Durga Puja 2025: কেরালার কথাকলি এবার এগরার মণ্ডপে, শিল্প ও সাংস্কৃতিক সমাহার একসঙ্গে 

Last Updated:
Durga Puja 2025: যারা কখনো কেরালার কথাকলি নৃত্য সরাসরি উপভোগ করার সুযোগ পাননি, তাদের জন্য এবার পুজোয় দারুণ চমক নিয়ে এসেছে এগরা সমন্বয় ক্লাব। ৩১ তম বর্ষে পদার্পণ করা এই ক্লাবের এবারের থিম ‘নৃত্যের তালে তালে’, যেখানে কেরালার বিখ্যাত কথাকলি নৃত্যকে ফুটিয়ে তোলা হবে এক অভিনব আঙ্গিকে।
1/6
যারা কখনো কেরালার কথাকলি নৃত্য সরাসরি উপভোগ করার সুযোগ পাননি, তাদের জন্য এবার পুজোয় দারুণ চমক নিয়ে এসেছে এগরা সমন্বয় ক্লাব। ৩১ তম বর্ষে পদার্পণ করা এই ক্লাবের এবারের থিম ‘নৃত্যের তালে তালে’, যেখানে কেরালার বিখ্যাত কথাকলি নৃত্যকে ফুটিয়ে তোলা হবে এক অভিনব আঙ্গিকে। যার চূড়ান্ত বস্তুতি শুরু হয়েছে খুঁটি পূজার মধ্য দিয়ে। দর্শনার্থীরা মন্ডপে প্রবেশ করলেই যেন হারিয়ে যাবেন কথাকলির রঙ, সুর আর আবেগের ভুবনে। এই থিম কেবল নাচের সৌন্দর্য নয়, দর্শকদের জন্য একটি সাংস্কৃতিক যাত্রা, যেখানে কেরালার ঐতিহ্য ও বাংলার পুজো একসাথে মিলিত হবে। (ছবি ও তথ্য: মদন মাইতি)
যারা কখনো কেরালার কথাকলি নৃত্য সরাসরি উপভোগ করার সুযোগ পাননি, তাদের জন্য এবার পুজোয় দারুণ চমক নিয়ে এসেছে এগরা সমন্বয় ক্লাব। ৩১ তম বর্ষে পদার্পণ করা এই ক্লাবের এবারের থিম ‘নৃত্যের তালে তালে’, যেখানে কেরালার বিখ্যাত কথাকলি নৃত্যকে ফুটিয়ে তোলা হবে এক অভিনব আঙ্গিকে। যার চূড়ান্ত বস্তুতি শুরু হয়েছে খুঁটি পূজার মধ্য দিয়ে। দর্শনার্থীরা মন্ডপে প্রবেশ করলেই যেন হারিয়ে যাবেন কথাকলির রঙ, সুর আর আবেগের ভুবনে। এই থিম কেবল নাচের সৌন্দর্য নয়, দর্শকদের জন্য একটি সাংস্কৃতিক যাত্রা, যেখানে কেরালার ঐতিহ্য ও বাংলার পুজো একসাথে মিলিত হবে। (ছবি ও তথ্য: মদন মাইতি)
advertisement
2/6
পুজোর থিম নির্বাচন নিয়ে এগরা সমন্বয় ক্লাবের আলাদা খ্যাতি রয়েছে। প্রতিবছরই তারা নতুনত্ব আনতে চেষ্টা করেন, যা দর্শকদের আকর্ষণীয় অভিজ্ঞতা দেয়। এবারের কথাকলি থিম তাদের সৃজনশীলতার আরেক নিদর্শন। কেরালার ঐতিহ্যবাহী নৃত্যরূপকে বাংলার পুজো মন্ডপে উপস্থাপন করা নিঃসন্দেহে অভিনব উদ্যোগ। মন্ডপের সাজসজ্জা, আলো-ছায়া এবং প্রতিটি শিল্পকর্ম দর্শকদের চোখকে মন্ত্রমুগ্ধ করবে। উদ্যোক্তারা আশা করছেন, দর্শকরা মন্ডপ থেকে শুধু পুজোর আনন্দ নয়, এক স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক অনুভূতিও নিয়ে ফিরবেন।
