Shri Chaitanya Mahaprabhu:পাঁচ শতকের বেশি সময় ধরে শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর স্মৃতি আঁকড়ে রয়েছে হাওড়ার এই গ্রাম

Last Updated:
Shri Chaitanya Mahaprabhu: হাওড়ার নদী তীরবর্তী প্রত্যন্ত এই গ্রামে পদধূলি পড়েছে শ্রী চৈতন্যদেবের, সেই স্মৃতিকে আঁকড়ে রেখেছে গোটা গ্রাম
1/5
শ্যামপুর, রাকেশ মাইতি: শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু'র স্মৃতি আকড়ে রয়েছে হাওড়ার এই গ্রাম! হাওড়া জেলার দক্ষিণ প্রান্তে নদী লাগোয়া গ্রামে পা পড়েছিল শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর। জানা যায়, এখানে বেশ কিছুক্ষণ বিশ্রামও নিয়েছিলেন তিনি। জেলার মানুষের কাছে সেই স্থান আজও পবিত্র হয়ে রয়ে গেছে।
শ্যামপুর, রাকেশ মাইতি: শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু'র স্মৃতি আকড়ে রয়েছে হাওড়ার এই গ্রাম! হাওড়া জেলার দক্ষিণ প্রান্তে নদী লাগোয়া গ্রামে পা পড়েছিল শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর। জানা যায়, এখানে বেশ কিছুক্ষণ বিশ্রামও নিয়েছিলেন তিনি। জেলার মানুষের কাছে সেই স্থান আজও পবিত্র হয়ে রয়ে গেছে।
advertisement
2/5
৫০০ বছরেরও বেশি সময় আগের কথা, শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর আগমন হয় গ্রামে। কিভাবে এবং কেন ঘটেছিল, তা নিয়ে মানুষের মধ্যে কৌতুহল অনেক। জানা যায়, নদী তীরবর্তী পিছলদহ গ্রামের একটি তমাল গাছের ছায়ায় ঘণ্টা খানেক বিশ্রাম নিয়েছিলেন তিনি। (ছবি ও তথ্য : রাকেশ মাইতি)
৫০০ বছরেরও বেশি সময় আগের কথা, শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর আগমন হয় গ্রামে। কিভাবে এবং কেন ঘটেছিল, তা নিয়ে মানুষের মধ্যে কৌতুহল অনেক। জানা যায়, নদী তীরবর্তী পিছলদহ গ্রামের একটি তমাল গাছের ছায়ায় ঘণ্টা খানেক বিশ্রাম নিয়েছিলেন তিনি। (ছবি ও তথ্য : রাকেশ মাইতি)
advertisement
3/5
হাওড়া জেলার শ্যামপুর ধন্য হয়েছিল চৈতন্য মহাপ্রভুর পদ ধূলিতে। আনুমানিক ৫৩০ বছর আগে হাওড়ার শ্যামপুর ব্লকের পিছলদহ গ্রাম। সেখানেই এসেছিলেন মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্য দেব। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
হাওড়া জেলার শ্যামপুর ধন্য হয়েছিল চৈতন্য মহাপ্রভুর পদ ধূলিতে। আনুমানিক ৫৩০ বছর আগে হাওড়ার শ্যামপুর ব্লকের পিছলদহ গ্রাম। সেখানেই এসেছিলেন মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্য দেব। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
advertisement
4/5
কথিত রয়েছে , প্রায় ৫৩০ বছর আগে নীলাচলে জগন্নাথ দর্শন করে নদী পথে ফেরার সময় রূপনারায়ণ নদীর তীরে নৌকা নোঙর করেন মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্য দেব। বিশ্রাম শেষে তাঁর অনুগামী শিষ্য উত্তর ২৪ পরগনার পানিহাটির রাঘব পন্ডিতের বাড়িতে মহোৎসবে অংশ নেওয়ার উদ্দ্যেশে রওনা দেন মহাপ্রভু। যেটা শ্রী শ্রী চৈতন্য চরিতামৃত গ্রন্থে মধ্য লীলায় ষোড়শ পরিচ্ছেদে বর্ণিত আছে। গ্রামের প্রবীন ব্যাক্তিদের দাবি, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পুরাতত্ত্ব বিভাগ এই পিছলদহ গ্রামকেই স্বীকৃতি দিয়েছেন। (ছবি ও তথ্য : রাকেশ মাইতি)
কথিত রয়েছে , প্রায় ৫৩০ বছর আগে নীলাচলে জগন্নাথ দর্শন করে নদী পথে ফেরার সময় রূপনারায়ণ নদীর তীরে নৌকা নোঙর করেন মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্য দেব। বিশ্রাম শেষে তাঁর অনুগামী শিষ্য উত্তর ২৪ পরগনার পানিহাটির রাঘব পন্ডিতের বাড়িতে মহোৎসবে অংশ নেওয়ার উদ্দ্যেশে রওনা দেন মহাপ্রভু। যেটা শ্রী শ্রী চৈতন্য চরিতামৃত গ্রন্থে মধ্য লীলায় ষোড়শ পরিচ্ছেদে বর্ণিত আছে। গ্রামের প্রবীন ব্যাক্তিদের দাবি, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পুরাতত্ত্ব বিভাগ এই পিছলদহ গ্রামকেই স্বীকৃতি দিয়েছেন। (ছবি ও তথ্য : রাকেশ মাইতি)
advertisement
5/5
শ্রীমৎ যোগেশ ব্রম্ভচারী মহারাজ এই গ্রামের সন্ধান পান। পরবর্তী সময়ে যোগেশ ব্রম্ভচারী মহারাজের শিষ্য মুরারী ব্রম্ভচারী মহারাজ গ্রামের মানুষের সহযোগিতায় একটি মন্দির তৈরি করেন। প্রতি বছর দোল উৎসবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এই মন্দির চত্বর ভক্তদের ভীড়ে জমজমাট হয়ে ওঠে। গ্রামবাসীরা জানান, আজও গ্রামে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর সেই সব নিদর্শন বিরাজমান। মহাপ্রভু চৈতন্য দেব যে তমাল গাছের নিচে বিশ্রাম করেছিলেন সেই পুণ্য গাছকে গ্রামের মানুষ এখনও বুক দিয়ে আগলে রেখেছে। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
শ্রীমৎ যোগেশ ব্রম্ভচারী মহারাজ এই গ্রামের সন্ধান পান। পরবর্তী সময়ে যোগেশ ব্রম্ভচারী মহারাজের শিষ্য মুরারী ব্রম্ভচারী মহারাজ গ্রামের মানুষের সহযোগিতায় একটি মন্দির তৈরি করেন। প্রতি বছর দোল উৎসবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এই মন্দির চত্বর ভক্তদের ভীড়ে জমজমাট হয়ে ওঠে। গ্রামবাসীরা জানান, আজও গ্রামে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর সেই সব নিদর্শন বিরাজমান। মহাপ্রভু চৈতন্য দেব যে তমাল গাছের নিচে বিশ্রাম করেছিলেন সেই পুণ্য গাছকে গ্রামের মানুষ এখনও বুক দিয়ে আগলে রেখেছে। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
advertisement
advertisement
advertisement