Footballer : রেলের চাকরি ছেড়ে দেশের জার্সিতে খেলার রেকর্ড! মিহির বসুর সংগ্রামী ফুটবল জীবন

Last Updated:
Footballer- ১৯৮২ সালের নেহরু কাপ থেকে শুরু করে একাধিক আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে ভারতীয় দলের জার্সি গায়ে মাঠ মাতিয়েছেন তিনি। মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল ও মহামেডানের মতো দেশের শীর্ষ ক্লাবে খেলেছেন সাফল্যের সঙ্গে। ৭০ বছরের এই কিংবদন্তির হাতে আজীবন সদস্যপদ তুলে দিয়ে গর্বিত হল ইস্টবেঙ্গল, আবেগে ভাসল বসিরহাট।
1/6
ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাসে নতুন পালক যোগ করলেন বসিরহাটের গর্ব মিহির বসু। জাতীয় দলের প্রাক্তন তারকা এই ফুটবলারকে সম্প্রতি ইস্টবেঙ্গল ক্লাব আজীবন সদস্যপদ ও ‘লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’-এ ভূষিত করেছে। এক মঞ্চে গাঁথা হলো দেশের তিন প্রধান ক্লাব— মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল ও মহামেডান।
ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাসে নতুন পালক যোগ করলেন বসিরহাটের গর্ব মিহির বসু। জাতীয় দলের প্রাক্তন তারকা এই ফুটবলারকে সম্প্রতি ইস্টবেঙ্গল ক্লাব আজীবন সদস্যপদ ও ‘লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’-এ ভূষিত করেছে। এক মঞ্চে গাঁথা হল দেশের তিন প্রধান ক্লাব— মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল ও মহামেডান।
advertisement
2/6
১৯৮২ সালের নেহরু কাপ থেকে শুরু করে একাধিক আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে ভারতীয় দলের জার্সি গায়ে মাঠ মাতিয়েছেন তিনি। মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল ও মহামেডানের মতো দেশের শীর্ষ ক্লাবে খেলেছেন সাফল্যের সঙ্গে। ৭০ বছরের এই কিংবদন্তির হাতে আজীবন সদস্যপদ তুলে দিয়ে গর্বিত হল ইস্টবেঙ্গল, আবেগে ভাসল বসিরহাট।
১৯৮২ সালের নেহরু কাপ থেকে শুরু করে একাধিক আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে ভারতীয় দলের জার্সি গায়ে মাঠ মাতিয়েছেন তিনি। মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল ও মহামেডানের মতো দেশের শীর্ষ ক্লাবে খেলেছেন সাফল্যের সঙ্গে। ৭০ বছরের এই কিংবদন্তির হাতে আজীবন সদস্যপদ তুলে দিয়ে গর্বিত হল ইস্টবেঙ্গল, আবেগে ভাসল বসিরহাট।
advertisement
3/6
বসিরহাট টাউন হলে আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনা ছিল অনন্য। ফুটবলপ্রেমী মনোরঞ্জন বিশ্বাসের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রাক্তন তারকা ভাস্কর গাঙ্গুলী, নাজিবুল হক, শংকর সেন, গোপাল মজুমদার, কালিদাস মজুমদার সহ অনেকে। প্রিয় মানুষকে ফুল, মিষ্টি, স্মারক ও এক বিশাল ইলিশ মাছ তুলে দিয়ে সংবর্ধিত করা হয়।
বসিরহাট টাউন হলে আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনা ছিল অনন্য। ফুটবলপ্রেমী মনোরঞ্জন বিশ্বাসের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রাক্তন তারকা ভাস্কর গাঙ্গুলী, নাজিবুল হক, শংকর সেন, গোপাল মজুমদার, কালিদাস মজুমদার সহ অনেকে। প্রিয় মানুষকে ফুল, মিষ্টি, স্মারক ও এক বিশাল ইলিশ মাছ তুলে দিয়ে সংবর্ধিত করা হয়।
advertisement
4/6
প্রজেক্টরের মাধ্যমে তুলে ধরা হয় মিহির বসুর জীবনপথ। ১৯৭৭ সালে রেলের চাকরি ছেড়ে মোহনবাগানের হয়ে খেলার সিদ্ধান্ত তার জীবনের বড় বাঁক। এরপর এশিয়ান গেমস থেকে শুরু করে একাধিক আন্তর্জাতিক আসরে দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। তার সংগ্রামী সফর নতুন প্রজন্মের ফুটবলারদের অনুপ্রেরণা হয়ে উঠবে।
প্রজেক্টর-এর মাধ্যমে তুলে ধরা হয় মিহির বসুর জীবনপথ। ১৯৭৭ সালে রেলের চাকরি ছেড়ে মোহনবাগানের হয়ে খেলার সিদ্ধান্ত তার জীবনের বড় বাঁক। এরপর এশিয়ান গেমস থেকে শুরু করে একাধিক আন্তর্জাতিক আসরে দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। তাঁর সংগ্রামী সফর নতুন প্রজন্মের ফুটবলারদের অনুপ্রেরণা হয়ে উঠবে।
advertisement
5/6
সংবর্ধনার মঞ্চে ছিলেন ফুটবলার ছাড়াও সাহিত্যিক ও সমাজের বিশিষ্টজনেরা। আবেগে ভরা স্মৃতি রোমন্থন আর প্রিয় নায়কের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন মিলিয়ে তৈরি হয় এক অনন্য পরিবেশ। বসিরহাটবাসীর পাশাপাশি গোটা দেশ গর্ব অনুভব করল এই সম্মানে।
সংবর্ধনার মঞ্চে ছিলেন ফুটবলার ছাড়াও সাহিত্যিক ও সমাজের বিশিষ্টজনরা। আবেগে ভরা স্মৃতি রোমন্থন আর প্রিয় নায়কের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন মিলিয়ে তৈরি হয় এক অনন্য পরিবেশ। বসিরহাটবাসীর পাশাপাশি গোটা দেশ গর্ব অনুভব করল এই সম্মানে।
advertisement
6/6
সম্মান গ্রহণের সময় আবেগাপ্লুত মিহির বসু বলেন, “ফুটবল জীবনে আক্ষেপ ছিল, তবে এই সম্মান পেয়ে আমি সত্যিই গর্বিত।” তার কণ্ঠে আক্ষেপের সুর থাকলেও ভালোবাসায় ভরে উঠলেন আনন্দে। বসিরহাট আজ গর্বিত— কারণ তাদের ভূমিপুত্রকে ঘিরে আলোকিত হলো ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাস।
সম্মান গ্রহণের সময় আবেগাপ্লুত মিহির বসু বলেন, “ফুটবল জীবনে আক্ষেপ ছিল, তবে এই সম্মান পেয়ে আমি সত্যিই গর্বিত।” তার কণ্ঠে আক্ষেপের সুর থাকলেও ভালোবাসায় ভরে উঠলেন আনন্দে। বসিরহাট আজ গর্বিত— কারণ তাদের ভূমিপুত্রকে ঘিরে আলোকিত হল ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাস।
advertisement
advertisement
advertisement