সোনাইমুইয়ে অভিনব গণেশ পুজো, মণ্ডপ সেজেছে আলাদা রূপে! পুজোকে কেন্দ্র করে মিলন মেলা

Last Updated:
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর ব্লকের সোনামুই এলাকায় এবার গণেশ পুজো ঘিরে তৈরি হয়েছে অভিনব আবহ। চমকপ্রদ দিক হল—এই পুজোর মূল আয়োজক একজন মূর্তি ব্যবসায়ী।
1/6
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর ব্লকের সোনামুই এলাকায় এবার গণেশ পুজো ঘিরে তৈরি হয়েছে অভিনব আবহ। চমকপ্রদ দিক হলো—এই পুজোর মূল আয়োজক একজন মূর্তি ব্যবসায়ী। তাঁর দোকানের নাম ‘গণেশ আর্ট গ্যালারি’। দোকানের নামের মতোই তিনি প্রতি বছর পালন করেন গণেশ পুজো।( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর ব্লকের সোনামুই এলাকায় এবার গণেশ পুজো ঘিরে তৈরি হয়েছে অভিনব আবহ। চমকপ্রদ দিক হল—এই পুজোর মূল আয়োজক একজন মূর্তি ব্যবসায়ী। তাঁর দোকানের নাম ‘গণেশ আর্ট গ্যালারি’। দোকানের নামের মতোই তিনি প্রতি বছর পালন করেন গণেশ পুজো।( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
advertisement
2/6
এই অভিনব উদ্যোগের কর্ণধার গণেশ ঘোড়োই। তিনি পেশায় পাথরের মূর্তি নির্মাতা ও বিক্রেতা। এলাকার মানুষ অবাক হলেও আনন্দিত, কারণ তাঁর নাম গণেশ এবং তিনিই দীর্ঘদিন ধরে গণেশ পুজো চালিয়ে আসছেন।( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
এই অভিনব উদ্যোগের কর্ণধার গণেশ ঘোড়োই। তিনি পেশায় পাথরের মূর্তি নির্মাতা ও বিক্রেতা। এলাকার মানুষ অবাক হলেও আনন্দিত, কারণ তাঁর নাম গণেশ এবং তিনিই দীর্ঘদিন ধরে গণেশ পুজো চালিয়ে আসছেন।( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
advertisement
3/6
গণেশ বাবু জানিয়েছেন, টানা দশ বছর ধরে তিনি এই পুজো আয়োজন করে চলেছেন। প্রথম দিকে ছোট আকারে হলেও এখন তা ধীরে ধীরে বড় আকার ধারণ করেছে। ভবিষ্যতেও তিনি এই পুজো চালিয়ে যেতে চান বলে জানিয়েছেন।( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
গণেশ বাবু জানিয়েছেন, টানা ১০ বছর ধরে তিনি এই পুজো আয়োজন করে চলেছেন। প্রথম দিকে ছোট আকারে হলেও এখন তা ধীরে ধীরে বড় আকার ধারণ করেছে। ভবিষ্যতেও তিনি এই পুজো চালিয়ে যেতে চান বলে জানিয়েছেন।( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
advertisement
4/6
এই পুজোর আরেকটি বিশেষ দিক হলো—গণেশ ঘোড়োই একা নন, তাঁর দোকানের কর্মচারীরাই সক্রিয়ভাবে এই পুজোর আয়োজন করেন। একে অপরকে সহযোগিতা করে তাঁরা পূজোকে সফল করে তোলেন। ফলে এটি শুধু একটি পুজো নয়, বরং দোকানকেন্দ্রিক এক পারিবারিক মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। ( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
এই পুজোর আরেকটি বিশেষ দিক হল—গণেশ ঘোড়োই একা নন, তাঁর দোকানের কর্মচারীরাই সক্রিয়ভাবে এই পুজোর আয়োজন করেন। একে অপরকে সহযোগিতা করে তাঁরা পুজোকে সফল করে তোলেন। ফলে এটি শুধু একটি পুজো নয়, বরং দোকানকেন্দ্রিক এক পারিবারিক মিলন মেলায় পরিণত হয়েছে। ( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
advertisement
5/6
প্রতিবারই এই পুজোর মন্ডপ সাজানো হয় অভিনব কায়দায়। দোকানের সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের সৃজনশীলতায় মন্ডপ পায় নতুনত্বের ছোঁয়া। আলো, সাজসজ্জা ও শিল্পকর্ম মিলিয়ে এক অনন্য পরিবেশ তৈরি হয়, যা দেখতে ভিড় জমায় এলাকাবাসী। ( ছবি ও তথ্য মিজানুর )
প্রতিবারই এই পুজোর মণ্ডপ সাজান হয় অভিনব কায়দায়। দোকানের সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের সৃজনশীলতায় মণ্ডপ পায় নতুনত্বের ছোঁয়া। আলো, সাজসজ্জা ও শিল্পকর্ম মিলিয়ে এক অনন্য পরিবেশ তৈরি হয়, যা দেখতে ভিড় জমায় এলাকাবাসী। ( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
advertisement
6/6
দাসপুরের সোনামুই এলাকায় এই পুজো এখন মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। স্থানীয় বাসিন্দা থেকে পথ চলতি মানুষ— প্রত্যেকেই এসে ভিড় জমান। গণেশ বাবুর কথায়, “সাধারণ মানুষের ভালোবাসাই আমাকে এই পুজো চালিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা দেয়।” ভক্তি আর আনন্দ মিলেমিশে পূজোর দিনগুলোতে সোনামুই যেন উৎসবের রূপ নেয়। ( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
দাসপুরের সোনামুই এলাকায় এই পুজো এখন মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। স্থানীয় বাসিন্দা থেকে পথ চলতি মানুষ— প্রত্যেকেই এসে ভিড় জমান। গণেশ বাবুর কথায়, “সাধারণ মানুষের ভালবাসাই আমাকে এই পুজো চালিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা দেয়।” ভক্তি আর আনন্দ মিলেমিশে পুজোর দিনগুলোতে সোনামুই যেন উৎসবের রূপ নেয়। ( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
advertisement
advertisement
advertisement