Bankura News: বাংলার এমন এক মিউজিয়াম, যেখানে গেলে চোখের সামনে দেখা যায় গান্ধিজিকে! জানা যায় সব খুঁটিনাটি

Last Updated:
বাঁকুড়া শহরেই রয়েছে মহাত্মা গান্ধির একটি চিত্রশালা, যেখানে গান্ধিজির জীবনে ঘটে যাওয়া প্রতিটি গল্পের টুকরো টুকরো ছবি রাখা রয়েছে পর পর।
1/6
বাঁকুড়া শহরেই রয়েছে মহাত্মা গান্ধীর একটি চিত্রশালা, যেখানে গান্ধীজীর জীবনে ঘটে যাওয়া প্রতিটি গল্পের টুকরো টুকরো ছবি রাখা রয়েছে পরপর।
বাঁকুড়া শহরেই রয়েছে মহাত্মা গান্ধির একটি চিত্রশালা, যেখানে গান্ধিজির জীবনে ঘটে যাওয়া প্রতিটি গল্পের টুকরো টুকরো ছবি রাখা রয়েছে পর পর।
advertisement
2/6
প্রত্যেকটি ছবির নীচে লেখা রয়েছে ছবির বৃত্তান্ত। প্রায় ৫০০ থেকে ৫৫০ টি
প্রত্যেকটি ছবির নীচে লেখা রয়েছে ছবির বৃত্তান্ত। প্রায় ৫০০ থেকে ৫৫০ টি 'rarest of the rare' অর্থাৎ খুবই দুর্লভ কিছু ছবি রয়েছে এই চিত্রশালায়। ইতিহাস প্রেমীদের জন্য এক দারুণ জায়গা। সবচেয়ে বড় বিষয় এই চিত্রশালা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ঘুরে দেখতে পারেন ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
advertisement
3/6
যারা গান্ধীজিকে নিয়ে রিসার্চ করছেন কিংবা পড়াশোনা করছেন তাদের জন্য এই চিত্রশালা একটি মহা গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হতেই পারে। বাঁকুড়া শহরের স্কুলডাঙ্গায় অবস্থিত গান্ধী বিচার পরিষদে রয়েছে গান্ধী মেমোরিয়াল স্থায়ী চিত্রশালা। ২০১১ সালে পহেলা অক্টোবর এই চিত্রশালা সর্বসাধারণের জন্য চালু হয়।
যারা গান্ধিজিকে নিয়ে রিসার্চ করছেন কিংবা পড়াশোনা করছেন তাদের জন্য এই চিত্রশালা একটি মহা গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হতেই পারে। বাঁকুড়া শহরের স্কুলডাঙ্গায় অবস্থিত গান্ধি বিচার পরিষদে রয়েছে গান্ধি মেমোরিয়াল স্থায়ী চিত্রশালা। ২০১১ সালে পহেলা অক্টোবর এই চিত্রশালা সর্বসাধারণের জন্য চালু হয়।
advertisement
4/6
সাউথ আফ্রিকার প্রিটোরিয়া থেকে গান্ধীজীর দেশ স্বাধীন করার ইতিহাস, পুরোটাই রয়েছে এই চিত্রশালায়। বিগত কুড়ি বছর ধরে গান্ধী মেমোরিয়াল স্থায়ী চিত্রশালা, মানুষের ঘুরে দেখার একটি জায়গা। সোমবার থেকে শুক্রবার দুপুর দুটো থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত খোলা থাকে চিত্রশালাটি।
সাউথ আফ্রিকার প্রিটোরিয়া থেকে গান্ধিজির দেশ স্বাধীন করার ইতিহাস, পুরোটাই রয়েছে এই চিত্রশালায়। বিগত ২০ বছর ধরে গান্ধি মেমোরিয়াল স্থায়ী চিত্রশালা, মানুষের ঘুরে দেখার একটি জায়গা। সোমবার থেকে শুক্রবার দুপুর দুটো থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত খোলা থাকে চিত্রশালাটি।
advertisement
5/6
প্রতিটি ছবি সুন্দর করে সযত্নে রাখা রয়েছে আলোর সামনে। দেখে মনে হবে একটি সুন্দর প্রদর্শনীতে প্রবেশ করেছেন। রয়েছে গান্ধীজিকে নিয়ে লেখা একাধিক দুর্লভ বই। চাইলেই যে কেউ এসে পড়তে পারেন সেই বইগুলি। গান্ধীজিকে নিয়ে এ যেন এক অমূল্য খনি।
প্রতিটি ছবি সুন্দর করে সযত্নে রাখা রয়েছে আলোর সামনে। দেখে মনে হবে একটি সুন্দর প্রদর্শনীতে প্রবেশ করেছেন। রয়েছে গান্ধিজিকে নিয়ে লেখা একাধিক দুর্লভ বই। চাইলেই যে কেউ এসে পড়তে পারেন সেই বইগুলি। গান্ধিজিকে নিয়ে এ যেন এক অমূল্য খনি।
advertisement
6/6
গান্ধী বিচার পরিষদের সম্পাদক কল্যাণ রায় বলেন,
গান্ধি বিচার পরিষদের সম্পাদক কল্যাণ রায় বলেন, "মানুষ গান্ধিজিকে নিয়ে পড়ুক, গান্ধিজিকে নিয়ে জানুক এটাই আমরা চাই। তবে মানুষের আনাগোনা সংগ্রহশালা আর কিছুটা কমেছে। ছবির পাশাপাশি রয়েছে বেশ দুর্লভ বই, দিল্লি থেকে ব্যারাকপুর থেকে সংগ্রহ করে নিয়ে আসা।"
advertisement
advertisement
advertisement