Digha Jagannath Temple: পুজোয় দিঘার জগন্নাথ মন্দিরে রেকর্ড ভিড়! সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত ৭ লক্ষ দর্শনার্থী, প্রণামীর পরিমাণ শুনলে চমকে উঠবেন!

Last Updated:
Digha Jagannath Temple: এবার পুজোর প্রথম দিকে ভিড় কিছুটা কম থাকলেও সপ্তমী থেকেই পর্যটক সংখ্যা হঠাৎ বেড়ে যায়। আর মন্দিরে বেড়াতে এসেই প্রনামি ছুঁয়েছে কয়েক লক্ষ টাকা।
1/6
দিঘার সমুদ্র সৈকতের মনোরম পরিবেশ পর্যটকদের সবসময়ই টানে। তার সঙ্গে এবার বাড়তি পাওনা দিঘা জগন্নাথ মন্দির। মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে গড়ে ওঠা এই মন্দির উদ্বোধনের পর থেকেই মন্দির চত্বরে ভিড় অব্যাহত। এবার পুজোর প্রথম দিকে ভিড় কিছুটা কম থাকলেও সপ্তমী থেকেই পর্যটক সংখ্যা হঠাৎ বেড়ে যায়। আর মন্দিরে বেড়াতে এসেই প্রনামি ছুঁয়েছে কয়েক লক্ষ টাকা। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
দিঘার সমুদ্র সৈকতের মনোরম পরিবেশ পর্যটকদের সবসময়ই টানে। তার সঙ্গে এবার বাড়তি পাওনা দিঘা জগন্নাথ মন্দির। মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে গড়ে ওঠা এই মন্দির উদ্বোধনের পর থেকেই মন্দির চত্বরে ভিড় অব্যাহত। এবার পুজোর প্রথম দিকে ভিড় কিছুটা কম থাকলেও সপ্তমী থেকেই পর্যটক সংখ্যা হঠাৎ বেড়ে যায়। আর মন্দিরে বেড়াতে এসেই প্রনামি ছুঁয়েছে কয়েক লক্ষ টাকা। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
advertisement
2/6
দিঘা জগন্নাথ ধাম সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র ট্রাস্ট কমিটি সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত মাত্র কয়েকদিনে প্রায় সাত লক্ষ দর্শনার্থী মন্দিরে গিয়েছিলেন। গর্ভগৃহ ছাড়াও মন্দিরের বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করা হয়েছে মোট ১১টি প্রণামী বাক্স। ভক্তরা সেখানে ইচ্ছেমতো অর্থ প্রদান করেন। ট্রাস্টের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি মঙ্গলবার প্রণামী বাক্স খোলা হয় এবং গণনা করা হয়। এবছরের দুর্গাপুজোর পর ৭ অক্টোবর প্রণামী বাক্স খোলা হলে দেখা যায়, কয়েকদিনেই জমা পড়েছে ৬ লক্ষ ৫১ হাজার টাকারও বেশি অর্থ।
দিঘা জগন্নাথ ধাম সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র ট্রাস্ট কমিটি সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত মাত্র কয়েকদিনে প্রায় সাত লক্ষ দর্শনার্থী মন্দিরে গিয়েছিলেন। গর্ভগৃহ ছাড়াও মন্দিরের বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করা হয়েছে মোট ১১টি প্রণামী বাক্স। ভক্তরা সেখানে ইচ্ছেমতো অর্থ প্রদান করেন। ট্রাস্টের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি মঙ্গলবার প্রণামী বাক্স খোলা হয় এবং গণনা করা হয়। এবছরের দুর্গাপুজোর পর ৭ অক্টোবর প্রণামী বাক্স খোলা হলে দেখা যায়, কয়েকদিনেই জমা পড়েছে ৬ লক্ষ ৫১ হাজার টাকারও বেশি অর্থ।
advertisement
3/6
ট্রাস্ট কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সমস্ত অর্থ নিয়ম মেনে ব্যাঙ্কে জমা করা হয়েছে। পুরীর আদলে তৈরি দিঘার এই জগন্নাথ মন্দির রাতে রঙিন আলোর সাজে ঝলমল করে ওঠে। তাই পুজোর ছুটিতে দিঘায় বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে এটি হয়ে উঠেছে একটি প্রধান দর্শনীয় স্থান। সমুদ্রতট ঘুরে এসে বহু মানুষ সন্ধ্যাবেলায় মন্দির প্রাঙ্গণে ভক্তিমূলক পরিবেশে সময় কাটিয়েছেন।
