Weekend Spot: কলকাতা থেকে মাত্র ১৩৬ কিমি, চাঁদনী জলটুঙ্গির আলোময় সন্ধ্যা মুগ্ধ করবে মন

Last Updated:
Weekend Spot: কলকাতা থেকে মাত্র প্রায় ১৩৬ কিমি দূরে অবস্থিত এই মনোরম জলটুঙ্গি। পূর্ব বর্ধমানের গুসকরা শহর থেকে খুব সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায়।
1/5
একদিনের ছুটিতে কোথাও ঘুরতে যেতে চাইছেন? আপনার জন্য দুর্দান্ত একটি জায়গা রয়েছে পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রাম ব্লকের দিগনগর গ্রামে চাঁদনী জলটুঙ্গি। এটি একটি ঐতিহাসিক ও নান্দনিক স্থান, যা পর্যটকদের কাছে এক বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে পরিচিত।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
একদিনের ছুটিতে কোথাও ঘুরতে যেতে চাইছেন? আপনার জন্য দুর্দান্ত একটি জায়গা রয়েছে পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রাম ব্লকের দিগনগর গ্রামে চাঁদনী জলটুঙ্গি। এটি একটি ঐতিহাসিক ও নান্দনিক স্থান, যা পর্যটকদের কাছে এক বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে পরিচিত।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
2/5
জানা যায়, চাঁদনী জলটুঙ্গি নির্মাণ করেছিলেন বর্ধমানের মহারাজা কীর্তিচাঁদ। তিনি তাঁর স্ত্রী রাজরাজেশ্বরী দেবীর জন্য এই অনন্য স্থাপত্যটি বানান। রাজস্থানের জলাশয়ের মাঝে চাতুরি বা ‘হাওয়া মহল’-এর আদলে তৈরি এই জলটুঙ্গি তাঁর স্ত্রীকে পাঞ্জাবের পরিবেশের স্মৃতি এনে দেওয়ার উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছিল।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
জানা যায়, চাঁদনী জলটুঙ্গি নির্মাণ করেছিলেন বর্ধমানের মহারাজা কীর্তিচাঁদ। তিনি তাঁর স্ত্রী রাজরাজেশ্বরী দেবীর জন্য এই অনন্য স্থাপত্যটি বানান। রাজস্থানের জলাশয়ের মাঝে চাতুরি বা ‘হাওয়া মহল’-এর আদলে তৈরি এই জলটুঙ্গি তাঁর স্ত্রীকে পাঞ্জাবের পরিবেশের স্মৃতি এনে দেওয়ার উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছিল।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
3/5
চাঁদনী জলটুঙ্গি তার ঐতিহাসিক গুরুত্ব, স্থাপত্যশৈলী এবং চারপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য আজ পূর্ব বর্ধমানের একটি উল্লেখযোগ্য পর্যটন কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। এখানে পর্যটকদের জন্য থাকা-খাওয়ার ভালো ব্যবস্থা রয়েছে। এসি ও নন-এসি—দুই ধরনের রুমই পাওয়া যায়। প্যাকেজ সিস্টেমে খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
চাঁদনী জলটুঙ্গি তার ঐতিহাসিক গুরুত্ব, স্থাপত্যশৈলী এবং চারপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য আজ পূর্ব বর্ধমানের একটি উল্লেখযোগ্য পর্যটন কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। এখানে পর্যটকদের জন্য থাকা-খাওয়ার ভালো ব্যবস্থা রয়েছে। এসি ও নন-এসি—দুই ধরনের রুমই পাওয়া যায়। প্যাকেজ সিস্টেমে খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
4/5
নন-এসি রুম ভাড়া দু’হাজার টাকা এবং এসি রুম আড়াই হাজার টাকা। এছাড়া একজনের জন্য চারবেলা খাবারের খরচ ৭০০ টাকা। সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য এই জায়গা খোলা থাকে সকাল সাতটা থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত। ঘুরতে এলে পর্যটকদের সত্যিই ভাল লাগবে এবং চাঁদনী জলটুঙ্গির সন্ধ্যার আলোময় দৃশ্য মনকে করবে মুগ্ধ।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
নন-এসি রুম ভাড়া দু’হাজার টাকা এবং এসি রুম আড়াই হাজার টাকা। এছাড়া একজনের জন্য চারবেলা খাবারের খরচ ৭০০ টাকা। সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য এই জায়গা খোলা থাকে সকাল সাতটা থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত। ঘুরতে এলে পর্যটকদের সত্যিই ভাল লাগবে এবং চাঁদনী জলটুঙ্গির সন্ধ্যার আলোময় দৃশ্য মনকে করবে মুগ্ধ।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
5/5
কলকাতা থেকে মাত্র প্রায় ১৩৬ কিমি দূরে অবস্থিত এই মনোরম জলটুঙ্গি। পূর্ব বর্ধমানের গুসকরা শহর থেকে খুব সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায়। রুম বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করতে হবে এই নম্বরে +919748411871। চাঁদনী জলটুঙ্গিকে কেন্দ্র করে আশেপাশের আরও কয়েকটি জায়গা ঘুরে দেখা যায় গুসকরা এয়ারফিল্ড, ডোকরা গ্রাম, কালিকাপুর রাজবাড়ি, ভালকী মাচান প্রভৃতি।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
কলকাতা থেকে মাত্র প্রায় ১৩৬ কিমি দূরে অবস্থিত এই মনোরম জলটুঙ্গি। পূর্ব বর্ধমানের গুসকরা শহর থেকে খুব সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায়। রুম বুকিংয়ের জন্য যোগাযোগ করতে হবে এই নম্বরে +919748411871। চাঁদনী জলটুঙ্গিকে কেন্দ্র করে আশেপাশের আরও কয়েকটি জায়গা ঘুরে দেখা যায় গুসকরা এয়ারফিল্ড, ডোকরা গ্রাম, কালিকাপুর রাজবাড়ি, ভালকী মাচান প্রভৃতি।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
advertisement
advertisement