Picnic Spot: শীতের দুপুরে প্রিয়জনকে নিয়ে 'নিরিবিলি' রোদ পোহাতে চান? হাতের কাছেই দারুণ এই 'বিনোদন' পার্ক!

Last Updated:
বছর শেষে নিরিবিলি গন্তব্য হোক গোবরডাঙ্গার কঙ্গনা বিনোদন উদ্যান, কী কী আছে সেখানে, জেনে নিন।
1/6
বছর শেষে শীতের আমেজে শহরের কোলাহল থেকে চাইছেন একটু নিলিবিলি গ্রাম্যপথে ঘুরে আনন্দ করে প্রিয়জন বন্ধুবান্ধব পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে! তবে যেতেই পারেন প্রাচীন ঐতিহ্য বহন করা মফস্বল শহর গোবরডাঙ্গার কঙ্গনা বিনোদন উদ্যানে। প্রায় ৩৪ বিঘা জমির উপর তৈরি এই উদ্যানের মধ্যেই রয়েছে প্রায় ৬০ টিরও বেশি পিকনিক স্পট, আর তাতে প্রতিবছরই ভিড় জমে বহু মানুষের
বছর শেষে শীতের আমেজে শহরের কোলাহল থেকে চাইছেন একটু নিলিবিলি গ্রাম্যপথে ঘুরে আনন্দ করে প্রিয়জন, বন্ধুবান্ধ্‌ পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে! তবে যেতেই পারেন প্রাচীন ঐতিহ্য বহন করা মফস্বল শহর গোবরডাঙ্গার কঙ্গনা বিনোদন উদ্যানে। প্রায় ৩৪ বিঘা জমির উপর তৈরি এই উদ্যানের মধ্যেই রয়েছে প্রায় ৬০ টিরও বেশি পিকনিক স্পট, আর তাতে প্রতিবছরই ভিড় জমে বহু মানুষের।
advertisement
2/6
সারাদিন জুড়ে হই হুল্লোড় আনন্দে কখন কেটে যাবে সময় তা বুঝতেও পারবেন না। আরে এই গোটা পার্কটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে গোবরডাঙ্গা পৌরসভা। পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডে, গোবরডাঙ্গা স্টেশন থেকে মাত্র হাফ কিলোমিটার দূরত্বের এই বিনোদন উদ্যানে পৌঁছতে সময় লাগবে মাত্র কয়েক মিনিট
সারাদিন জুড়ে হই হুল্লোড় আনন্দে কখন কেটে যাবে সময় তা বুঝতেও পারবেন না। আরে এই গোটা পার্কটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে গোবরডাঙ্গা পৌরসভা। পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডে, গোবরডাঙ্গা স্টেশন থেকে মাত্র হাফ কিলোমিটার দূরত্বের এই বিনোদন উদ্যানে পৌঁছতে সময় লাগবে মাত্র কয়েক মিনিট।
advertisement
3/6
উত্তর ২৪ পরগনা জেলার জেলা সদর শহর বারাসত থেকে মাত্র ৩৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গোবরডাঙ্গা কঙ্গনা বিনোদন উদ্যান। গোবরডাঙ্গা স্টেশনে নেমে টোটো ধরে মাত্র দশ টাকা তেই পৌঁছে যাওয়া যায় পার্কে। সময় লাগে পাঁচ মিনিট মত, চাইলে হেটেও যেতে পারেন। সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকে পার্ক।
উত্তর ২৪ পরগনা জেলার জেলা সদর শহর বারাসত থেকে মাত্র ৩৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গোবরডাঙ্গা কঙ্গনা বিনোদন উদ্যান। গোবরডাঙ্গা স্টেশনে নেমে টোটো ধরে মাত্র দশ টাকা তেই পৌঁছে যাওয়া যায় পার্কে। সময় লাগে পাঁচ মিনিট মত, চাইলে হেটেও যেতে পারেন। সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকে পার্ক।
advertisement
4/6
প্রায় ৩৪ বিঘা জায়গা নিয়ে পাঁচিলঘেরা এই পার্কে রয়েছে নানা ধরনের মডেল, ছোটদের বিনোদনের হরেক রকম জিনিস যেমন দোলনা, স্লিপ, বোটিং এরও সুবিধা রয়েছে। আর খুব দ্রুত পার্কে রোপওয়ে চালু করা হবে বলেও জানা গিয়েছে। এই বিনোদন উদ্যানের পাশেই রয়েছে সু বিস্তৃত কঙ্কনা বাওর বা ঝিল। পার্কের মধ্যেও অবশ্য রয়েছে একটি ছোট জলাশয় যেখানে করতে পারবেন বোটিং
প্রায় ৩৪ বিঘা জায়গা নিয়ে পাঁচিলঘেরা এই পার্কে রয়েছে নানা ধরনের মডেল, ছোটদের বিনোদনের হরেক রকম জিনিস যেমন দোলনা, স্লিপ, বোটিং এরও সুবিধা রয়েছে। আর খুব দ্রুত পার্কে রোপওয়ে চালু করা হবে বলেও জানা গিয়েছে। এই বিনোদন উদ্যানের পাশেই রয়েছে সু বিস্তৃত কঙ্কনা বাওর বা ঝিল। পার্কের মধ্যেও অবশ্য রয়েছে একটি ছোট জলাশয় যেখানে করতে পারবেন বোটিং।
advertisement
5/6
বাওর লাগোয়া সুবিস্ত্রিত ফাঁকা জায়গায় পরপর রয়েছে পিকনিক স্পট। শীতে পরিযাই পাখিদের আনাগোনা লক্ষ্য করা যায় এই জায়গায়। চাইলে প্রাচীন ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করা গোবরডাঙ্গা শহরও ঘুরে দেখতে পারেন
বাওর লাগোয়া সুবিস্ত্রিত ফাঁকা জায়গায় পরপর রয়েছে পিকনিক স্পট। শীতে পরিযায়ী পাখিদের আনাগোনা লক্ষ্য করা যায় এই জায়গায়। চাইলে প্রাচীন ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করা গোবরডাঙ্গা শহরও ঘুরে দেখতে পারেন
advertisement
6/6
পার্কের ভেতরে রয়েছে প্রায় ৬০ টির মত নাম্বার করা ৬০০ টাকার পিকনিক স্পট। আর ফাঁকা জায়গায় মাত্র ৫০০ টাকায় বুকিং করে করা যায় পিকনিক। তবে সঙ্গে শিশুরা থাকলে জলাশয়ের ধারের পিকনিক স্পট গুলি এড়িয়ে চলাই ভালো। পার্কের অন্যান্য জায়গায়ও খুঁজে নিতে পারেন পছন্দের স্থান। গোবরডাঙ্গা পৌরসভা গোটা এই পার্কটির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে
পার্কের ভেতরে রয়েছে প্রায় ৬০ টির মত নাম্বার করা ৬০০ টাকার পিকনিক স্পট। আর ফাঁকা জায়গায় মাত্র ৫০০ টাকায় বুকিং করে করা যায় পিকনিক। তবে সঙ্গে শিশুরা থাকলে জলাশয়ের ধারের পিকনিক স্পট গুলি এড়িয়ে চলাই ভালো। পার্কের অন্যান্য জায়গায়ও খুঁজে নিতে পারেন পছন্দের স্থান। গোবরডাঙ্গা পৌরসভা গোটা এই পার্কটির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement