Travel: পরতে পরতে ইতিহাসের ছোঁয়া! পোড়ামাটির দেশে ছোট্ট ট্রিপ, হাঁসফাঁস গরমে ঘোরার সেরা ঠিকানা হতে পারে এই জায়গা

Last Updated:
Best Tourist destination Bengal: বর্ষা শুরু হওয়ার আগে অবশ্যই ঘুরে দেখুন বিষ্ণুপুর শহর। তবে তার আগে চার "হট ডেস্টিনেশন" লিস্ট। কলকাতা থেকে ১৫২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর, যার অন্যতম মূল আকর্ষণ রাসমঞ্চ।
1/10
বর্ষা শুরু হওয়ার আগে অবশ্যই ঘুরে দেখুন বিষ্ণুপুর শহর। তবে তার আগে চার "হট ডেস্টিনেশন" লিস্ট। কলকাতা থেকে ১৫২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর, যার অন্যতম মূল আকর্ষণ রাসমঞ্চ।
বর্ষা শুরু হওয়ার আগে অবশ্যই ঘুরে দেখুন বিষ্ণুপুর শহর। তবে তার আগে চার "হট ডেস্টিনেশন" লিস্ট। কলকাতা থেকে ১৫২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর, যার অন্যতম মূল আকর্ষণ রাসমঞ্চ।
advertisement
2/10
১.৬ মিটার, প্রস্থ ২৪.৬ মিটার। পুরো মন্দিরটির উচ্চতা ১০.৭ মিটার। মন্দিরের বেদী তৈরি ল্যাটেরাইট পাথর দিয়ে। মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গিরের সমসাময়িক রাজা বীরহাম্বীর ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে তৈরি করেন রাসমঞ্চ।
১.৬ মিটার, প্রস্থ ২৪.৬ মিটার। পুরো মন্দিরটির উচ্চতা ১০.৭ মিটার। মন্দিরের বেদী তৈরি ল্যাটেরাইট পাথর দিয়ে। মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গিরের সমসাময়িক রাজা বীরহাম্বীর ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে তৈরি করেন রাসমঞ্চ।
advertisement
3/10
বিষ্ণুপুরে অসাধারণ সব মন্দির এবং টেরাকোটার আইকনিক ঘোড়ার পাশাপাশি নজর কাড়ে একটি কামান, যার নাম দলমাদল। স্থানীয় লোককথা অনুযায়ী এই কামান নাকি চালিয়েছিলেন স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণের আর এক রূপ মদনমোহন।
বিষ্ণুপুরে অসাধারণ সব মন্দির এবং টেরাকোটার আইকনিক ঘোড়ার পাশাপাশি নজর কাড়ে একটি কামান, যার নাম দলমাদল। স্থানীয় লোককথা অনুযায়ী এই কামান নাকি চালিয়েছিলেন স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণের আর এক রূপ মদনমোহন।
advertisement
4/10
মহাভারতের যুদ্ধে শ্রীকৃষ্ণ অস্ত্র হাতে না নেওয়ার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন। একবার রথের চাকা তুলে নিলেও সঙ্গে সঙ্গেই নিরস্ত্র হয়েছিলেন। কিন্তু এই রাজ‍্যে বর্গী হামলা আটকাতে তিনিই নাকি কামান চালিয়েছিলেন! নিজের মন্দির থেকে বেরিয়ে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন মদনমোহন। এমনটাই জনশ্রুতি।
মহাভারতের যুদ্ধে শ্রীকৃষ্ণ অস্ত্র হাতে না নেওয়ার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন। একবার রথের চাকা তুলে নিলেও সঙ্গে সঙ্গেই নিরস্ত্র হয়েছিলেন। কিন্তু এই রাজ‍্যে বর্গী হামলা আটকাতে তিনিই নাকি কামান চালিয়েছিলেন! নিজের মন্দির থেকে বেরিয়ে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন মদনমোহন। এমনটাই জনশ্রুতি।
advertisement
5/10
মন্দির নগরী বিষ্ণুপুরের পর্যটন উন্নয়ন, সংস্কৃতি ও হস্তশিল্পের প্রসার ও বিপননের লক্ষ্য নিয়ে বিষ্ণুপুর প্রশাসনের উদ্যোগে শুরু হয় পোড়া মাটির হাট যা সম্পূর্ণ পরিবেশ বান্ধব। মহকুমা প্রশাসনের কড়া নির্দেশ, এখানে কোনও ধরণের প্লাষ্টিক বা প্লাষ্টিক জাত দ্রব্য ব্যবহার করা চলবে না।
