Bankura News: গ্রাম জুড়ে রাখা সারি সারি মূর্তি, গুঁড়ো পাথরে খোদাই অপূর্ব কারুকার্য! বাঁকুড়ার কোথায় পাওয়া যায় জেনে নিন

Last Updated:
Bankura News: পাউডারের মত পাথর, সেই পাথর দিয়েই ম্যাজিক। শুশুনিয়া কর্মকাণ্ড শীতে বেড়ে যায়।
1/6
শুশুনিয়া পাহাড়ের পাদদেশে ক্ষুদ্র গ্রামে পাথরের মনীষীদের মূর্তি। তৈরি করছে গোটা গ্রাম। আসলে এটা পাথর গুঁড়ি দিয়ে তৈরি মূর্তি। শীতকালে পর্যটকরা এই গ্রামে ঢুকলেই শুনতে পান আওয়াজ। কেউ বানাচ্ছেন নেতাজির মূর্তি আবার কেউ বানাচ্ছেন গান্ধীজির। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
শুশুনিয়া পাহাড়ের পাদদেশে ক্ষুদ্র গ্রামে পাথরের মনীষীদের মূর্তি। তৈরি করছে গোটা গ্রাম। আসলে এটা পাথর গুঁড়ি দিয়ে তৈরি মূর্তি। শীতকালে পর্যটকরা এই গ্রামে ঢুকলেই শুনতে পান আওয়াজ। কেউ বানাচ্ছেন নেতাজির মূর্তি আবার কেউ বানাচ্ছেন গান্ধীজির। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
2/6
শুধু তাই নয় এই শীতে, তৈরি হয় দেবদেবীদের মূর্তি। পুরোটাই তৈরি হচ্ছে পাথর দিয়ে, গুঁড়ো সাদা পাথর। মেশিন দিয়ে কেটে তৈরি করা হচ্ছে।
শুধু তাই নয় এই শীতে, তৈরি হয় দেবদেবীদের মূর্তি। পুরোটাই তৈরি হচ্ছে পাথর দিয়ে, গুঁড়ো সাদা পাথর। মেশিন দিয়ে কেটে তৈরি করা হচ্ছে। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
3/6
শুশুনিয়া পাহাড় বিখ্যাত পশ্চিমবঙ্গের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে। শুশুনিয়া পাহাড়ের নিচে অবস্থান করছে শুশুনিয়া গ্রাম, সেই গ্রামে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে পাথর শিল্প। আগে এই শিল্প পাহাড়ের পাথর কেটে করা হত। এখন তার উপর হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। সেই কারণে পাল্টেছে পাথর শিল্পের প্রকৃতি।
শুশুনিয়া পাহাড় বিখ্যাত পশ্চিমবঙ্গের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে। শুশুনিয়া পাহাড়ের নিচে অবস্থান করছে শুশুনিয়া গ্রাম, সেই গ্রামে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে পাথর শিল্প। আগে এই শিল্প পাহাড়ের পাথর কেটে করা হত। এখন তার উপর হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। সেই কারণে পাল্টেছে পাথর শিল্পের প্রকৃতি। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
4/6
কখনও বা প্রতিমা আবার কখনও বা মানুষের প্রতিফলন। বাঁকুড়া জেলার শুশুনিয়া পাহাড় পর্যটন মানচিত্রে একটা অন্যতম জায়গা তা বলাই বাহুল্য। আর সেই গ্রামের শিল্পীরা শীত পড়তেই মিষ্টি রোদে শুরু করে দেন শিল্পচর্চা।
কখনও বা প্রতিমা আবার কখনও বা মানুষের প্রতিফলন। বাঁকুড়া জেলার শুশুনিয়া পাহাড় পর্যটন মানচিত্রে একটা অন্যতম জায়গা তা বলাই বাহুল্য। আর সেই গ্রামের শিল্পীরা শীত পড়তেই মিষ্টি রোদে শুরু করে দেন শিল্পচর্চা। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
5/6
এই গ্রামেই রয়েছেন একাধিক রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত শিল্পী। শুশুনিয়ার শিল্পী তারকনাথ রায় ওরফে বাবলু জানান,
এই গ্রামেই রয়েছেন একাধিক রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত শিল্পী। শুশুনিয়ার শিল্পী তারকনাথ রায় ওরফে বাবলু জানান, "মূর্তি বিক্রির উপর বেঁচে রয়েছে শুশুনিয়া শিল্প। উড়িষ্যা থেকে পাথর এনে পাথর কেটে করতে হয় শিল্পচর্চা। শীত পড়লে কাজ করার অনেক সুবিধা হয়। মিষ্টি রোদে অনেকক্ষণ কাজ করা যায়। সেই কারণে এই সময় শিল্পের প্রসার ঘটে।"
advertisement
6/6
বাঁকুড়া জেলার শুশুনিয়া পাহাড় একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান যেখানে হাজার হাজার বছর ধরে তৈরি ও ব্যবহৃত একাধিক পাথরের নিদর্শনের প্রমাণ রয়েছে। সেই প্রত্নতাত্ত্বিক সিগনিফিকেন্স এখন রূপান্তরিত হয়েছে আধুনিক কারুশিল্প যেমন পাত্র, অ্যাশ-ট্রে, ধূপের স্ট্যান্ড, দেব-দেবীর ভাস্কর্য, পেঁচা, ঘোড়া এবং অসংখ্য নিদর্শন দেখতে পাবেন। পাথরের গুঁড়ো দিয়ে তৈরী হয় এইসব।
বাঁকুড়া জেলার শুশুনিয়া পাহাড় একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান যেখানে হাজার হাজার বছর ধরে তৈরি ও ব্যবহৃত একাধিক পাথরের নিদর্শনের প্রমাণ রয়েছে। সেই প্রত্নতাত্ত্বিক সিগনিফিকেন্স এখন রূপান্তরিত হয়েছে আধুনিক কারুশিল্প যেমন পাত্র, অ্যাশ-ট্রে, ধূপের স্ট্যান্ড, দেব-দেবীর ভাস্কর্য, পেঁচা, ঘোড়া এবং অসংখ্য নিদর্শন দেখতে পাবেন। পাথরের গুঁড়ো দিয়ে তৈরী হয় এইসব।
advertisement
advertisement
advertisement