Husband Kidnaps Own Wife: দুই সন্তানের মা, স্বামীকে ছেড়ে চুটিয়ে ঘর করছিল লাভারের সঙ্গে, স্বামী তাই কিডন্যাপ করতে গেল খোদ নিজের বউকেই, তারপর
- Published by:Debalina Datta
- hyperlocal
- Reported by:Mainak Debnath
Last Updated:
Husband Kidnaps Own Wife: নিজের স্ত্রীকে অপহরণ! শেষমেষ যা হল স্বামীর সঙ্গে
advertisement
advertisement
advertisement
কিন্তু ভরসা রাখতে পারলেন না পুলিশের উপর, তাই নিজেই বউকে তুলে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেন।এরপরই বৃহস্পতিবার রাতে অভিযুক্ত স্বামী জাহাঙ্গির হোসেন মেয়ের জামাইবাবুকে সঙ্গে নিয়ে এবং তার পাশাপাশি শান্তিপুর বাগচির বাগানে বাড়ি এক মহিলাকে মেয়ের মা সাজিয়ে নিয়ে আসেন ওই মেয়ের বর্তমান প্রেমিকের বাড়িতে। Photo- Represnetative
advertisement
প্রথমে মীমাংসা করতে স্ত্রী আশা খাতুনকে তাঁদের সঙ্গে টোটোতে উঠতে অনুরোধ করা হয়৷ অনেক জোড়াজুড়ির পর সে টোটোতে উঠলে পরে বুঝতে পারে রীতিমত তাকে জোর করে তুলে নিয়ে যাচ্ছে তার স্বামী সহ দুই অভিযুক্ত। এরপরেই টোটোর মধ্যে থেকেই চিৎকার করে ওঠে ওই গৃহবধূ। গৃহবধূর চিৎকার শুনেও টোটো চালক গাড়ি দাঁড় না করিয়ে বরং বিভিন্ন অলিগলি দিয়ে ছুটে চলে শান্তিপুর স্টেশনের দিকে। Photo- Represnetative
advertisement
এরপরেই শান্তিপুর কাশ্যপপাড়া এলাকার বেশ কিছু যুবক ধরে ফেলে টোটোকে। ঘটনা জানতে পারলে তারা আটকে রাখে টোটো চালক সহ চারজনকেই। খবর দেওয়া হয় শান্তিপুর থানাতে। ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছে শান্তিপুর থানার পুলিশ, তিনি দুপুরে একজন গৃহবধূকে এভাবে অপহরণের কারণে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে উত্তেজিত জনতা। তবে পুলিশ প্রশাসন এসে ঘটনা সামলে দেয়। Photo- Represnetative
advertisement
advertisement
স্বামীর বক্তব্য তার ছোট দুটি সন্তান রয়েছে, সেই কারণেই তাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে নিয়ে যেতে চাইছিলেন। তবে স্ত্রী আশা খাতুনকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি তা অস্বীকার করেন এবং জানান তিনি তার স্বামীর কাছে যেতে চান না তাকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যদিও নিজের স্ত্রীর নামে স্থানীয় থানায় নিখোঁজ ডায়েরির কথা প্রথমে চেপে যায় তার স্বামী, পরে তা স্বীকার করেন। Photo- Represnetative
advertisement
কিন্তু তারপরেও একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাকে নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধে কিভাবে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যেতে পারেন সেখানেই প্রশ্ন তুলেছেন উত্তেজিত জনতা। এরপরেই টোটো চালকসহ চারজনকেই শান্তিপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয় প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য। এর পাশাপাশি ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত শুরু করেছে শান্তিপুর থানার পুলিশ। Photo- Represnetative Input- Mainak Debnath