Durga Puja 2025: দুধে দুর্গা! তরল ক্যানভাসে শিল্পীর অনবদ্য ছবি, নাম উঠবে কি গিনেজ বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে?

Last Updated:
শিল্পীর এই ছবি ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এলাকায় ভিড় জমছে ছবি দেখতে। তবে দুধের মতো উপাদানে আঁকা হওয়ায় এই শিল্পকর্ম খুব বেশি সময় স্থায়ী নয় বলেই জানিয়েছেন শিল্পী
1/5
৫০ বছরের কোঠায় পা দেওয়া এই শিল্পী সম্প্রতি এক প্লেট দুধের উপরই ফুটিয়ে তুলেছেন মা দুর্গার ছবি। তরল দুধকেই করে তুলেছেন ক্যানভাস। আর তার উপরেই রঙের মধ্যে দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন দেবীর রূপ। প্রায় টানা ১২ ঘণ্টার পরিশ্রমে দুধকে ক্যানভাসে রূপান্তরিত করেন তিনি। দুধকে আগে হালকা ফুটিয়ে নিয়ে তার উপর ফেব্রিক রং ব্যবহার করেই তৈরি করেন দেবী দুর্গার প্রতিচ্ছবি
৫০ বছরের কোঠায় পা দেওয়া এই শিল্পী সম্প্রতি এক প্লেট দুধের উপরই ফুটিয়ে তুলেছেন মা দুর্গার ছবি। তরল দুধকেই করে তুলেছেন ক্যানভাস। আর তার উপরেই রঙের মধ্যে দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন দেবীর রূপ। প্রায় টানা ১২ ঘণ্টার পরিশ্রমে দুধকে ক্যানভাসে রূপান্তরিত করেন তিনি। দুধকে আগে হালকা ফুটিয়ে নিয়ে তার উপর ফেব্রিক রং ব্যবহার করেই তৈরি করেন দেবী দুর্গার প্রতিচ্ছবি
advertisement
2/5
শিল্পীর এই ছবি ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এলাকায় ভিড় জমছে ছবি দেখতে। তবে দুধের মতো উপাদানে আঁকা হওয়ায় এই শিল্পকর্ম খুব বেশি সময় স্থায়ী নয় বলেই জানিয়েছেন শিল্পী
শিল্পীর এই ছবি ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এলাকায় ভিড় জমছে ছবি দেখতে। তবে দুধের মতো উপাদানে আঁকা হওয়ায় এই শিল্পকর্ম খুব বেশি সময় স্থায়ী নয় বলেই জানিয়েছেন শিল্পী
advertisement
3/5
ছোটবেলা থেকেই ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতম জিনিসের উপর ছবি আঁকার নেশা রয়েছে বাসুদেববাবুর। এর আগেও চাল, ডাল, বিভিন্ন বীজের উপর ছবি এঁকে নজর কেড়েছেন তিনি। ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসে তাঁর নামও উঠেছে। তবে গিনিস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস এখনও অধরা
ছোটবেলা থেকেই ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতম জিনিসের উপর ছবি আঁকার নেশা রয়েছে বাসুদেববাবুর। এর আগেও চাল, ডাল, বিভিন্ন বীজের উপর ছবি এঁকে নজর কেড়েছেন তিনি। ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসে তাঁর নামও উঠেছে। তবে গিনিস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস এখনও অধরা
advertisement
4/5
শিল্পীর আশা, এ ধরনের বিশেষ শিল্পকর্মই হয়তো একদিন তাঁর স্বপ্নপূরণ করবে। অভাবের সংসারে বর্তমানে প্রিন্টিংয়ের কাজ করেই জীবিকা চালান বাসুদেব পাল। তবু শিল্পই তাঁর বেঁচে থাকার রসদ। শিল্পীর দাবি, সরকারের তরফে যদি এই ধরনের শিল্প সংরক্ষণের বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তবে আগামী প্রজন্মও সাক্ষী থাকবে এই অনন্য শিল্পসৃষ্টির
শিল্পীর আশা, এ ধরনের বিশেষ শিল্পকর্মই হয়তো একদিন তাঁর স্বপ্নপূরণ করবে। অভাবের সংসারে বর্তমানে প্রিন্টিংয়ের কাজ করেই জীবিকা চালান বাসুদেব পাল। তবু শিল্পই তাঁর বেঁচে থাকার রসদ। শিল্পীর দাবি, সরকারের তরফে যদি এই ধরনের শিল্প সংরক্ষণের বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তবে আগামী প্রজন্মও সাক্ষী থাকবে এই অনন্য শিল্পসৃষ্টির
advertisement
5/5
তাঁর পরিবারের সদস্যরাও রীতিমতো গর্বিত এই প্রতিভাধরের শিল্পকীর্তিতে। এখন দেখার বিষয়, বিশ্ব রেকর্ডের পাতায় নাম তোলেন কি না অশোকনগরের এই অভিনব শিল্পী
তাঁর পরিবারের সদস্যরাও রীতিমতো গর্বিত এই প্রতিভাধরের শিল্পকীর্তিতে। এখন দেখার বিষয়, বিশ্ব রেকর্ডের পাতায় নাম তোলেন কি না অশোকনগরের এই অভিনব শিল্পী
advertisement
advertisement
advertisement