West Bengal News: মুখ্যমন্ত্রীর ডাকে সাড়া, MA পাশ যুবকের বিপুল লাভের 'চপ শিল্প' এখন অনেকের অনুপ্রেরণা

Last Updated:
West Bengal News: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ডাকে সাড়া দিয়ে চপ শিল্পে লগ্নি জঙ্গলমহলের এমএ পাস যুবকের। (তথ্য ও ছবি: ইন্দ্রজিৎ মণ্ডল)
1/6
'যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে', মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ডাকে সাড়া দিয়ে চপ শিল্পে লগ্নি জঙ্গলমহলের এমএ পাস যুবকের। পুরুলিয়ার বান্দোয়ানে চপের দোকান করে লাভের মুখ দেখছে বিশ্বজিৎ কর মোদক।
'যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে', মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ডাকে সাড়া দিয়ে চপ শিল্পে লগ্নি জঙ্গলমহলের এমএ পাস যুবকের। পুরুলিয়ার বান্দোয়ানে চপের দোকান করে লাভের মুখ দেখছে বিশ্বজিৎ কর মোদক।
advertisement
2/6
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় চপ শিল্পে এবার লগ্নি করল পুরুলিয়ার বান্দোয়ান এলাকার এমএ পাস এক গ্রামীণ সম্পদ কর্মী। এক্ষেত্রে মুখ্যমন্ত্রীকে তিনি ধন্যবাদও জানিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বার্তাকে অনুসরণ করেই চপ শিল্পে লগ্নি করে আজ স্বনির্ভর হয়েছেন। একথা তিনি অবশ্য অকপটে স্বীকার করছেন।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় চপ শিল্পে এবার লগ্নি করল পুরুলিয়ার বান্দোয়ান এলাকার এমএ পাস এক গ্রামীণ সম্পদ কর্মী। এক্ষেত্রে মুখ্যমন্ত্রীকে তিনি ধন্যবাদও জানিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বার্তাকে অনুসরণ করেই চপ শিল্পে লগ্নি করে আজ স্বনির্ভর হয়েছেন। একথা তিনি অবশ্য অকপটে স্বীকার করছেন।
advertisement
3/6
এমএ পাস, ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ বিশ্বজিৎ কর মোদক গোটা এলাকায় রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন। তিনি যে 'চপ শিল্প'-এ লগ্নি করে অবাক করে দিয়েছে সকলকে। অন্যদিকে তাঁর এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন প্রতিবেশীরাও। সহযোগিতা পেয়েছেন বন্ধুবান্ধবদের থেকেও।
এমএ পাস, ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ বিশ্বজিৎ কর মোদক গোটা এলাকায় রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন। তিনি যে 'চপ শিল্প'-এ লগ্নি করে অবাক করে দিয়েছে সকলকে। অন্যদিকে তাঁর এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন প্রতিবেশীরাও। সহযোগিতা পেয়েছেন বন্ধুবান্ধবদের থেকেও।
advertisement
4/6
ভিআরপি-র দৈনিক ১৭৫ টাকা বেতনের চাকরি আর কিছু টিউশন পড়িয়ে বিশ্বজিতের সংসার চলত কোন রকমে। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে টিউশন বন্ধ হয়ে যায়। বিপদে পড়ে গোটা পরিবার।
ভিআরপি-র দৈনিক ১৭৫ টাকা বেতনের চাকরি আর কিছু টিউশন পড়িয়ে বিশ্বজিতের সংসার চলত কোন রকমে। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে টিউশন বন্ধ হয়ে যায়। বিপদে পড়ে গোটা পরিবার।
advertisement
5/6
এরপরই চপের দোকান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। দোকানের নামের জায়গায় লেখা 'চপ শিল্প, মা মনসা চপ সেন্টার'। সেই চপের দোকানে এখন দৈনিক বিক্রিও হচ্ছে ভালো, প্রতিদিন প্রায় দুই থেকে আড়াই হাজার টাকার বিক্রি হচ্ছে সেই দোকানে। এর ফলে একদিকে যেমন লাভের মুখ দেখছেন বিশ্বজিৎ, অন্যদিকে এলাকার বেকার যুবকদেরও পথ দেখাচ্ছেন বিশ্বজিৎ।
এরপরই চপের দোকান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। দোকানের নামের জায়গায় লেখা 'চপ শিল্প, মা মনসা চপ সেন্টার'। সেই চপের দোকানে এখন দৈনিক বিক্রিও হচ্ছে ভালো, প্রতিদিন প্রায় দুই থেকে আড়াই হাজার টাকার বিক্রি হচ্ছে সেই দোকানে। এর ফলে একদিকে যেমন লাভের মুখ দেখছেন বিশ্বজিৎ, অন্যদিকে এলাকার বেকার যুবকদেরও পথ দেখাচ্ছেন বিশ্বজিৎ।
advertisement
6/6
বিশ্বজিৎ এখন অনুপ্রেরণা স্থানীয় যুবকদের। উচ্চশিক্ষিত বিশ্বজিৎ চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন, চপ 'শিল্পে' লগ্নি করেও লাভের মুখ দেখা যায়। ফলে অনেকেই এখন চপের দোকান খোলার তোড়জোর করছেন ওই এলাকায়।
বিশ্বজিৎ এখন অনুপ্রেরণা স্থানীয় যুবকদের। উচ্চশিক্ষিত বিশ্বজিৎ চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন, চপ 'শিল্পে' লগ্নি করেও লাভের মুখ দেখা যায়। ফলে অনেকেই এখন চপের দোকান খোলার তোড়জোর করছেন ওই এলাকায়।
advertisement
advertisement
advertisement