Purulia Tourism: নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলার নীচে সবুজ গালিচা গায়ে আপনারই অপেক্ষায় জয়চণ্ডী পাহাড়, পুজোয় ঘুরে আসুন ছোট্ট ছুটিতে

Last Updated:
বর্ষাকাল প্রকৃতির এক অনন্য রূপ। পুরুলিয়া জেলার জয়চন্ডী পাহাড় হয়ে ওঠে এক স্বর্গীয় সৌন্দর্যের আবাসস্থল।  আপনার ছুটির ভ্রমণকে বিরল অভিজ্ঞতায় বিস্মিত করবে!
1/8
বর্ষাকাল প্রকৃতির এক অনন্য রূপ। চারিদিকে সবুজের সমারোহ, মেঘলা আকাশ, ঠান্ডা হাওয়া আর ঝিরঝির বৃষ্টির পরশ যেন প্রকৃতিকে এক নতুন রূপে হাজির করে। আর এই সময়ে পুরুলিয়া জেলার জয়চন্ডী পাহাড় হয়ে ওঠে এক স্বর্গীয় সৌন্দর্যের আবাসস্থল। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
বর্ষাকাল প্রকৃতির এক অনন্য রূপ। চারিদিকে সবুজের সমারোহ, মেঘলা আকাশ, ঠান্ডা হাওয়া আর ঝিরঝির বৃষ্টির পরশ যেন প্রকৃতিকে এক নতুন রূপে হাজির করে। আর এই সময়ে পুরুলিয়া জেলার জয়চন্ডী পাহাড় হয়ে ওঠে এক স্বর্গীয় সৌন্দর্যের আবাসস্থল। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
2/8
পাহাড়ের বুকে মেঘের ভেলা সঙ্গে ঝিরি ঝিরি বৃষ্টির রোমাঞ্চকর পরিবেশ। নরম রোদের আভা মেখে পাহাড় ভ্রমণের বাঁধনহারা আনন্দ। শহরের কোলাহল এবং দূষিত পরিবেশ থেকে কিছু দিনের জন্য দূরে থাকার সতেজ শ্বাস নিন। একদিকে শহরের ব্যস্ত জীবন, অন্যদিকে পাহাড়তলীর গ্রামীণ জীবন। আপনার ছুটির ভ্রমণকে বিরল অভিজ্ঞতায় বিস্মিত করবে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
পাহাড়ের বুকে মেঘের ভেলা সঙ্গে ঝিরি ঝিরি বৃষ্টির রোমাঞ্চকর পরিবেশ। নরম রোদের আভা মেখে পাহাড় ভ্রমণের বাঁধনহারা আনন্দ। শহরের কোলাহল এবং দূষিত পরিবেশ থেকে কিছু দিনের জন্য দূরে থাকার সতেজ শ্বাস নিন। একদিকে শহরের ব্যস্ত জীবন, অন্যদিকে পাহাড়তলীর গ্রামীণ জীবন। আপনার ছুটির ভ্রমণকে বিরল অভিজ্ঞতায় বিস্মিত করবে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
3/8
জয়চন্ডী পাহাড়, যার নাম শুনলেই মনে পড়ে যায় পাহাড় জঙ্গলে ঘেরা এক প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশ। কিন্তু বর্ষায় এই পাহাড় একেবারে বদলে যায়। পাহাড়ের গায়ে লতাপাতা, ঘাস আর গুল্মজঙ্গলের সবুজ চাদর যেন চোখ জুড়িয়ে দেয়। মাঝে মাঝে মেঘ নেমে আসে পাহাড়ের গায়ে, আর তখন পুরো এলাকা ঢেকে যায় কুয়াশার চাদরে। সবে মিলিয়ে এক অপার্থিব দৃশ্যে সেজে ওঠে এই পাহাড়। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
জয়চন্ডী পাহাড়, যার নাম শুনলেই মনে পড়ে যায় পাহাড় জঙ্গলে ঘেরা এক প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশ। কিন্তু বর্ষায় এই পাহাড় একেবারে বদলে যায়। পাহাড়ের গায়ে লতাপাতা, ঘাস আর গুল্মজঙ্গলের সবুজ চাদর যেন চোখ জুড়িয়ে দেয়। মাঝে মাঝে মেঘ নেমে আসে পাহাড়ের গায়ে, আর তখন পুরো এলাকা ঢেকে যায় কুয়াশার চাদরে। সবে মিলিয়ে এক অপার্থিব দৃশ্যে সেজে ওঠে এই পাহাড়। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
4/8
পাহাড়ের গায়ে প্রায় ৫০০-রও বেশি সিঁড়ি বেয়ে উঠলে পৌঁছে যাবেন পাহাড় চূড়োয়। উপরে উঠলেই চোখে পড়বে মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্য, চারপাশে সবুজ উপত্যকা আর মেঘে ঢাকা আকাশ। যারা একটু অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করেন, তাদের জন্য এটি আদর্শ জায়গা। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
