East Medinipur News: সহজেই বাড়িতে তৈরি করুন দোকানের মত কেক! রেসিপি শেখাল কাঁথির হোটেল ম্যানেজমেন্ট পড়ুয়ারা

Last Updated:
Christmas 2025: কাঁথির কলেজ পড়ুয়ারা এবার ক্রিসমাসের আনন্দে এক নতুন মাত্রা যোগ করল। বাড়িতেই সহজ পদ্ধতিতে কীভাবে সুস্বাদু ফ্রুট কেক তৈরি করা যায়, তা হাতে-কলমে দেখাল তারা।
1/6
কাঁথির কলেজ পড়ুুয়ারা এবার ক্রিসমাসের আনন্দে এক নতুন মাত্রা যোগ করল। বাড়িতেই সহজ পদ্ধতিতে কীভাবে সুস্বাদু ফ্রুট কেক তৈরি করা যায়, তা হাতে-কলমে দেখাল তারা। কাঁথির রয়েল এস.আর.এ.এস কলেজের হোটেল ম্যানেজমেন্ট বিভাগের পড়ুয়ারা এই বিশেষ কেক তৈরির পদ্ধতি তুলে ধরল। স্বল্প উপকরণ ব্যবহার করেই কীভাবে স্বাস্থ্যসম্মত ও স্বাদে ভরপুর কেক বানান সম্ভব, তা দেখান হয়। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
কাঁথির কলেজ পড়ুুয়ারা এবার ক্রিসমাসের আনন্দে এক নতুন মাত্রা যোগ করল। বাড়িতেই সহজ পদ্ধতিতে কীভাবে সুস্বাদু ফ্রুট কেক তৈরি করা যায়, তা হাতে-কলমে দেখাল তারা। কাঁথির রয়েল এস.আর.এ.এস কলেজের হোটেল ম্যানেজমেন্ট বিভাগের পড়ুয়ারা এই বিশেষ কেক তৈরির পদ্ধতি তুলে ধরল। স্বল্প উপকরণ ব্যবহার করেই কীভাবে স্বাস্থ্যসম্মত ও স্বাদে ভরপুর কেক বানান সম্ভব, তা দেখান হয়। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
advertisement
2/6
কলেজ পড়ুয়াদের মতে, বাড়িতে ফ্রুট কেক বানাতে গেলে আগে প্রয়োজনীয় উপকরণ গুছিয়ে নেওয়া জরুরি। শুকনো ফল হিসেবে কিসমিস, চেরি, মোরব্বা ও এপ্রিকট ব্যবহার করা হয়। প্রায় দুই থেকে তিন কাপ ফল প্রয়োজন। ফল ভেজানোর জন্য দুধ বা ফলের জুস নেওয়া যায়। এছাড়াও লাগে মাখন, ব্রাউন সুগার, ডিম, ময়দা, বেকিং পাউডার ও ভ্যানিলা।
কলেজ পড়ুয়াদের মতে, বাড়িতে ফ্রুট কেক বানাতে গেলে আগে প্রয়োজনীয় উপকরণ গুছিয়ে নেওয়া জরুরি। শুকনো ফল হিসেবে কিসমিস, চেরি, মোরব্বা ও এপ্রিকট ব্যবহার করা হয়। প্রায় দুই থেকে তিন কাপ ফল প্রয়োজন। ফল ভেজানোর জন্য দুধ বা ফলের জুস নেওয়া যায়। এছাড়াও লাগে মাখন, ব্রাউন সুগার, ডিম, ময়দা, বেকিং পাউডার ও ভ্যানিলা।
advertisement
3/6
কেক তৈরির প্রথম ধাপে শুকনো ফলগুলো কুচিয়ে ফলের জুসে ভিজিয়ে রাখতে হয়। অন্তত দুই থেকে তিন ঘণ্টা ভেজানো ভাল। এরপর একটি পাত্রে ময়দা, বেকিং পাউডার, বেকিং সোডা, সামান্য নুন ও মশলা ভাল‌ করে মিশিয়ে নিতে হয়। অন্য একটি বড় বাটিতে মাখন ও চিনি ফেটিয়ে হালকা ও ক্রিমি করা হয়। এই ধাপটি কেকের টেক্সচারের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
কেক তৈরির প্রথম ধাপে শুকনো ফলগুলো কুচিয়ে ফলের জুসে ভিজিয়ে রাখতে হয়। অন্তত দুই থেকে তিন ঘণ্টা ভেজানো ভাল। এরপর একটি পাত্রে ময়দা, বেকিং পাউডার, বেকিং সোডা, সামান্য নুন ও মশলা ভাল‌ করে মিশিয়ে নিতে হয়। অন্য একটি বড় বাটিতে মাখন ও চিনি ফেটিয়ে হালকা ও ক্রিমি করা হয়। এই ধাপটি কেকের টেক্সচারের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
