লাগাতার বৃষ্টিতে বিচ্ছিন্ন একের পর এক গ্রাম, লাল মাটির বুকে অবাক জলের স্রোত!

Last Updated:
টানা বৃষ্টির জেরে জলমগ্ন বাঁকুড়ার পাত্রসায়ের নারায়নপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার একাংশ। কয়েকদিন নিম্নচাপের জেরে লাল মাটির জেলা বাঁকুড়া জলমগ্ন
1/6
টানা বৃষ্টির জেরে জলমগ্ন বাঁকুড়ার পাত্রসায়ের নারায়ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার একাংশ। গত কয়েকদিনের নিম্নচাপের বৃষ্টির জেরে লাল মাটির জেলা বাঁকুড়া জলমগ্ন! কখনও মুষলধারে বা কখনও ঝিরঝির বৃষ্টিপাত হচ্ছে সমগ্র জেলা জুড়ে।[ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী]
advertisement
2/6
এর ফলে বিভিন্ন নদী ও পুকুরের জলস্তর বৃদ্ধি পেয়েছে, একইভাবে শালী নদীর জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে নারায়ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সঙ্গে পাত্রসায়ের ব্লকের।[ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী]
advertisement
3/6
নারায়ণপুর গ্রামের পাশে ঢাকা শালী নদীর জল বৃদ্ধি পাওয়াতে পাত্রসায়রে যাওয়ার রাস্তার ওপর হাঁটু ভরা জল। নারায়ণপুর গ্রাম থেকে এই রাস্তা ধগড়িয়া বাঁকুড়া বর্ধমান রাজ্য সড়কে মিশেছে। সেই রাস্তার উপর জল জমে থাকা রীতিমত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে ১৫ থেকে ১৬ টি গ্রাম![ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী]
advertisement
4/6
এর ফলে সমস্যায় পড়েছেন নারায়ণপুর, বারাসাত, পতশপুর সহ ১৫ থেকে ১৬ টি গ্রামের সাধারণ মানুষ। এছাড়াও স্কুল ও কলেজ পড়ুয়ারাও যাতায়াতের ক্ষেত্রে ব্যাপক সমস্যায় পড়ছে। পাশাপাশি এলাকার হাজার হাজার বিঘা চাষের জমি এখন জলের তলায়, ফলেমাথায় হাত পড়েছে কৃষকদের।[ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী]
advertisement
5/6
কার্তিক লোহার নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা জানান, রাস্তায় জল উঠে যাওয়ার ফলে ছাত্র-ছাত্রী, এলাকার মানুষের যাতায়াত বন্ধ। এছাড়াও অ্যাম্বুলেন্স গ্রামে প্রবেশ করতে পারছে না। নারায়ণপুর থেকে ধগড়িয়া যাওয়ার রাস্তা এখন জলমগ্ন। এর ফলে যোগাযোগ একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।[ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী]
advertisement
6/6
এছাড়া এলাকার প্রায় হাজার হাজার বিঘা ধানের জমি ও বিভিন্ন সবজি চাষের জমি এখন জলের তলায়। ফলে রীতিমতো মাথায় হাত চাষিদের। যেভাবে রাস্তার উপর জল উঠেছে তাতে যে কোন‌ও সময় ঘটে যেতে পারে বড়সড় দুর্ঘটনা। এই অবস্থাতেও বাধ্য হয়ে কিছু মানুষ প্রাণ হাতে নিয়ে যাতায়াত করছেন নারায়ণপুর ধগড়িয়ার এই রাস্তা দিয়ে।[ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী]
advertisement
advertisement
advertisement