ট্রাস্ট কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সমস্ত অর্থ নিয়ম মেনে ব্যাঙ্কে জমা করা হয়েছে। পুরীর আদলে তৈরি দিঘার এই জগন্নাথ মন্দির রাতে রঙিন আলোর সাজে ঝলমল করে ওঠে। তাই পুজোর ছুটিতে দিঘায় বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে এটি হয়ে উঠেছে একটি প্রধান দর্শনীয় স্থান। সমুদ্রতট ঘুরে এসে বহু মানুষ সন্ধ্যাবেলায় মন্দির প্রাঙ্গণে ভক্তিমূলক পরিবেশে সময় কাটিয়েছেন।
advertisement
4/6
দিঘা , শংকরপুর, মান্দারমনি প্রায় সব কটি সমুদ্র সৈকতেই এবার পুজোয় সপ্তমী থেকে শুরু হয় পর্যটকদের ভিড়। স্থানীয় হোটেল মালিকদের মতে, পুজোর আগে খুব বেশি অগ্রিম বুকিং না থাকলেও সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত প্রায় সব ঘর ভর্তি ছিল। পর্যটক সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় হোটেল, রেস্টুরেন্ট, দোকান—সব ক্ষেত্রেই ব্যবসায়ীরা লাভবান হয়েছেন।
দিঘা , শংকরপুর, মান্দারমনি প্রায় সব কটি সমুদ্র সৈকতেই এবার পুজোয় সপ্তমী থেকে শুরু হয় পর্যটকদের ভিড়। স্থানীয় হোটেল মালিকদের মতে, পুজোর আগে খুব বেশি অগ্রিম বুকিং না থাকলেও সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত প্রায় সব ঘর ভর্তি ছিল। পর্যটক সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় হোটেল, রেস্টুরেন্ট, দোকান—সব ক্ষেত্রেই ব্যবসায়ীরা লাভবান হয়েছেন।
advertisement
5/6
জগন্নাথ ধাম সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র ট্রাস্টি কমিটির অন্যতম ও কলকাতা ইসকনের সহ-সভাপতি রাধারমণ দাস বলেন, “জগন্নাথ দেব সকলের দেবতা, সকলেই তাঁকে দর্শন করতে পারেন। সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত প্রায় ছয়-সাত লক্ষ মানুষ মন্দির দর্শন করেছেন। প্রণামী বাক্সে সংগৃহীত অর্থও তার প্রমাণ দিচ্ছে।
জগন্নাথ ধাম সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র ট্রাস্টি কমিটির অন্যতম ও কলকাতা ইসকনের সহ-সভাপতি রাধারমণ দাস বলেন, “জগন্নাথ দেব সকলের দেবতা, সকলেই তাঁকে দর্শন করতে পারেন। সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত প্রায় ছয়-সাত লক্ষ মানুষ মন্দির দর্শন করেছেন। প্রণামী বাক্সে সংগৃহীত অর্থও তার প্রমাণ দিচ্ছে। "
advertisement
6/6
পুরীর আদলে তৈরি দিঘার জগন্নাথ মন্দির পুজোর দিনগুলিতে পর্যটকদের জন্য প্রধান আকর্ষণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাতের আলো ঝলমলে মন্দির চত্বর পর্যটকদের মনে দাগ কেটেছে। হোটেল ব্যবসায়ীরাও সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত পর্যটক সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে বেশ ভালোই লাভের মুখ দেখেছিলেন। যদিও শেষ মুহূর্তে দুর্যোগ কিছুটা হলেও অস্বস্তিতে ফেলেছে তাদের। কিন্তু জগন্নাথ মন্দিরের আকর্ষণ যে উদ্বোধনের পর থেকেই কোন অংশে কম নয় তার প্রমাণ মিলছে পুজোর কয়েকদিনে প্রনামী বাক্সে সংগ্রহীত অর্থ।
পুরীর আদলে তৈরি দিঘার জগন্নাথ মন্দির পুজোর দিনগুলিতে পর্যটকদের জন্য প্রধান আকর্ষণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাতের আলো ঝলমলে মন্দির চত্বর পর্যটকদের মনে দাগ কেটেছে। হোটেল ব্যবসায়ীরাও সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত পর্যটক সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে বেশ ভালোই লাভের মুখ দেখেছিলেন। যদিও শেষ মুহূর্তে দুর্যোগ কিছুটা হলেও অস্বস্তিতে ফেলেছে তাদের। কিন্তু জগন্নাথ মন্দিরের আকর্ষণ যে উদ্বোধনের পর থেকেই কোন অংশে কম নয় তার প্রমাণ মিলছে পুজোর কয়েকদিনে প্রনামী বাক্সে সংগ্রহীত অর্থ।
advertisement
advertisement
advertisement