ভরা বর্ষায় মাছ ধরা বন্ধ, সংসার চালাতে ধার করছেন মৎস্যজীবীরা! আবহাওয়া করছে সর্বনাশ

Last Updated:
উপকূলে সতর্কতা, শনিবার পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা মৎস্য শিকারে। রুজি রোজগার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় মৎসজীবীরা।
1/6
দিঘা, মদন মাইতি; উত্তর বঙ্গোপসাগরে নতুন ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হওয়ায় বৃহস্পতিবার থেকে ভারী বৃষ্টিতে ভিজছে বাংলা সহ উপকূলীয় জেলা পূর্ব মেদিনীপুর। এর জেরে শনিবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ভরা মরশুমে এমন বাধা পড়ায় মৎস্যজীবীরা চরম সমস্যায় পড়েছেন। মৎস্যজীবীদের কথায়, এখন সারা বছরে আয়ের সময় অথচ ঘরে বসে থাকতে হচ্ছে।
<strong>দিঘা, মদন মাইতি: </strong> উত্তর বঙ্গোপসাগরে নতুন ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হওয়ায় বৃহস্পতিবার থেকে ভারী বৃষ্টিতে ভিজছে বাংলা সহ উপকূলীয় জেলা পূর্ব মেদিনীপুর। এর জেরে শনিবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ভরা মরশুমে এমন বাধায় মৎস্যজীবীরা চরম সমস্যায় পড়েছেন। মৎস্যজীবীদের কথায়,  এখন সারা বছরে আয়ের সময় অথচ ঘরে বসে থাকতে হচ্ছে।
advertisement
2/6
আবহাওয়া দফতরের সতর্কবার্তা অনুযায়ী উপকূলবর্তী এলাকায় ৩৫ থেকে ৪৫ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বইতে পারে। তাই মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে মৎস্য শিকারের ক্ষেত্রে কড়া নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এতে ভরা বর্ষার মরশুমেও মাছ ধরতে না পারায় জীবিকা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন মৎস্যজীবীরা। অনেকেই বলছেন, মরশুমের সোনালী সময় চলে যাচ্ছে অথচ তারা বারবার সমুদ্র থেকে ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছেন। (তথ্য ও ছবি: মদন মাইতি)
আবহাওয়া দফতরের সতর্কবার্তা অনুযায়ী উপকূলবর্তী এলাকায় ৩৫ থেকে ৪৫ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বইতে পারে। তাই মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে মৎস্য শিকারের ক্ষেত্রে কড়া নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এতে ভরা বর্ষার মরশুমেও মাছ ধরতে না পারায় জীবিকা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন মৎস্যজীবীরা। অনেকেই বলছেন, মরশুমের সোনালী সময় চলে যাচ্ছে। অথচ তারা বারবার সমুদ্র থেকে ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছেন। (তথ্য ও ছবি: মদন মাইতি)
advertisement
3/6
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও নিষেধাজ্ঞার ফলে মাছ ধরার মৌসুমে মৎস্যজীবীরা ঘরে বসে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। অনেকে সমুদ্রে গিয়েও ঝড়ের কারণে মাঝপথ থেকে ফিরে আসতে বাধ্য হচ্ছেন। ফলে প্রতিদিন আয়ের উপর বড়সড় আঘাত আসছে। সংসার চালাতে গিয়ে অনেকে ধার করছেন। জীবিকার সবচেয়ে উপযুক্ত সময়ে ঘরে বসে থাকতে হওয়ায় তাদের দুশ্চিন্তা আরও বেড়েছে। (তথ্য ও ছবি: মদন মাইতি)
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও নিষেধাজ্ঞার ফলে মাছ ধরার মরশুমে মৎস্যজীবীরা ঘরে বসে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। অনেকে সমুদ্রে গিয়েও ঝড়ের কারণে মাঝপথ থেকে ফিরে আসতে বাধ্য হচ্ছেন। ফলে প্রতিদিন আয়ের উপর বড়সড় আঘাত আসছে। সংসার চালাতে গিয়ে অনেকে ধার করছেন। জীবিকার সবচেয়ে উপযুক্ত সময়ে ঘরে বসে থাকতে হওয়ায় তাদের দুশ্চিন্তা আরও বেড়েছে। (তথ্য ও ছবি: মদন মাইতি)
