East Bardhaman News: স্কুলে পড়ুয়া টানতে মাস্টারস্ট্রোক! বর্ধমানের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অভিনব উদ্যোগ, দিশা দেখাচ্ছে বাকিদেরও

Last Updated:
East Bardhaman News: স্কুলে পড়ুয়া টানতে গ্রাম বাংলার হারিয়ে যেতে বসা ঐতিহ্যকে হাতিয়ার করল পূর্ব বর্ধমানের এই প্রাথমিক বিদ্যালয়। অভিনব এই উদ্যোগ সাড়া ফেলে দিয়েছে।
1/7
গ্রাম বাংলার হারিয়ে যেতে বসা ঐতিহ্যকে হাতিয়ার করে পড়ুয়াদের স্কুলে আসার ডাক! অভিনব উদ্যোগ নিল পূর্ব বর্ধমানের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। স্কুলে পড়ুয়া টানতে শিক্ষক ও ছাত্রেরাই বাদাই গানের সুরে পাড়ায় পাড়ায় প্রচার করছেন। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
গ্রাম বাংলার হারিয়ে যেতে বসা ঐতিহ্যকে হাতিয়ার করে পড়ুয়াদের স্কুলে আসার ডাক! অভিনব উদ্যোগ নিল পূর্ব বর্ধমানের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। স্কুলে পড়ুয়া টানতে শিক্ষক ও ছাত্রেরাই বাদাই গানের সুরে পাড়ায় পাড়ায় প্রচার করছেন। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
advertisement
2/7
জেলার ঐতিহ্যবাহী লোক সংস্কৃতির অঙ্গ বাদাই গানকে হাতিয়ার করে গ্রামে গ্রামে প্রচার চালান শিক্ষক রাহুল মুখোপাধ্যায় ও পড়ুয়ারা। বাদাই পরিবেশনা করতে কোনও মঞ্চের প্রয়োজন হয় না। গ্রামের উঠোন বা খোলা প্রান্তরে এটি পরিবেশিত হয়। শিল্পীরা বিচিত্র সাজপোশাক পরে কৌতুক ও ব্যঙ্গাত্মক অভিনয়ের মাধ্যমে সমাজে বিভিন্ন বার্তা তুলে ধরে।
জেলার ঐতিহ্যবাহী লোক সংস্কৃতির অঙ্গ বাদাই গানকে হাতিয়ার করে গ্রামে গ্রামে প্রচার চালান শিক্ষক রাহুল মুখোপাধ্যায় ও পড়ুয়ারা। বাদাই পরিবেশনা করতে কোনও মঞ্চের প্রয়োজন হয় না। গ্রামের উঠোন বা খোলা প্রান্তরে এটি পরিবেশিত হয়। শিল্পীরা বিচিত্র সাজপোশাক পরে কৌতুক ও ব্যঙ্গাত্মক অভিনয়ের মাধ্যমে সমাজে বিভিন্ন বার্তা তুলে ধরে।
advertisement
3/7
বাদাই গানের মূল বৈশিষ্ট্যই হল এর সরলতা ও আঞ্চলিক ভাষা। তাই বাদাই গানের মাধ্যমে প্রচারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মেমারি ২ ব্লকের বড় পলাশন ১ অঞ্চলের মন্ডলগ্রাম অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এই অভিনব উদ্যোগ এলাকাবাসীর নজর কেড়েছে।
বাদাই গানের মূল বৈশিষ্ট্যই হল এর সরলতা ও আঞ্চলিক ভাষা। তাই বাদাই গানের মাধ্যমে প্রচারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মেমারি ২ ব্লকের বড় পলাশন ১ অঞ্চলের মন্ডলগ্রাম অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এই অভিনব উদ্যোগ এলাকাবাসীর নজর কেড়েছে।
advertisement
4/7
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দাবি, তিন বছরে স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা বেড়েছে। শুরু হচ্ছে ডিজিটাল ক্লাসরুম। গ্রামের স্কুলে মিলবে শহরের বড় স্কুলের সমস্ত সুযোগ সুবিধা। তাই যাতে গ্রামের পড়ুয়ার গ্রামের স্কুলে আরও বেশি করে ভর্তি হয় সেই জন্যই এই উদ্যোগ।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দাবি, তিন বছরে স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা বেড়েছে। শুরু হচ্ছে ডিজিটাল ক্লাসরুম। গ্রামের স্কুলে মিলবে শহরের বড় স্কুলের সমস্ত সুযোগ সুবিধা। তাই যাতে গ্রামের পড়ুয়ার গ্রামের স্কুলে আরও বেশি করে ভর্তি হয় সেই জন্যই এই উদ্যোগ।