মন্দির নগরী বিষ্ণুপুরের পর্যটন উন্নয়ন, সংস্কৃতি ও হস্তশিল্পের প্রসার ও বিপননের লক্ষ্য নিয়ে বিষ্ণুপুর প্রশাসনের উদ্যোগে শুরু হয় পোড়া মাটির হাট যা সম্পূর্ণ পরিবেশ বান্ধব। মহকুমা প্রশাসনের কড়া নির্দেশ, এখানে কোনও ধরণের প্লাষ্টিক বা প্লাষ্টিক জাত দ্রব্য ব্যবহার করা চলবে না।
advertisement
6/10
প্রাচীন এই শহরের ইঁট-কাঠ-পাথরের জঙ্গলের মধ্যে লাল মোরাম বিছানো পথের দুধারে রয়েছে শাল, নিম, সোনাঝুরি গাছ-গাছালি৷ সেই সবুজের সমারোহের ভিতর দিয়ে পৌঁছে যেতে পারেন এই অভিনব হাটে ৷
প্রাচীন এই শহরের ইঁট-কাঠ-পাথরের জঙ্গলের মধ্যে লাল মোরাম বিছানো পথের দুধারে রয়েছে শাল, নিম, সোনাঝুরি গাছ-গাছালি৷ সেই সবুজের সমারোহের ভিতর দিয়ে পৌঁছে যেতে পারেন এই অভিনব হাটে ৷
advertisement
7/10
বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন এলাকার শিল্পীরা তাদের উৎপাদিত শিল্প সামগ্রী নিয়ে এসে এখানে সরাসরি বিক্রি করেন। যেমন পাঁচমুড়ার টেরাকোটা সামগ্রী, শুশুনিয়া পাহাড় সংলগ্ন শিল্পীদের পাথরের কাজ, বিকনার ডোকরার পাশাপাশি বিষ্ণুপুরের লন্ঠন, শাঁখা, স্বর্ণচুরি, বালুচরি শাড়িও। একই সঙ্গে আদিবাসী নৃত্য আর মন্দির চত্ত্বরে কীর্তনের আসর। প্রতি শনিবার দুপুর দুটো থেকে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত এই হাট খোলা থাকে।
বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন এলাকার শিল্পীরা তাদের উৎপাদিত শিল্প সামগ্রী নিয়ে এসে এখানে সরাসরি বিক্রি করেন। যেমন পাঁচমুড়ার টেরাকোটা সামগ্রী, শুশুনিয়া পাহাড় সংলগ্ন শিল্পীদের পাথরের কাজ, বিকনার ডোকরার পাশাপাশি বিষ্ণুপুরের লন্ঠন, শাঁখা, স্বর্ণচুরি, বালুচরি শাড়িও। একই সঙ্গে আদিবাসী নৃত্য আর মন্দির চত্ত্বরে কীর্তনের আসর। প্রতি শনিবার দুপুর দুটো থেকে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত এই হাট খোলা থাকে।
advertisement
8/10
বিষ্ণুপুরের স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন হল জোড়বাংলা মন্দির। দুটো একচালা ঘর যোগ করে দিলে যেরকম হয়, জোড়বাংলা মন্দির সেইরকম। ১৬৫৫ সালে মল্লরাজ রঘুনাথ সিং মন্দির নির্মাণ করেন। কেষ্টরায় মন্দির নামেও পরিচিত এই মন্দির।
বিষ্ণুপুরের স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন হল জোড়বাংলা মন্দির। দুটো একচালা ঘর যোগ করে দিলে যেরকম হয়, জোড়বাংলা মন্দির সেইরকম। ১৬৫৫ সালে মল্লরাজ রঘুনাথ সিং মন্দির নির্মাণ করেন। কেষ্টরায় মন্দির নামেও পরিচিত এই মন্দির।
advertisement
9/10
কৃষ্ণলীলা, রামায়ন, মহাভারত, পৌরাণিক কাহিনী, শিকার দৃশ্য, সমসাময়িক সমাজচিত্র পোড়ামাটির ভাস্কর্যে ফুটিয়ে তোলা রয়েছে মন্দিরের গায়ে।
কৃষ্ণলীলা, রামায়ন, মহাভারত, পৌরাণিক কাহিনী, শিকার দৃশ্য, সমসাময়িক সমাজচিত্র পোড়ামাটির ভাস্কর্যে ফুটিয়ে তোলা রয়েছে মন্দিরের গায়ে।
advertisement
10/10
এই মন্দিরটির ভেতরের দৈর্ঘ‍্য ১১.৮ মিটার, প্রস্থ ১১.৭ মিটার এবং গঠনগত উচ্চতা ১০.৭ মিটার। এই মন্দিরে এপার বাংলা ওপার বাংলার স্থাপত্যের নির্দশন পাওয়া যায়।
এই মন্দিরটির ভেতরের দৈর্ঘ‍্য ১১.৮ মিটার, প্রস্থ ১১.৭ মিটার এবং গঠনগত উচ্চতা ১০.৭ মিটার। এই মন্দিরে এপার বাংলা ওপার বাংলার স্থাপত্যের নির্দশন পাওয়া যায়।
advertisement
advertisement
advertisement