Fish Mint: পুকুরে কয়েক টুকরো পাতা ফেললেই ছুটে আসে ঝাঁকে ঝাঁকে মাছ! চুম্বকের মতো কাজ করে এই গাছ, মৎসজীবীদের মোক্ষম হাতিয়ার

Last Updated:
Fish Mint: মাছ ধরার আগে পুকুর বা জলাশয়ে এই গাছের কয়েক টুকরো পাতা ছড়িয়ে দিলেই আশপাশের মাছ সেখানে জড়ো হতে শুরু করে। এই পাতাকে অনেকেই প্রাকৃতিক ‘চার’ হিসেবেই ব্যবহার করেন।
1/6
মাছ শিকারীদের কাছে গোপন অস্ত্রের মতোই কাজ করে এক বিশেষ লতানো গাছ, নাম মৎস্যগন্ধা। আধুনিক কৃত্রিম টোপ বা রাসায়নিকের ভিড়ে আজও বহু অভিজ্ঞ মৎস্যশিকারী এই গাছের পাতার উপর ভরসা রাখেন। কারণ এই পাতার এক টুকরো ব্যবহারেই জলাশয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে মাছ চলে আসে। (ছবি ও তথ্যঃ জুলফিকার মোল্যা)
মাছ শিকারীদের কাছে গোপন অস্ত্রের মতোই কাজ করে এক বিশেষ লতানো গাছ, নাম মৎস্যগন্ধা। আধুনিক কৃত্রিম টোপ বা রাসায়নিকের ভিড়ে আজও বহু অভিজ্ঞ মৎস্যশিকারী এই গাছের পাতার উপর ভরসা রাখেন। কারণ এই পাতার এক টুকরো ব্যবহারেই জলাশয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে মাছ চলে আসে। (ছবি ও তথ্যঃ জুলফিকার মোল্যা)
advertisement
2/6
মৎস্যগন্ধা গাছ দেখতে অনেকটাই পান পাতার মতো। এটি একপ্রকার লতানো ভেষজ উদ্ভিদ। একে অনেকে ‘ফিস মিন্ট’ নামেও চেনেন। এই গাছের পাতায় রয়েছে স্বাভাবিকভাবে মাছের মতো তীব্র আঁশটে গন্ধ। পাতাটি সামান্য ঘষলেই সেই গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে, যা মাছকে আকর্ষণ করতে বিশেষভাবে কার্যকর।
মৎস্যগন্ধা গাছ দেখতে অনেকটাই পান পাতার মতো। এটি একপ্রকার লতানো ভেষজ উদ্ভিদ। একে অনেকে ‘ফিস মিন্ট’ নামেও চেনেন। এই গাছের পাতায় রয়েছে স্বাভাবিকভাবে মাছের মতো তীব্র আঁশটে গন্ধ। পাতাটি সামান্য ঘষলেই সেই গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে, যা মাছকে আকর্ষণ করতে বিশেষভাবে কার্যকর।
advertisement
3/6
মাছ ধরার আগে পুকুর বা জলাশয়ে এই গাছের কয়েক টুকরো পাতা ছড়িয়ে দিলেই আশপাশের মাছ সেখানে জড়ো হতে শুরু করে। মৎস্যগন্ধার পাতাকে অনেকেই প্রাকৃতিক ‘চার’ হিসেবেই ব্যবহার করেন। বিশেষ করে ছোট জলাশয় বা গ্রামীণ পুকুরে এই পদ্ধতি অত্যন্ত জনপ্রিয়।
মাছ ধরার আগে পুকুর বা জলাশয়ে এই গাছের কয়েক টুকরো পাতা ছড়িয়ে দিলেই আশপাশের মাছ সেখানে জড়ো হতে শুরু করে। মৎস্যগন্ধার পাতাকে অনেকেই প্রাকৃতিক ‘চার’ হিসেবেই ব্যবহার করেন। বিশেষ করে ছোট জলাশয় বা গ্রামীণ পুকুরে এই পদ্ধতি অত্যন্ত জনপ্রিয়।
advertisement
4/6
বর্তমান সময়ে মাছ ধরতে অনেকেই ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করেন, যা জলজ পরিবেশ ও মাছের স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক। তার তুলনায় মৎস্যগন্ধা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং পরিবেশবান্ধব। তাই সচেতন মৎস্যশিকারীদের কাছে এই গাছ দিন দিন আরও বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
বর্তমান সময়ে মাছ ধরতে অনেকেই ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করেন, যা জলজ পরিবেশ ও মাছের স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক। তার তুলনায় মৎস্যগন্ধা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং পরিবেশবান্ধব। তাই সচেতন মৎস্যশিকারীদের কাছে এই গাছ দিন দিন আরও বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
advertisement
5/6
উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার বসিরহাটের কলবাড়ি এলাকায় এই বিরল গাছের দেখা মিলছে। সেখানেই অরবিন্দ মন্ডল নিজের বাড়িতে মৎস্যগন্ধা গাছ রোপণ করেছেন। শুধু তাই নয়, তিনি এই গাছ থেকে একাধিক চারা তৈরি করে অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে দিচ্ছেন।
উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার বসিরহাটের কলবাড়ি এলাকায় এই বিরল গাছের দেখা মিলছে। সেখানেই অরবিন্দ মন্ডল নিজের বাড়িতে মৎস্যগন্ধা গাছ রোপণ করেছেন। শুধু তাই নয়, তিনি এই গাছ থেকে একাধিক চারা তৈরি করে অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে দিচ্ছেন।
advertisement
6/6
এই পদ্ধতি শুধু পরিবেশবান্ধব মাছ ধরার পথই নয়, পাশাপাশি তৈরি হচ্ছে আয়ের নতুন সম্ভাবনাও। প্রাকৃতিক উপায়ে মাছ শিকার এবং ভেষজ গাছ চাষ, দুইয়ের সমন্বয়েই মৎস্যগন্ধা আজ গ্রামীণ অর্থনীতিতে নতুন দিশা দেখাচ্ছে। (ছবি ও তথ্যঃ জুলফিকার মোল্যা)
এই পদ্ধতি শুধু পরিবেশবান্ধব মাছ ধরার পথই নয়, পাশাপাশি তৈরি হচ্ছে আয়ের নতুন সম্ভাবনাও। প্রাকৃতিক উপায়ে মাছ শিকার এবং ভেষজ গাছ চাষ, দুইয়ের সমন্বয়েই মৎস্যগন্ধা আজ গ্রামীণ অর্থনীতিতে নতুন দিশা দেখাচ্ছে। (ছবি ও তথ্যঃ জুলফিকার মোল্যা)
advertisement
advertisement
advertisement