পাহাড়ের গায়ে প্রায় ৫০০-রও বেশি সিঁড়ি বেয়ে উঠলে পৌঁছে যাবেন পাহাড় চূড়োয়। উপরে উঠলেই চোখে পড়বে মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্য, চারপাশে সবুজ উপত্যকা আর মেঘে ঢাকা আকাশ। যারা একটু অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করেন, তাদের জন্য এটি আদর্শ জায়গা। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
5/8
জয়চন্ডী পাহাড়ের চূড়ায় রয়েছে চন্ডী মাতার একটি প্রাচীন মন্দির। যা স্থানীয় মানুষের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ। চন্ডী মাতার এই মন্দিরকে ঘিরে বহু মানুষের বিশ্বাস ও ভক্তি জড়িয়ে আছে। বহু তীর্থযাত্রী ও পর্যটক এখানে আসেন মায়ের দর্শন করতে। মন্দিরের পরিবেশ শান্ত ও আধ্যাত্মিক, যা মানুষের মনে এক বিশেষ অনুভূতি জাগায়। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
জয়চন্ডী পাহাড়ের চূড়ায় রয়েছে চন্ডী মাতার একটি প্রাচীন মন্দির। যা স্থানীয় মানুষের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ। চন্ডী মাতার এই মন্দিরকে ঘিরে বহু মানুষের বিশ্বাস ও ভক্তি জড়িয়ে আছে। বহু তীর্থযাত্রী ও পর্যটক এখানে আসেন মায়ের দর্শন করতে। মন্দিরের পরিবেশ শান্ত ও আধ্যাত্মিক, যা মানুষের মনে এক বিশেষ অনুভূতি জাগায়। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
6/8
এই খাড়া পাহাড় জনপ্রিয় ট্রেকিং স্পট হলেও এখানে পর্যটকদের থাকার জায়গা ছিল না৷ বর্তমানে পুরুলিয়া জেলা প্রশাসন পর্যটন দফতরের অর্থে এখানে কটেজ তৈরি করে দেওয়ায় পর্যটকরা এখানে রাত কাটাতে পারেন। পাহাড়ের কোলে থাকা কটেজগুলো শাল ও পলাশ গাছ দ্বারা বেষ্টিত প্রকৃতির কোলে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
এই খাড়া পাহাড় জনপ্রিয় ট্রেকিং স্পট হলেও এখানে পর্যটকদের থাকার জায়গা ছিল না৷ বর্তমানে পুরুলিয়া জেলা প্রশাসন পর্যটন দফতরের অর্থে এখানে কটেজ তৈরি করে দেওয়ায় পর্যটকরা এখানে রাত কাটাতে পারেন। পাহাড়ের কোলে থাকা কটেজগুলো শাল ও পলাশ গাছ দ্বারা বেষ্টিত প্রকৃতির কোলে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
7/8
বর্ষাকালে জয়চন্ডী পাহাড়ের প্রকৃতি যেন একেবারে প্রাণ ফিরে পায়। গ্রীষ্মের খটখটে রুক্ষতা আর শীতের শুষ্কতা এখানে নেই। বর্ষা এখানে নিয়ে আসে সতেজতা, সজীবতা ও শান্তির ছোঁয়া। এমন প্রাকৃতিক পরিবেশে সময় কাটালে শরীর ও মন দু'টোই সতেজ হয়ে ওঠে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
বর্ষাকালে জয়চন্ডী পাহাড়ের প্রকৃতি যেন একেবারে প্রাণ ফিরে পায়। গ্রীষ্মের খটখটে রুক্ষতা আর শীতের শুষ্কতা এখানে নেই। বর্ষা এখানে নিয়ে আসে সতেজতা, সজীবতা ও শান্তির ছোঁয়া। এমন প্রাকৃতিক পরিবেশে সময় কাটালে শরীর ও মন দু'টোই সতেজ হয়ে ওঠে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
8/8
পুরুলিয়া থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত জয়চন্ডী পাহাড়। জয়চন্ডী পাহাড় রেল স্টেশন থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরেই এই পাহাড়ের অবস্থান, ফলে যাতায়াত অত্যন্ত সহজ ও সুবিধাজনক। ট্রেন থেকে নামার পর ধীরে ধীরে এগিয়ে গেলে হঠাৎই চোখে পড়বে বিশাল এক পাথুরে পাহাড় মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
পুরুলিয়া থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত জয়চন্ডী পাহাড়। জয়চন্ডী পাহাড় রেল স্টেশন থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরেই এই পাহাড়ের অবস্থান, ফলে যাতায়াত অত্যন্ত সহজ ও সুবিধাজনক। ট্রেন থেকে নামার পর ধীরে ধীরে এগিয়ে গেলে হঠাৎই চোখে পড়বে বিশাল এক পাথুরে পাহাড় মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
advertisement
advertisement