প্রতিপদেই শুরু হয়ে গেল পুজো, রূপোর ঘটে এল জল! এক্কাগাড়ি, বাজনা মিলিয়ে জমজমাট ব্যাপার

Last Updated:
Sarbamangala Temple Puja : শুরু হয়ে গেল পুজো। প্রতিপদে রূপোর ঘটে কৃষ্ণসায়র থেকে জল ভরে ঘট এনে দুর্গা পুজো শুরু হয়ে গেল সর্বমঙ্গলা মন্দিরে।
1/7
রাজ আমলের প্রথা মেনে ,বর্ধমান মহারাজার প্রতিষ্ঠিত দেবী মা সর্বমঙ্গলা মন্দিরের ঘট উত্তোলনের মাধ্যম দিয়ে বর্ধমানে শুরু হয়ে গেল দুর্গাপুজো।মহালয়ার পরের দিন প্রতিপদে রূপোর ঘটে কৃষ্ণসায়ের থেকে জল ভরে ঘোড়ার গাড়িতে করে ঘট নিয়ে বাদ্যযন্ত্র সহকারে শোভাযাত্রা করে মন্দিরে আনা হয়। (চিত্র ও তথ্য সূত্র: সায়নী সরকার)
রাজ আমলের প্রথা মেনে, বর্ধমান মহারাজার প্রতিষ্ঠিত দেবী মা সর্বমঙ্গলা মন্দিরের ঘট উত্তোলনের মাধ্যম দিয়ে বর্ধমানে শুরু হয়ে গেল দুর্গাপুজো। মহালয়ার পরের দিন প্রতিপদে রূপোর ঘটে কৃষ্ণসায়র থেকে জল ভরে ঘোড়ার গাড়িতে করে ঘট নিয়ে বাদ্যযন্ত্র সহকারে শোভাযাত্রা করে মন্দিরে আনা হয়। <strong>(চিত্র ও তথ্য সূত্র: সায়নী সরকার)</strong>
advertisement
2/7
এক্কাগাড়ি করে বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র সহকারে কৃষ্ণসায়রের চাঁদনী ঘাট থেকে ঘটে জল ভরা হয় এরপর এই ঘট প্রতিষ্ঠা করা হয় মায়ের মন্দিরে।রাজ আমলের প্রথা মেনেই সোমবার প্রতিপদে বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সর্বমঙ্গলা মায়ের ঘট উত্তোলন ও প্রতিষ্ঠার মাধ্যম দিয়েই বর্ধমানে আনুষ্ঠানিকভাবে শারদ উৎসবের সূচনা হল।
এক্কাগাড়ি করে বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র সহকারে কৃষ্ণসায়রের চাঁদনী ঘাট থেকে ঘটে জল ভরা হয়। এরপর এই ঘট প্রতিষ্ঠা করা হয় মায়ের মন্দিরে। রাজ আমলের প্রথা মেনেই সোমবার প্রতিপদে বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সর্বমঙ্গলা মায়ের ঘট উত্তোলন ও প্রতিষ্ঠার মাধ্যম দিয়েই বর্ধমানে আনুষ্ঠানিকভাবে শারদ উৎসবের সূচনা হল।
advertisement
3/7
এদিনের ঘট উত্তোলন উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রায় অংশ নেন অগণিত ভক্তরা।শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন, জেলাশাসক আয়েশা রানী এ. পুলিশ সুপার সায়ক দাস ,বর্ধমান দক্ষিনের বিধায়ক খোকন দাস,বর্ধমান পুরসভার পুরপতি পরেশ সরকার সহ অন্যান্যরা।
এদিনের ঘট উত্তোলন উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রায় অংশ নেন অগণিত ভক্তরা। শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন, জেলাশাসক আয়েশা রানী, পুলিশ সুপার সায়ক দাস, বর্ধমান দক্ষিনের বিধায়ক খোকন দাস, বর্ধমান পুরসভার পুরপতি পরেশ সরকার সহ অন্যান্যরা।
advertisement
4/7
১৭০২ সালে স্বপ্নাদেশ পেয়ে চুনুরীদের কাছে থাকা দামোদর নদের পার থেকে উদ্ধার করে দেবী সর্বমঙ্গলাকে বর্ধমানের মহারাজ কীর্তিচাঁদ মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করেন। তখন থেকেই বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মা সর্বমঙ্গলা। প্রতি বছর চিরাচরিত প্রথা মেনে মহালয়ার পরে প্রতিপদে দেবীর ঘটে জল ভরা হয়,আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
