Birbhum News: বীরভূমবাসীর জন্য সুখবর! রামপুরহাট থেকে দুমকা ও ভাগলপুর ডাবল লাইনের অনুমোদন

Last Updated:
Indian Railways: রামপুরহাট স্টেশন থেকে দুমকা পর্যন্ত সিঙ্গেল লাইনের ফলে পর্যাপ্ত ট্রেনের অভাবে ভুগছেন পর্যটকেরা। ঠিক তেমনই যাত্রাপথ অনেকটাই। তবে এবার তারাপীঠ এবং দেওঘরের মধ্যে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হতে চলেছে।
1/5
বীরভূম,সৌভিক রায়: হাতে একদিনের ছুটি,আর এই ছুটির দিন একই দিনে তারাপীঠ ও বৈদ্যনাথ ধাম দর্শনের ইচ্ছে পর্যটকদের। কিন্তু রামপুরহাট স্টেশন থেকে দুমকা পর্যন্ত সিঙ্গেল লাইনের ফলে পর্যাপ্ত ট্রেনের অভাবে ভুগছেন পর্যটকেরা। ঠিক তেমনই যাত্রাপথ অনেকটাই। তবে এবার তারাপীঠ এবং দেওঘরের মধ্যে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হতে চলেছে।
হাতে একদিনের ছুটি,আর এই ছুটির দিন একই দিনে তারাপীঠ ও বৈদ্যনাথ ধাম দর্শনের ইচ্ছে পর্যটকদের। কিন্তু রামপুরহাট স্টেশন থেকে দুমকা পর্যন্ত সিঙ্গেল লাইনের ফলে পর্যাপ্ত ট্রেনের অভাবে ভুগছেন পর্যটকেরা। ঠিক তেমনই যাত্রাপথ অনেকটাই। তবে এবার তারাপীঠ এবং দেওঘরের মধ্যে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হতে চলেছে।
ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
2/5
রামপুরহাট-দুমকা ও ভাগলপুর রেল লাইন ডাবলিং করার প্রস্তাব অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। পূর্ব রেলের তরফে সেটা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাতে ১৭৭ কিলোমিটার নতুন রেললাইন তৈরি হবে। জানা গেছে এই প্রকল্পের জন্য ৩১৬৯ কেটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এটি সম্পন্ন হলে রামপুরহাট ও দুমকার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নতি হবে। আনুমানিক প্রায় দেড় ঘণ্টা সময় কম লাগবে।
রামপুরহাট-দুমকা ও ভাগলপুর রেল লাইন ডাবলিং করার প্রস্তাব অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। পূর্ব রেলের তরফে সেটা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাতে ১৭৭ কিলোমিটার নতুন রেললাইন তৈরি হবে। জানা গেছে এই প্রকল্পের জন্য ৩১৬৯ কেটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এটি সম্পন্ন হলে রামপুরহাট ও দুমকার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নতি হবে। আনুমানিক প্রায় দেড় ঘণ্টা সময় কম লাগবে।
ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
3/5
বর্তমানে প্রায় অধিকাংশ ট্রেনই ভাগলপুর থেকে মালদহ টাউন হয়ে রামপুরহাট এবং হাওড়ার দিকে যায়। নতুন ডাবল লাইন হলে অনেক ট্রেনই ভাগলপুর থেকে দুমকা হয়ে রামপুরহাটে যাতায়াত করতে পারবে। তেমনই এক্সপ্রেস, মেল ট্রেনের সংখ্যাও অনেক বাড়বে। ফলে বীরভূমের তারাপীঠ এবং দেওঘরের মধ্যেও রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হবে।
বর্তমানে প্রায় অধিকাংশ ট্রেনই ভাগলপুর থেকে মালদহ টাউন হয়ে রামপুরহাট এবং হাওড়ার দিকে যায়। নতুন ডাবল লাইন হলে অনেক ট্রেনই ভাগলপুর থেকে দুমকা হয়ে রামপুরহাটে যাতায়াত করতে পারবে। তেমনই এক্সপ্রেস, মেল ট্রেনের সংখ্যাও অনেক বাড়বে। ফলে বীরভূমের তারাপীঠ এবং দেওঘরের মধ্যেও রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হবে।
ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
4/5
প্রসঙ্গত, ১৯৯৫ সালে পূর্ব রেল বাজেটে বীরভূমের রামপুরহাট থেকে ঝাড়খণ্ডের দুমকা পর্যন্ত রেল প্রকল্পের ঘোষণা হয়। সেইমতো সিঙ্গেল লাইন তৈরি হয়। ২০১২ সালে রামপুরহাট থেকে ঝাড়খণ্ডের পিনারগড়িয়া পর্যন্ত একটি ট্রেন চলাচল শুরু হয়। পরবর্তীকালে সেটা মন্দারহিল পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়। এরপর দুমকা পর্যন্ত লাইন হয়। ২০১৮ সালের এপ্রিল মাস থেকে জসিডি পর্যন্ত প্যাসেঞ্জার ট্রেন চালু করা হয়।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৫ সালে পূর্ব রেল বাজেটে বীরভূমের রামপুরহাট থেকে ঝাড়খণ্ডের দুমকা পর্যন্ত রেল প্রকল্পের ঘোষণা হয়। সেইমতো সিঙ্গেল লাইন তৈরি হয়। ২০১২ সালে রামপুরহাট থেকে ঝাড়খণ্ডের পিনারগড়িয়া পর্যন্ত একটি ট্রেন চলাচল শুরু হয়। পরবর্তীকালে সেটা মন্দারহিল পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়। এরপর দুমকা পর্যন্ত লাইন হয়। ২০১৮ সালের এপ্রিল মাস থেকে জসিডি পর্যন্ত প্যাসেঞ্জার ট্রেন চালু করা হয়।
ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
5/5
পরে সেটা দুমকা পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়। কিন্তু এই লাইনে একটিমাত্র লোকাল ট্রেন রামপুরহাট থেকে দুমকা যাওয়া আসা করে। এছাড়া ময়ূরাক্ষী ফাস্ট প্যাসেঞ্জার,হাওড়া-জামালপুর এক্সপ্রেস বন্দেভারত এক্সপ্রেস চলে। সিঙ্গল লাইন হওয়ায় দুমকা পর্যন্ত যাত্রাপথে অনেকটা সময় লাগত। লাইনটি ডাবলিং হলে প্রায় দেড় ঘণ্টা কম সময় লাগবে। আর তাতেই কার্যত খুশি পর্যটকেরা।
পরে সেটা দুমকা পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়। কিন্তু এই লাইনে একটিমাত্র লোকাল ট্রেন রামপুরহাট থেকে দুমকা যাওয়া আসা করে। এছাড়া ময়ূরাক্ষী ফাস্ট প্যাসেঞ্জার,হাওড়া-জামালপুর এক্সপ্রেস বন্দেভারত এক্সপ্রেস চলে। সিঙ্গল লাইন হওয়ায় দুমকা পর্যন্ত যাত্রাপথে অনেকটা সময় লাগত। লাইনটি ডাবলিং হলে প্রায় দেড় ঘণ্টা কম সময় লাগবে। আর তাতেই কার্যত খুশি পর্যটকেরা।
ছবি ও তথ্য: সৌভিক রায়
advertisement
advertisement
advertisement