাপে গরম হয়ে তাপ ছড়াচ্ছে উন্মুক্ত রাস্তাঘাট এবং রুক্ষ প্রান্তর। তার সঙ্গে কমছে আর্দ্রতার পরিমাণ। ফাইল ছবি। 

*ভোরবেলায় বাঁকুড়া জেলায় আর্দ্রতার পরিমাণে দিন ৫৬ শতাংশ থাকলেও, দিনের শেষের দিকে আর্দ্রতা কমে দাঁড়াবে ৩৭ শতাংশর কাছাকাছি। এ দিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩৯-৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। ফাইল ছবি। 

*সকাল থেকেই মেঘলা রোদ বাঁকুড়া জেলায়। যার ফলে বেড়েছে গুমোট ভাব। কাগজে কলমে রয়েছে এ দিন চল্লিশ শতাংশ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা। বেলা ১১'টা থেকে সন্ধ্যা ৬'টা পর্যন্ত আকাশ মেঘলা হতে পারে এবং হতে পারে সামান্য বৃষ্টিপাতও। ফাইল ছবি। 

*এ দিন সূর্যোদয় হয় ভোর ৪ঃ৫৫ মিনিটে এবং সূর্যাস্ত হবে সন্ধে ৬ঃ২৫ মিনিটে। আকাশ মেঘলা থাকলেও বাঁকুড়ার বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করবে অত্যন্ত উচ্চমানের অতিবেগুনি রশ্মি। একেবারে দক্ষিণ থেকে উত্তরে ১০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে বইবে গরম বাতাস। দিন জুড়ে পরিবর্তন হবে আর্দ্রতার পরিমাণ ৫৬-৩৭ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করতে পারে সূচক। ফাইল ছবি। 

*এ দিন সকাল থেকেই বাঁকুড়ার বায়ু মাঝারি রকমের দূষিত যার সূচক ১২২। বৃষ্টিপাত কখন হবে বা বৃষ্টিপাত হলেও ধারাবাহিকভাবে বৃষ্টিপাত কবে থেকে শুরু হবে তাই নিয়ে রয়েছে ধোঁয়াশা। ফাইল ছবি। 

*কাগজে-কলমে সপ্তাহ জুড়ে রয়েছে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আবার বৃষ্টিপাত না হলে বাড়তে পারে তাপমাত্রা। বাঁকুড়া জেলার সাম্প্রতিক রেকর্ড অনুযায়ী তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনার পাল্লা একটু বেশি ভারী। ফাইল ছবি। 

*পূর্বাভাস অনুযায়ী চলতি সপ্তাহে ৪৩° পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। তাই খুব প্রয়োজন না হলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা উপদেশ দিচ্ছেন ঘরের ভেতরে থাকতে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এর উপরে গেলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, গ্রামীণ এবং মফস্বলের অর্থনীতি। ফাইল ছবি।