১৭০২ সালে স্বপ্নাদেশ পেয়ে চুনুরীদের কাছে থাকা দামোদর নদের পার থেকে উদ্ধার করে দেবী সর্বমঙ্গলাকে বর্ধমানের মহারাজ কীর্তিচাঁদ মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করেন। তখন থেকেই বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মা সর্বমঙ্গলা। প্রতি বছর চিরাচরিত প্রথা মেনে মহালয়ার পরে প্রতিপদে দেবীর ঘটে জল ভরা হয়। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
advertisement
5/7
৯ দিন ধরে চলবে মায়ের পুজো। তার সাথে চণ্ডীপাঠ। নবমীর দিন নবকুমারী পুজোর মাধ্যমে শেষ হয়।এছাড়াও বছরের প্রতিদিনই নিয়ম মেনে দেবীর পুজা হয়, দেবীকে ভোগ নিবেদনও করা হয়।
৯ দিন ধরে চলবে মায়ের পুজো। তার সঙ্গে চণ্ডীপাঠ। নবমীর দিন নবকুমারী পুজোর মাধ্যমে শেষ হয়। এছাড়াও বছরের প্রতিদিনই নিয়ম মেনে দেবীর পুজা হয়। দেবীকে ভোগ নিবেদনও করা হয়।
advertisement
6/7
এখানে দেবী কষ্টিপাথরের, অষ্টাদশভূজা সিংহবাহিনী। রুপোর সিংহাসনে মা আসীন।আগে সন্ধি পুজোয় কামান দাগা হতো। মেষ, মহিষ ও ছাগ বলি হতো। বর্তমানে আর হয় না। সন্ধিপুজোয় কামানের আওয়াজ শুনে আশেপাশের সমস্ত জমিদার বাড়িতে সন্ধিপুজো শুরু হতো। নবমীতে হয় নবকুমারীর পুজো। তবে স্বাভাবিক ভাবে সর্বমঙ্গলা মন্দিরের পুজোকে ঘিরে আনন্দে মতোয়ারা বর্ধমান বাসী। সকাল থেকেই মহিলারা নতুন পোশাকে হাজির হন সর্বমঙ্গলা মায়ের মন্দিরে।
এখানে দেবী কষ্টিপাথরের, অষ্টাদশভূজা সিংহবাহিনী। রুপোর সিংহাসনে মা আসীন। আগে সন্ধি পুজোয় কামান দাগা হত। মেষ, মহিষ ও ছাগ বলি হত। বর্তমানে আর হয় না। সন্ধিপুজোয় কামানের আওয়াজ শুনে আশেপাশের সমস্ত জমিদার বাড়িতে সন্ধিপুজো শুরু হত। নবমীতে হয় নবকুমারীর পুজো।  স্বাভাবিক ভাবে সর্বমঙ্গলা মন্দিরের পুজোকে ঘিরে আনন্দে মতোয়ারা বর্ধমানবাসী। সকাল থেকেই মহিলারা নতুন পোশাকে হাজির হন সর্বমঙ্গলা মন্দিরে।
advertisement
7/7
মন্দিরে আগত ভক্তরা বলেন, প্রতিপদে মা সর্বমঙ্গলের ঘর উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে আমাদের পুজো শুরু হয়ে গেল। এই দিনটার জন্য আমরা সারা বছর অপেক্ষা করে থাকি। ঘোড়ার গাড়ি করে ঢাক, বাদ্যযন্ত্র সহকারে ঘট উত্তোলন করা হল। প্রতিবছরই সপরিবারে আমরা এই শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করি।
মন্দিরে আগত ভক্তরা বলেন, প্রতিপদে মা সর্বমঙ্গলের ঘর উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে আমাদের পুজো শুরু হয়ে গেল। এই দিনটার জন্য আমরা সারা বছর অপেক্ষা করে থাকি। ঘোড়ার গাড়ি করে ঢাক, বাদ্যযন্ত্র সহকারে ঘট উত্তোলন করা হল। প্রতিবছরই সপরিবারে আমরা এই শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করি।
advertisement
advertisement
advertisement