advertisement
4/6
স্থানীয় এক মৎস্যজীবী জানান, “বারবার ঝড়-বৃষ্টির কারণে সমুদ্রে নামতে পারছি না। এখন ভরা মরশুম, অথচ ঘরে বসে থাকতে হচ্ছে, এতে সংসার চালান কঠিন হয়ে পড়ছে।” দিঘা ফিশারমেন অ্যান্ড ফিস ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস বলেন, “প্রায়ই এই ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগে মৎস্যজীবীদের মাছ ধরা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এতে তাদের আর্থিক ক্ষতি ক্রমেই বাড়ছে।” (তথ্য ও ছবি: মদন মাইতি)
স্থানীয় এক মৎস্যজীবী জানান, “বারবার ঝড়-বৃষ্টির কারণে সমুদ্রে নামতে পারছি না। এখন ভরা মরশুম, অথচ ঘরে বসে থাকতে হচ্ছে, এতে সংসার চালান কঠিন হয়ে পড়ছে।” দিঘা ফিশারমেন অ্যান্ড ফিস ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস বলেন, “প্রায়ই এই ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগে মৎস্যজীবীদের মাছ ধরা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এতে তাদের আর্থিক ক্ষতি ক্রমেই বাড়ছে।” (তথ্য ও ছবি: মদন মাইতি)
advertisement
5/6
পুর্ব মেদিনীপুর জেলার এডিএফ মেরিন সুমন সাহা বলেন, “আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস মেনে আপাতত সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বন্ধ রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে নোটিস জারি করা হয়েছে। আমাদের নজরদারি চলছে যাতে কেউ সমুদ্রের মৎস্য শিকারে না যান। তবে এতে মৎস্যজীবীদের সমস্যা বাড়লেও তাদের সুরক্ষাই আমাদের প্রথম লক্ষ্য।” (তথ্য ও ছবি: মদন মাইতি)
পুর্ব মেদিনীপুর জেলার এডিএফ মেরিন সুমন সাহা বলেন, “আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস মেনে আপাতত সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বন্ধ রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে নোটিস জারি করা হয়েছে। আমাদের নজরদারি চলছে যাতে কেউ সমুদ্রের মৎস্য শিকারে না যান। তবে এতে মৎস্যজীবীদের সমস্যা বাড়লেও তাদের সুরক্ষা আমাদের প্রথম লক্ষ্য।” (তথ্য ও ছবি: মদন মাইতি)
advertisement
6/6
ক্রমাগত প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও নিষেধাজ্ঞার জেরে উপকূলবর্তী মৎস্যজীবীদের মধ্যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। পরিবার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন মৎস্যজীবীরা। তারা মনে করছেন, ভরা মরশুমে বারবার ঘরে বসে থাকতে হচ্ছে, তাদের বছরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আয়ের সময়টাই নষ্ট হবে। পরিস্থিতি সামলাতে সরকারি সহযোগিতা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই বলেই মনে করছেন তারা। (তথ্য ও ছবি: মদন মাইতি)
ক্রমাগত প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও নিষেধাজ্ঞার জেরে উপকূলবর্তী মৎস্যজীবীদের মধ্যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। পরিবার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন মৎস্যজীবীরা। তারা মনে করছেন, ভরা মরশুমে বারবার ঘরে বসে থাকতে হচ্ছে, তাদের বছরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আয়ের সময়টাই নষ্ট হবে। পরিস্থিতি সামলাতে সরকারি সহযোগিতা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই বলেই মনে করছেন তারা। (তথ্য ও ছবি: মদন মাইতি)
advertisement
advertisement
advertisement