River Erosion : নতুন ফাটল, নতুন দুশ্চিন্তা! সদ্য মেরামত করেছিল সেচ দফতর, সেখানেই আবার বিপত্তি! ৪৫০টি পরিবারের ঘুম উড়েছে

Last Updated:
River Erosion : নতুন করে আবার ফাটল দেখা দেওয়ায় আতঙ্ক বেড়েছে। দুর্বল এই কাঁচা মাটির বাঁধে আপৎকালীন মেরামতের কাজ করছিল সেচ দফতর। সেই বাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে।
1/6
নামখানা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, নবাব মল্লিক: নামখানার দুর্গানগর দক্ষিণ পাড়ায় নদীবাঁধে ফাটল। সেই ফাটল দ্রুত মেরামতির কাজ শুরু করেছে প্রশাসন। এই কথা জানিয়েছেন নামখানা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অভিষেক দাস। ছবি ও তথ্য: নবাব মল্লিক
নামখানার দুর্গানগর দক্ষিণ পাড়ায় নদীবাঁধে ফাটল। সেই ফাটল দ্রুত মেরামতির কাজ শুরু করেছে প্রশাসন। এই কথা জানিয়েছেন নামখানা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অভিষেক দাস। <strong>(ছবি ও তথ্য: নবাব মল্লিক)</strong>
advertisement
2/6
বর্তমানে সেখানে নদীতে জলের স্তর বেড়েছে। সামনে রয়েছে অমাবস্যার কোটাল ফলে চিন্তায় রয়েছেন স্থানীয়রা। যদিও তার আগেই জোরকদমে কাজ শুরু করেছে প্রশাসন।
বর্তমানে সেখানে নদীতে জলের স্তর বেড়েছে। সামনে রয়েছে অমাবস্যার কোটাল। ফলে চিন্তায় রয়েছেন স্থানীয়রা। যদিও তার আগেই জোরকদমে কাজ শুরু করেছে প্রশাসন।
advertisement
3/6
বাঁধ সারানো হয়েছে কিন্তু তাও ভরসা পাচ্ছেন না স্থানীয়রা। এলাকায় সপ্তমুখী নদীর তীরে অবস্থিত এই গ্রামে প্রায় ৪৫০ পরিবারের বসবাস। সকলেই এই বাঁধ শক্তিশালী করার দাবি তুলেছেন।
বাঁধ সারানো হয়েছে, কিন্তু তাও ভরসা পাচ্ছেন না স্থানীয়রা। এলাকায় সপ্তমুখী নদীর তীরে অবস্থিত এই গ্রামে প্রায় ৪৫০ পরিবারের বসবাস। সকলেই এই বাঁধ শক্তিশালী করার দাবি তুলেছেন।
advertisement
4/6
প্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং নদীতে জোয়ারের সময় ঢেউ এর তোড়ে এই গ্রামেরই সপ্তমুখী নদীবাঁধের প্রায় ১০০ মিটার অংশ জুড়ে ধ্বস নিয়ে আগেই তলিয়ে গিয়েছিল নদীগর্ভে। তারপর সেখানে বাঁধ সারানোর কাজ চলছিল।
প্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং নদীতে জোয়ারের সময় ঢেউ এর তোড়ে এই গ্রামেরই সপ্তমুখী নদীবাঁধের প্রায় ১০০ মিটার অংশ জুড়ে ধ্বস নিয়ে আগেই তলিয়ে গিয়েছিল নদীগর্ভে। তারপর সেখানে বাঁধ সারানোর কাজ চলছিল।
advertisement
5/6
নতুন করে আবার ফাটল দেখা দেওয়ায় আতঙ্ক বেড়েছে। দুর্বল এই কাঁচা মাটির বাঁধে আপৎকালীন মেরামতের কাজ করছিল সেচ দফতর। সদ্য মেরামত করা সেই বাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে।
নতুন করে আবার ফাটল দেখা দেওয়ায় আতঙ্ক বেড়েছে। দুর্বল এই কাঁচা মাটির বাঁধে আপৎকালীন মেরামতের কাজ করছিল সেচ দফতর। সদ্য মেরামত করা সেই বাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে।
advertisement
6/6
যে কোন মুহূর্তে বাঁধ ভেঙ্গে প্লাবিত হতে পারে বিঘের পর বিঘে চাষের জমি, পুকুর ও ঘরবাড়ি। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, প্রতিবছরই ভাঙনের কবলে পড়তে হয় গ্রামের মানুষদের। আর প্রতিবছরই প্রশাসনের তরফে করা হয় আপৎকালীন মেরামত। ছবি ও তথ্য: নবাব মল্লিক
যে কোন মুহূর্তে বাঁধ ভেঙ্গে প্লাবিত হতে পারে বিঘের পর বিঘে চাষের জমি, পুকুর ও ঘরবাড়ি। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, প্রতিবছরই ভাঙনের কবলে পড়তে হয় গ্রামের মানুষদের। আর প্রতিবছরই প্রশাসনের তরফে করা হয় আপৎকালীন মেরামত। <strong>(ছবি ও তথ্য: নবাব মল্লিক)</strong>
advertisement
advertisement
advertisement