4/6
এরপর ফেটান মাখনের মধ্যে ডিম একটির পর একটি ভেঙে দিতে হয়। প্রতিবার ডিম দেওয়ার পর ভালভাবে মেশাতে হয়। তারপর ভ্যানিলা এসেন্স যোগ করা হয়। শুকনো ময়দার মিশ্রণটি অল্প অল্প করে ভেজা মিশ্রণে ফোল্ড করতে হয়। বেশি ফেটান যাবে না। সবশেষে ভেজান ফল ও বাদাম হালকা হাতে মিশিয়ে নেওয়া হয়। এতে কেকের স্বাদ ও গন্ধ দুটোই বাড়ে।
এরপর ফেটান মাখনের মধ্যে ডিম একটির পর একটি ভেঙে দিতে হয়। প্রতিবার ডিম দেওয়ার পর ভালভাবে মেশাতে হয়। তারপর ভ্যানিলা এসেন্স যোগ করা হয়। শুকনো ময়দার মিশ্রণটি অল্প অল্প করে ভেজা মিশ্রণে ফোল্ড করতে হয়। বেশি ফেটান যাবে না। সবশেষে ভেজান ফল ও বাদাম হালকা হাতে মিশিয়ে নেওয়া হয়। এতে কেকের স্বাদ ও গন্ধ দুটোই বাড়ে।
advertisement
5/6
প্রস্তুত মিশ্রণটি কেকের টিনে ঢেলে নিতে হয়। চাইলে ওপর থেকে কিছু ফল ও বাদাম সাজিয়ে দেওয়া যায়। ওভেন আগে থেকেই ১৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় প্রি-হিট করতে হয়। প্রায় ৫০ থেকে ৬০ মিনিট বেক করার পর টুথপিক দিয়ে পরীক্ষা করা হয়। টুথপিক পরিষ্কার বের হলে কেক প্রস্তুত। তারপর কিছুক্ষণ ঠান্ডা করে পরিবেশন করা হয়।
প্রস্তুত মিশ্রণটি কেকের টিনে ঢেলে নিতে হয়। চাইলে ওপর থেকে কিছু ফল ও বাদাম সাজিয়ে দেওয়া যায়। ওভেন আগে থেকেই ১৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় প্রি-হিট করতে হয়। প্রায় ৫০ থেকে ৬০ মিনিট বেক করার পর টুথপিক দিয়ে পরীক্ষা করা হয়। টুথপিক পরিষ্কার বের হলে কেক প্রস্তুত। তারপর কিছুক্ষণ ঠান্ডা করে পরিবেশন করা হয়।
advertisement
6/6
কলেজ পড়ুয়াদের মতে, বাড়িতে তৈরি এই কেক বাজারের কেকের তুলনায় অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। এতে কোনও প্রিজারভেটিভ বা কৃত্রিম রং নেই। স্বাদে যেমন ভাল, তেমনই পুষ্টিগুণেও ভরপুর। বাজারের কেক যেখানে দামি ও অনেক সময় বাসি হয়, সেখানে বাড়ির কেক টাটকা ও নিরাপদ। তাই এই ক্রিসমাসে ঘরোয়া কেকই হতে পারে সেরা পছন্দ। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
কলেজ পড়ুয়াদের মতে, বাড়িতে তৈরি এই কেক বাজারের কেকের তুলনায় অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। এতে কোনও প্রিজারভেটিভ বা কৃত্রিম রং নেই। স্বাদে যেমন ভাল, তেমনই পুষ্টিগুণেও ভরপুর। বাজারের কেক যেখানে দামি ও অনেক সময় বাসি হয়, সেখানে বাড়ির কেক টাটকা ও নিরাপদ। তাই এই ক্রিসমাসে ঘরোয়া কেকই হতে পারে সেরা পছন্দ। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
advertisement
advertisement
advertisement