পুজোর থিম নির্বাচন নিয়ে এগরা সমন্বয় ক্লাবের আলাদা খ্যাতি রয়েছে। প্রতিবছরই তারা নতুনত্ব আনতে চেষ্টা করেন, যা দর্শকদের আকর্ষণীয় অভিজ্ঞতা দেয়। এবারের কথাকলি থিম তাদের সৃজনশীলতার আরেক নিদর্শন। কেরালার ঐতিহ্যবাহী নৃত্যরূপকে বাংলার পুজো মন্ডপে উপস্থাপন করা নিঃসন্দেহে অভিনব উদ্যোগ। মন্ডপের সাজসজ্জা, আলো-ছায়া এবং প্রতিটি শিল্পকর্ম দর্শকদের চোখকে মন্ত্রমুগ্ধ করবে। উদ্যোক্তারা আশা করছেন, দর্শকরা মন্ডপ থেকে শুধু পুজোর আনন্দ নয়, এক স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক অনুভূতিও নিয়ে ফিরবেন।
advertisement
3/6
মন্ডপের ভিতরে থাকবে কথাকলি নৃত্যের নানা প্রতীক, যা রঙ-তুলির ছোঁয়ায় জীবন্ত হয়ে উঠবে। বাঁশ, কাঠ ও ফাইবার দিয়ে তৈরি হচ্ছে মন্ডপের কাঠামো, যা কথাকলির পরিবেশকে আরও বাস্তবসম্মত করবে। প্রতিটি কোণে ফুটে উঠবে নৃত্যশিল্পীদের মুখাবয়ব, পোশাক, ভঙ্গি এবং আবেগ। দর্শকরা যেন প্রতিটি ধাপ, প্রতিটি ভঙ্গি ও প্রতিটি মূর্তির সঙ্গে কেরালার নৃত্য সংস্কৃতির এক অভ্যন্তরীণ সংযোগ অনুভব করেন। মন্ডপের পরিবেশ দর্শকদের চোখ ও মনে স্থায়ী ছাপ ফেলবে।
মন্ডপের ভিতরে থাকবে কথাকলি নৃত্যের নানা প্রতীক, যা রঙ-তুলির ছোঁয়ায় জীবন্ত হয়ে উঠবে। বাঁশ, কাঠ ও ফাইবার দিয়ে তৈরি হচ্ছে মন্ডপের কাঠামো, যা কথাকলির পরিবেশকে আরও বাস্তবসম্মত করবে। প্রতিটি কোণে ফুটে উঠবে নৃত্যশিল্পীদের মুখাবয়ব, পোশাক, ভঙ্গি এবং আবেগ। দর্শকরা যেন প্রতিটি ধাপ, প্রতিটি ভঙ্গি ও প্রতিটি মূর্তির সঙ্গে কেরালার নৃত্য সংস্কৃতির এক অভ্যন্তরীণ সংযোগ অনুভব করেন। মন্ডপের পরিবেশ দর্শকদের চোখ ও মনে স্থায়ী ছাপ ফেলবে।
advertisement
4/6
শুধু দৃশ্য নয়, শ্রবণেও থাকছে সমান মনোরঞ্জন। মন্ডপে প্রবেশ করলেই শোনা যাবে কথাকলির বিশেষ সংগীত, যা দর্শকদের কেরালার আবহে নিয়ে যাবে। ঢাক, মাদল বা বাঁশি মিলেমিশে সৃষ্টি করবে এক অনন্য সুরেলা পরিবেশ। আলো-সজ্জার সঙ্গে মিলিয়ে এই সংগীত দর্শকদের মনে একটি জীবন্ত, প্রায় বাস্তব অভিজ্ঞতা তৈরি করবে। দর্শকরা যেন কিছুক্ষণেই দূরে কেরালার মন্দিরে ভেসে গিয়ে কথাকলির সৌন্দর্য উপভোগ করেন।
