Fish: মাছে দেওয়া হচ্ছে নিষিদ্ধ ওষুধ! এসব মাছ খেলেই শরীরে ঢুকবে ভয়ঙ্কর ব্যকটেরিয়া, সামলাতে কড়া প্রশাসন

Last Updated:
Fish: মুরগির মত মাছ-চিংড়িতেও দেওয়া হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক। আর যার ফলে মাছ বাড়ছে দ্রুত। এই ঘটনা রুখতে তৈরি হচ্ছে নজরদারি কমিটি।
1/4
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: মুরগির মত মাছ-চিংড়িতেও দেওয়া হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক। আর যার ফলে মাছ বাড়ছে দ্রুত। এই ঘটনা রুখতে তৈরি হচ্ছে নজরদারি কমিটি। মৎস্যজীবীদের একাংশ চটজলদি মুনাফার আশায় এই পদ্ধতি অবলম্বন করছেন‌। যার ফলে বিপদ ডেকে আনছে তারা। প্রতীকী ছবি।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: মুরগির মত মাছ-চিংড়িতেও দেওয়া হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক। আর যার ফলে মাছ বাড়ছে দ্রুত। এই ঘটনা রুখতে তৈরি হচ্ছে নজরদারি কমিটি। মৎস্যজীবীদের একাংশ চটজলদি মুনাফার আশায় এই পদ্ধতি অবলম্বন করছেন‌। যার ফলে বিপদ ডেকে আনছে তারা। প্রতীকী ছবি।
advertisement
2/4
মাছ ও চিংড়িতে নানা ধরনের ওষুধ, বিশেষ করে অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করে তাদের বৃদ্ধি দ্বিগুণ করতে চাইছেন তাঁরা। অর্থাৎ কম সময়ে আকারে বাড়বে মাছ। চারামাছের ওজন তিন মাসে যত হওয়ার কথা, সেটা হচ্ছে দেড় মাসে। আর এই মাছ খেয়ে অজান্তেই নিজের বিপদ ডেকে আনতে চলেছে মাছপ্রিয় বাঙালি।
মাছ ও চিংড়িতে নানা ধরনের ওষুধ, বিশেষ করে অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করে তাদের বৃদ্ধি দ্বিগুণ করতে চাইছেন তাঁরা। অর্থাৎ কম সময়ে আকারে বাড়বে মাছ। চারামাছের ওজন তিন মাসে যত হওয়ার কথা, সেটা হচ্ছে দেড় মাসে। আর এই মাছ খেয়ে অজান্তেই নিজের বিপদ ডেকে আনতে চলেছে মাছপ্রিয় বাঙালি।
advertisement
3/4
সেকারণেই অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের উপর নজরদারি চালাতে চাইছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মৎস্য বিভাগ। শুধু জেলাস্তরে নয়, প্রতি ব্লকেও এ কারণে তৈরি হয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট কমিটি। জেলা প্রশাসন এই বিষয়কে প্রচারে এনে মৎস্যজীবী ও মাছ চাষিদের সচেতন করতে শুরু করেছে। অতিরিক্ত বা নিষিদ্ধ অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করলে কী হতে পারে, তাও বুঝিয়ে বলা হচ্ছে তাঁদের।
সেকারণেই অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের উপর নজরদারি চালাতে চাইছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মৎস্য বিভাগ। শুধু জেলাস্তরে নয়, প্রতি ব্লকেও এ কারণে তৈরি হয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট কমিটি। জেলা প্রশাসন এই বিষয়কে প্রচারে এনে মৎস্যজীবী ও মাছ চাষিদের সচেতন করতে শুরু করেছে। অতিরিক্ত বা নিষিদ্ধ অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করলে কী হতে পারে, তাও বুঝিয়ে বলা হচ্ছে তাঁদের।
advertisement
4/4
ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার ২০ ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। বিশেষজ্ঞদের দাবি, মাছ ও চিংড়ির শরীরে অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হলে, অদূর ভবিষ্যতে তাদের ড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট তৈরি হবে। ফলে মাথাচাড়া দেবে রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া। পরবর্তীকালে সেই ব্যাকটেরিয়া যুক্ত মাছ বা চিংড়ি খেলে মানুষের শরীরেও বাসা বাঁধবে নানা রোগ।
ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার ২০ ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। বিশেষজ্ঞদের দাবি, মাছ ও চিংড়ির শরীরে অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হলে, অদূর ভবিষ্যতে তাদের ড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট তৈরি হবে। ফলে মাথাচাড়া দেবে রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া। পরবর্তীকালে সেই ব্যাকটেরিয়া যুক্ত মাছ বা চিংড়ি খেলে মানুষের শরীরেও বাসা বাঁধবে নানা রোগ।
advertisement
advertisement
advertisement