East Bardhaman Tourism: স্বামীজিকে জানা আরও সহজ, নয়া উদ্যোগ জেলায়! বর্ধমান বেড়াতে গেলে মিস করবেন না

Last Updated:
দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হল। এখন পর্যটক ও গবেষকরা বিবেকানন্দ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন। কালনা শহরের গর্বের জায়গা হয়ে উঠেছে এই পবিত্র স্থান।
1/5
স্বামী বিবেকানন্দর পূর্বপুরুষের ভিটেতে গড়ে উঠল আন্তর্জাতিক মানের গ্রন্থাগার ও সংগ্রহশালা। সম্প্রতি উদ্বোধন করেন বেলুড় রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের সাধারণ সম্পাদক সুবীরানন্দ মহারাজ। উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান রামকৃষ্ণ মিশনের সম্পাদক অজ্ঞেয়ানন্দ মহারাজ, প্রণব রায়, পুলিশ সুপার সায়ক দাস, বিধায়ক দেবপ্রসাদ বাগ ও প্রাক্তন সাংসদ সুনীল মণ্ডল। সাংসদ তহবিল থেকে ৩২ লক্ষ টাকার অনুদানে তৈরি হয়েছে এই স্থাপনা। (তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
স্বামী বিবেকানন্দর পূর্বপুরুষের ভিটেতে গড়ে উঠল আন্তর্জাতিক মানের গ্রন্থাগার ও সংগ্রহশালা। সম্প্রতি উদ্বোধন করেন বেলুড় রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের সাধারণ সম্পাদক সুবীরানন্দ মহারাজ। উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান রামকৃষ্ণ মিশনের সম্পাদক অজ্ঞেয়ানন্দ মহারাজ, প্রণব রায়, পুলিশ সুপার সায়ক দাস, বিধায়ক দেবপ্রসাদ বাগ ও প্রাক্তন সাংসদ সুনীল মণ্ডল। সাংসদ তহবিল থেকে ৩২ লক্ষ টাকার অনুদানে তৈরি হয়েছে এই স্থাপনা। (তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
advertisement
2/5
উদ্বোধনের দিন উৎসবমুখর হয়ে উঠেছিল সমগ্র এলাকা। এলাকার মানুষের মধ্যে ছিল আনন্দের ঝলক। স্থানীয় বাসিন্দা অতীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য ও রথীন্দ্রনারায়ণ হাজরা বলেন, “দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হল। এখন পর্যটক ও গবেষকরা বিবেকানন্দ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন।” কালনা শহরের গর্বের জায়গা হয়ে উঠেছে এই পবিত্র স্থান।
উদ্বোধনের দিন উৎসবমুখর হয়ে উঠেছিল সমগ্র এলাকা। এলাকার মানুষের মধ্যে ছিল আনন্দের ঝলক। স্থানীয় বাসিন্দা অতীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য ও রথীন্দ্রনারায়ণ হাজরা বলেন, “দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হল। এখন পর্যটক ও গবেষকরা বিবেকানন্দ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন।” কালনা শহরের গর্বের জায়গা হয়ে উঠেছে এই পবিত্র স্থান।
advertisement
3/5
এই উদ্যোগের মূল কারিগর সমাজকর্মী প্রণব রায়। তাঁর নেতৃত্বে ও রামকৃষ্ণ মিশনের সহায়তায় বাস্তব রূপ পেয়েছে স্বপ্নটি। বছর দুয়েক আগে বিবেকানন্দর ১৬১তম জন্মবার্ষিকীতে তাঁর পূর্বপুরুষের ৪৪ শতক জমি মিশনের হাতে হস্তান্তরিত হয়। এরপর শুরু হয় গ্রন্থাগার ও সংগ্রহশালার নির্মাণকাজ।
এই উদ্যোগের মূল কারিগর সমাজকর্মী প্রণব রায়। তাঁর নেতৃত্বে ও রামকৃষ্ণ মিশনের সহায়তায় বাস্তব রূপ পেয়েছে স্বপ্নটি। বছর দুয়েক আগে বিবেকানন্দর ১৬১তম জন্মবার্ষিকীতে তাঁর পূর্বপুরুষের ৪৪ শতক জমি মিশনের হাতে হস্তান্তরিত হয়। এরপর শুরু হয় গ্রন্থাগার ও সংগ্রহশালার নির্মাণকাজ।
advertisement
4/5
গ্রন্থাগারে থাকবে স্বামীজির লেখা ও তাঁকে নিয়ে রচিত বহু গ্রন্থ। সংগ্রহশালাটি পরবর্তীতে করা হবে ডিজিটাল। প্রণব রায় বলেন, “এটি কেবল সংরক্ষণের স্থান নয়, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অনুপ্রেরণার কেন্দ্র।”
গ্রন্থাগারে থাকবে স্বামীজির লেখা ও তাঁকে নিয়ে রচিত বহু গ্রন্থ। সংগ্রহশালাটি পরবর্তীতে করা হবে ডিজিটাল। প্রণব রায় বলেন, “এটি কেবল সংরক্ষণের স্থান নয়, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অনুপ্রেরণার কেন্দ্র।”
advertisement
5/5
রামকৃষ্ণ রোডের ধারে দত্তদারিয়াটন গ্রামেই ছিল স্বামীজির পূর্বপুরুষের তিনমহলা ভিটে, লাগোয়া পুকুর ও আমবাগান। সময়ের সঙ্গে সব হারিয়ে গেলেও, আজ নবজীবন পেয়েছে সেই ভূমি। ‘বিবেকানন্দ পৈতৃক ভিটে সংরক্ষণ কমিটির উদ্যোগেই সম্ভব হয়েছে এই ঐতিহাসিক কাজ। কালনা শহর এখন গর্বিত, এখানে ইতিহাসের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নতুন আশার আলো। (তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
রামকৃষ্ণ রোডের ধারে দত্তদারিয়াটন গ্রামেই ছিল স্বামীজির পূর্বপুরুষের তিনমহলা ভিটে, লাগোয়া পুকুর ও আমবাগান। সময়ের সঙ্গে সব হারিয়ে গেলেও, আজ নবজীবন পেয়েছে সেই ভূমি। ‘বিবেকানন্দ পৈতৃক ভিটে সংরক্ষণ কমিটির উদ্যোগেই সম্ভব হয়েছে এই ঐতিহাসিক কাজ। কালনা শহর এখন গর্বিত, এখানে ইতিহাসের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নতুন আশার আলো। (তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
advertisement
advertisement
advertisement