শুধু দৃশ্য নয়, শ্রবণেও থাকছে সমান মনোরঞ্জন। মন্ডপে প্রবেশ করলেই শোনা যাবে কথাকলির বিশেষ সংগীত, যা দর্শকদের কেরালার আবহে নিয়ে যাবে। ঢাক, মাদল বা বাঁশি মিলেমিশে সৃষ্টি করবে এক অনন্য সুরেলা পরিবেশ। আলো-সজ্জার সঙ্গে মিলিয়ে এই সংগীত দর্শকদের মনে একটি জীবন্ত, প্রায় বাস্তব অভিজ্ঞতা তৈরি করবে। দর্শকরা যেন কিছুক্ষণেই দূরে কেরালার মন্দিরে ভেসে গিয়ে কথাকলির সৌন্দর্য উপভোগ করেন।
advertisement
5/6
বিগত কয়েক বছরে জেলার সেরা পুজোর খেতাব জিতেছে এগরা সমন্বয় ক্লাব। তাদের সৃজনশীলতা, অভিনব থিম ও মনোগ্রাহী সাজসজ্জা সবসময় দর্শকদের মুগ্ধ করেছে। এবারের কথাকলি থিমও দর্শক এবং শিল্পপ্রীতিদের কাছে একটি নতুন অভিজ্ঞতা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। উদ্যোক্তাদের বিশ্বাস, এই উদ্যোগ তাদের আবারও জেলার সেরা পুজোর তালিকায় নিয়ে আসবে। দর্শকরা নতুন রূপ, নতুন পরিবেশ ও নতুন অনুভূতির স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন।
বিগত কয়েক বছরে জেলার সেরা পুজোর খেতাব জিতেছে এগরা সমন্বয় ক্লাব। তাদের সৃজনশীলতা, অভিনব থিম ও মনোগ্রাহী সাজসজ্জা সবসময় দর্শকদের মুগ্ধ করেছে। এবারের কথাকলি থিমও দর্শক এবং শিল্পপ্রীতিদের কাছে একটি নতুন অভিজ্ঞতা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। উদ্যোক্তাদের বিশ্বাস, এই উদ্যোগ তাদের আবারও জেলার সেরা পুজোর তালিকায় নিয়ে আসবে। দর্শকরা নতুন রূপ, নতুন পরিবেশ ও নতুন অনুভূতির স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন।
advertisement
6/6
ক্লাবের কর্মকর্তা অরূপ বেরা জানান, “আমরা সবসময় চেষ্টা করি জেলার মানুষকে কিছু আলাদা অভিজ্ঞতা দিতে। এবারের কথাকলি থিম আমাদের দীর্ঘদিনের চিন্তার ফল। আমরা চাই, দর্শকরা শুধু পুজো নয়, ভারতের এক অনন্য সংস্কৃতির স্বাদও পান। প্রত্যেক শিল্পী, প্রতিটি উপাদান এবং প্রতিটি সাজসজ্জা দর্শকদের জন্য অনন্য অভিজ্ঞতা তৈরি করবে। আমাদের লক্ষ্য দর্শকদের মুগ্ধ করা এবং এবারের পুজোকে আরও স্মরণীয় করে তোলা।”
ক্লাবের কর্মকর্তা অরূপ বেরা জানান, “আমরা সবসময় চেষ্টা করি জেলার মানুষকে কিছু আলাদা অভিজ্ঞতা দিতে। এবারের কথাকলি থিম আমাদের দীর্ঘদিনের চিন্তার ফল। আমরা চাই, দর্শকরা শুধু পুজো নয়, ভারতের এক অনন্য সংস্কৃতির স্বাদও পান। প্রত্যেক শিল্পী, প্রতিটি উপাদান এবং প্রতিটি সাজসজ্জা দর্শকদের জন্য অনন্য অভিজ্ঞতা তৈরি করবে। আমাদের লক্ষ্য দর্শকদের মুগ্ধ করা এবং এবারের পুজোকে আরও স্মরণীয় করে তোলা।”
advertisement
advertisement
advertisement