West Benngal Tourism: শীতের ছুটিতে ঘুরে আসার নতুন ঠিকানা! ঘুরে আসুন ইতিহাসের সাক্ষী 'চার বাংলায়'

Last Updated:
West Benngal Tourism: মুর্শিদাবাদ যাচ্ছেন শীতের ছুটিতে, হাতে একটা দিন সময় করে চলে যান চার বাংলাতে। আজিমগঞ্জে অবস্থিত এই চার বাংলা মন্দির। বাংলার নিজস্ব স্থাপত্যশৈলীতে তৈরি এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন নাটোরের মহারানি ভবানী।
1/6
মুর্শিদাবাদ যাচ্ছেন শীতের ছুটিতে, হাতে একটা দিন সময় করে চলে যান চার বাংলাতে। আজিমগঞ্জে অবস্থিত এই চার বাংলা মন্দির। বাংলার নিজস্ব স্থাপত্যশৈলীতে তৈরি এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন নাটোরের মহারানি ভবানী।
মুর্শিদাবাদ যাচ্ছেন শীতের ছুটিতে, হাতে একটা দিন সময় করে চলে যান চার বাংলাতে। আজিমগঞ্জে অবস্থিত এই চার বাংলা মন্দির। বাংলার নিজস্ব স্থাপত্যশৈলীতে তৈরি এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন নাটোরের মহারানি ভবানী।
advertisement
2/6
ইতিহাস আর জনশ্রুতি থেকে জানা যায়, সালটা ১৭৫৫। পলাশির যুদ্ধের দু’বছর আগে ভাগীরথীর তীরে মুর্শিদাবাদে এলেন নাটোরের রানি ভবানী। উদ্দেশ্য গঙ্গার তীরে জীবনের বাকি দিনগুলো কাটাবেন।
ইতিহাস আর জনশ্রুতি থেকে জানা যায়, সালটা ১৭৫৫। পলাশির যুদ্ধের দু’বছর আগে ভাগীরথীর তীরে মুর্শিদাবাদে এলেন নাটোরের রানি ভবানী। উদ্দেশ্য গঙ্গার তীরে জীবনের বাকি দিনগুলো কাটাবেন।
advertisement
3/6
১৭৬০ সাল নাগাদ আজিমগঞ্জের বড়নগরে একের পর এক মন্দির তৈরি করতে শুরু করলেন ধর্মপ্রাণা রানি। জনশ্রুতি অনুযায়ী, মুর্শিদাবাদে গঙ্গার তীরে বড়নগরে দ্বিতীয় বারাণসী গড়তে চেয়েছিলেন তিনি। সেই লক্ষ্যেই একের পর এক মন্দির তৈরি করতে থাকেন। শোনা যায়, খুব অল্প সময়ে শুধু বড়নগরে প্রায় ১০৮টি মন্দির তৈরী করেছিলেন রানি ভবানী। যার বেশিরভাগই এখন নদীগর্ভে বিলীন।
১৭৬০ সাল নাগাদ আজিমগঞ্জের বড়নগরে একের পর এক মন্দির তৈরি করতে শুরু করলেন ধর্মপ্রাণা রানি। জনশ্রুতি অনুযায়ী, মুর্শিদাবাদে গঙ্গার তীরে বড়নগরে দ্বিতীয় বারাণসী গড়তে চেয়েছিলেন তিনি। সেই লক্ষ্যেই একের পর এক মন্দির তৈরি করতে থাকেন। শোনা যায়, খুব অল্প সময়ে শুধু বড়নগরে প্রায় ১০৮টি মন্দির তৈরী করেছিলেন রানি ভবানী। যার বেশিরভাগই এখন নদীগর্ভে বিলীন।
advertisement
4/6
রানি ভবানীর তৈরি মন্দিরগুলির মধ্যে অন্যতম ‘চার বাংলা’ মন্দির। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় এক বাংলা, জোড় বাংলা মন্দির দেখা গেলেও আজিমগঞ্জেই একমাত্র চার বাংলা মন্দির রয়েছে। একটি উঠানকে ঘিরে চারটি একচালা বাংলা স্থাপত্য রীতির মন্দির। এই বিশেষ স্থাপত্য রীতির জন্যই চারটি মন্দির একত্রে ‘চার বাংলা’ নামে পরিচিত। বাংলার প্রাচীন টেরাকোটা শিল্পের উৎকৃষ্ট নিদর্শন দেখতে পাওয়া যায় এই মন্দিরগুলিতে।
রানি ভবানীর তৈরি মন্দিরগুলির মধ্যে অন্যতম ‘চার বাংলা’ মন্দির। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় এক বাংলা, জোড় বাংলা মন্দির দেখা গেলেও আজিমগঞ্জেই একমাত্র চার বাংলা মন্দির রয়েছে। একটি উঠানকে ঘিরে চারটি একচালা বাংলা স্থাপত্য রীতির মন্দির। এই বিশেষ স্থাপত্য রীতির জন্যই চারটি মন্দির একত্রে ‘চার বাংলা’ নামে পরিচিত। বাংলার প্রাচীন টেরাকোটা শিল্পের উৎকৃষ্ট নিদর্শন দেখতে পাওয়া যায় এই মন্দিরগুলিতে।
advertisement
5/6
একসময় জমিদারি বিস্তৃত ছিল বর্তমান বাংলাদেশের রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম ছাড়িয়ে মালদহ পর্যন্ত। তাঁর আমলে জমিদারির এই বিশাল বিস্তৃতির জন্য তৎকালীন বাংলায় তিনি ‘অর্ধবঙ্গেশ্বরী’ নামে পরিচিত ছিলেন।
একসময় জমিদারি বিস্তৃত ছিল বর্তমান বাংলাদেশের রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম ছাড়িয়ে মালদহ পর্যন্ত। তাঁর আমলে জমিদারির এই বিশাল বিস্তৃতির জন্য তৎকালীন বাংলায় তিনি ‘অর্ধবঙ্গেশ্বরী’ নামে পরিচিত ছিলেন।
advertisement
6/6
ইতিহাস বলছে, রানি ভবানী তাঁর জমিদারির তরফে নবাবকে বছরে ৭০ লক্ষ টাকা রাজস্ব দিতেন। কয়েকবছর আগেও গঙ্গার গ্রাসে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছিল ‘চার বাংলা’।
ইতিহাস বলছে, রানি ভবানী তাঁর জমিদারির তরফে নবাবকে বছরে ৭০ লক্ষ টাকা রাজস্ব দিতেন। কয়েকবছর আগেও গঙ্গার গ্রাসে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছিল ‘চার বাংলা’।
advertisement
advertisement
advertisement