advertisement
5/7
স্কুলের তরফে জানানো হয়, গত কয়েক বছরে পড়ুয়ার সংখ্যা ১১৭ থেকে বেড়ে হয়েছে ২২৫। মন্ডলগ্রাম অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা, খেলাধূলা, যোগব্যায়াম ছাড়াও নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পড়ুয়াদের শারীরিক এবং মানসিক বিকাশ ঘটানো হয়। স্কুলে কিছুদিনের মধ্যেই চালু হবে ডিজিটাল ক্লাসরুমও। তাই এই বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে এদিনের এই কর্মসূচি।
স্কুলের তরফে জানানো হয়, গত কয়েক বছরে পড়ুয়ার সংখ্যা ১১৭ থেকে বেড়ে হয়েছে ২২৫। মন্ডলগ্রাম অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা, খেলাধূলা, যোগব্যায়াম ছাড়াও নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পড়ুয়াদের শারীরিক এবং মানসিক বিকাশ ঘটানো হয়। স্কুলে কিছুদিনের মধ্যেই চালু হবে ডিজিটাল ক্লাসরুমও। তাই এই বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে এদিনের এই কর্মসূচি।
advertisement
6/7
স্কুলের সহ-শিক্ষক রাহুল বলেন, স্কুলের পরিকাঠামো, পড়াশোনা, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বাদাই গানটি তৈরি হয়েছে। বাদাই হল বাংলার একটি ঐতিহ্যবাহী লোকগান, যা মূলত গ্রামীণ প্রেম, প্রকৃতি, সামাজিক বিষয় ও ধর্মীয় কাহিনী নিয়ে গাওয়া হয়। বর্ধমানে মূলত এই গানের চল রয়েছে। কীর্তন, ঝুমুর, গাজনের সুরের মিশ্রণে গাওয়া হয় বাদাই গান। মন্ডলগ্রামের ১৮টি পাড়ায় এদিন প্রচার চলে।
স্কুলের সহ-শিক্ষক রাহুল বলেন, স্কুলের পরিকাঠামো, পড়াশোনা, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বাদাই গানটি তৈরি হয়েছে। বাদাই হল বাংলার একটি ঐতিহ্যবাহী লোকগান, যা মূলত গ্রামীণ প্রেম, প্রকৃতি, সামাজিক বিষয় ও ধর্মীয় কাহিনী নিয়ে গাওয়া হয়। বর্ধমানে মূলত এই গানের চল রয়েছে। কীর্তন, ঝুমুর, গাজনের সুরের মিশ্রণে গাওয়া হয় বাদাই গান। মন্ডলগ্রামের ১৮টি পাড়ায় এদিন প্রচার চলে।
advertisement
7/7
লোকশিল্পী সেজে স্কুলের পড়ুয়ারাই নাচ ও গানের মাধ্যমে প্রচার চালায়, সঙ্গে ছিলেন স্কুলের সহ-শিক্ষক রাহুল। কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন সাতগাছিয়া চক্রের এসআই ইন্দ্রাণী আচার্য্য। এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন তিনি। লোক সংস্কৃতির সুর, তাল, ছন্দে স্কুলের প্রচার এই প্রথম। গ্রামের মানুষের মধ্যে সাড়া ফেলেছে এই ধরনের উদ্যোগ। এতে আগামী দিনে স্কুলে পড়ুয়াদের ভর্তির হার বাড়বে বলে আশাবাদী প্রধান শিক্ষক। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
লোকশিল্পী সেজে স্কুলের পড়ুয়ারাই নাচ ও গানের মাধ্যমে প্রচার চালায়, সঙ্গে ছিলেন স্কুলের সহ-শিক্ষক রাহুল। কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন সাতগাছিয়া চক্রের এসআই ইন্দ্রাণী আচার্য্য। এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন তিনি। লোক সংস্কৃতির সুর, তাল, ছন্দে স্কুলের প্রচার এই প্রথম। গ্রামের মানুষের মধ্যে সাড়া ফেলেছে এই ধরনের উদ্যোগ। এতে আগামী দিনে স্কুলে পড়ুয়াদের ভর্তির হার বাড়বে বলে আশাবাদী প্রধান শিক্ষক। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
advertisement
advertisement
advertisement