কৃষকদের মুশকিল আসান! এবার ড্রোনের সাহায্যেই কৃষিজমিতে হবে 'এই' কাজ, বাঁচবে সময়ও! দিশা দেখাচ্ছেন বর্ধমানের চাষি

Last Updated:
East Bardhaman News: বর্ষার সময় জমিতে বাড়ে সাপের উপদ্রব। এই সময় জমিতে ওষুধ দিতে গিয়ে অনেকেই সাপের কামড় খান। এছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণে শ্রমিকও পাওয়া যায় না। এই সমস্যা সমাধানে এক অভিনব পদ্ধতি ব্যবহার করলেন ভাতারের এক কৃষক।
1/5
বর্ষার সময় জমিতে বাড়ে সাপের উপদ্রব। তাই এই সময় জমিতে ওষুধ দিতে গিয়ে অনেকেই সাপের কামড়ে আক্রান্ত হন। পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে শ্রমিকও পাওয়া যায় না। এই সমস্যা সমাধানে এক অভিনব পদ্ধতি ব্যবহার করলেন ভাতারের বনপাশ এলাকার এক কৃষক। আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে এই কাজ করছেন তিনি। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
বর্ষার সময় জমিতে বাড়ে সাপের উপদ্রব। তাই এই সময় জমিতে ওষুধ দিতে গিয়ে অনেকেই সাপের কামড়ে আক্রান্ত হন। পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে শ্রমিকও পাওয়া যায় না। এই সমস্যা সমাধানে এক অভিনব পদ্ধতি ব্যবহার করলেন ভাতারের বনপাশ এলাকার এক কৃষক। আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে এই কাজ করছেন তিনি। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
advertisement
2/5
আধুনিক ড্রোনের সাহায্যে ৬০ বিঘা ধান জমিতে ওষুধ স্প্রে করলেন এক কৃষক। এতে একদিকে যেমন শ্রমিকের খরচ সাশ্রয় হবে, তেমনই সাপের উপদ্রবের মধ্যে জমিতে নামার হাত থেকে রক্ষা পাবেন কৃষকেরা। এমনকি এতে সময় ও ওষুধেরও সাশ্রয় হবে বলে দাবি করা হচ্ছে।
আধুনিক ড্রোনের সাহায্যে ৬০ বিঘা ধান জমিতে ওষুধ স্প্রে করলেন এক কৃষক। এতে একদিকে যেমন শ্রমিকের খরচ সাশ্রয় হবে, তেমনই সাপের উপদ্রবের মধ্যে জমিতে নামার হাত থেকে রক্ষা পাবেন কৃষকেরা। এমনকি এতে সময় ও ওষুধেরও সাশ্রয় হবে বলে দাবি করা হচ্ছে।
advertisement
3/5
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে হিসেব করে চাষ করলে ড্রোনের সাহায্যে স্প্রে করা খুবই সাশ্রয়ী পদ্ধতি। পরীক্ষামূলকভাবে তিনি প্রথমবারের মতো এই কাজ করলেন। এই ড্রোনের সাহায্যে স্প্রে দেখতে আশেপাশের মাঠের কৃষকেরাও ভিড় জমান।
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে হিসেব করে চাষ করলে ড্রোনের সাহায্যে স্প্রে করা খুবই সাশ্রয়ী পদ্ধতি। পরীক্ষামূলকভাবে তিনি প্রথমবারের মতো এই কাজ করলেন। এই ড্রোনের সাহায্যে স্প্রে দেখতে আশেপাশের মাঠের কৃষকেরাও ভিড় জমান।
advertisement
4/5
কৃষক শুভদীপ মন্ডল জানান, এই পদ্ধতিতে জমিতে স্প্রে করলে চাষিরা উপকৃত হবেন। এতে একদিকে যেমন সময় বাঁচবে, শ্রমিক সংকট থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে তেমনই ওষুধেরও সাশ্রয় হবে। সরকার যেভাবে কৃষকদের পাশে আছে, এই ধরণের সামগ্রী তাঁরা সরকারি দামে ৪০ শতাংশ ভর্তুকিতে কিনতে পারেন।
কৃষক শুভদীপ মন্ডল জানান, এই পদ্ধতিতে জমিতে স্প্রে করলে চাষিরা উপকৃত হবেন। এতে একদিকে যেমন সময় বাঁচবে, শ্রমিক সংকট থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে তেমনই ওষুধেরও সাশ্রয় হবে। সরকার যেভাবে কৃষকদের পাশে আছে, এই ধরণের সামগ্রী তাঁরা সরকারি দামে ৪০ শতাংশ ভর্তুকিতে কিনতে পারেন।
advertisement
5/5
এলাকার আরেক কৃষক জানান, প্রথম এই এলাকায় ড্রোনের সাহায্যে জমিতে স্প্রে করা হচ্ছে। খুব কম সময়ের মধ্যে অনেকটা জমিতে স্প্রে করা যাচ্ছে। সাপের উপদ্রবে স্প্রে করার খুব সমস্যা হয়, আবার শ্রমিকও পাওয়া যায় না। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে এই পদ্ধতিতে খুবই উপকার হবে। সাপের কামড় থেকেও বাঁচবেন কৃষকেরা। আগে মানুষ তারপর তো ফসল। তাই কৃষিক্ষেত্রে এই ধরণের নতুন পদ্ধতি আমাদের খুবই উপকার করবে। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
এলাকার আরেক কৃষক জানান, প্রথম এই এলাকায় ড্রোনের সাহায্যে জমিতে স্প্রে করা হচ্ছে। খুব কম সময়ের মধ্যে অনেকটা জমিতে স্প্রে করা যাচ্ছে। সাপের উপদ্রবে স্প্রে করার খুব সমস্যা হয়, আবার শ্রমিকও পাওয়া যায় না। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে এই পদ্ধতিতে খুবই উপকার হবে। সাপের কামড় থেকেও বাঁচবেন কৃষকেরা। আগে মানুষ তারপর তো ফসল। তাই কৃষিক্ষেত্রে এই ধরণের নতুন পদ্ধতি আমাদের খুবই উপকার করবে। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
advertisement
advertisement
advertisement