Gosaba Flooded: পূর্ণিমার কোটালে বাঁধে ধস, হু-হু করে ঢুকছে নোনা জল! ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি গোসাবা ও সুন্দরবনের, কী অবস্থা হয়েছে দেখুন ছবিতে

Last Updated:
Gosaba Dam Collapse: পূর্ণিমার ভরা কোটালের জলের চাপে ফের ভেঙে পড়ল নদীবাঁধ। গোসাবার আমতলি পঞ্চায়েতের পুঁইজালি গ্রামে রায়মঙ্গল নদীর বাঁধে প্রায় ৩০০ ফুট ধস নেমেছে। হু-হু করে নোনা জল ঢুকছে। প্লাবিত গোসাবা।
1/6
পূর্ণিমার ভরা কোটালের জলের চাপে ফের ভেঙে পড়ল নদীবাঁধ। গোসাবার আমতলি পঞ্চায়েতের পুঁইজালি গ্রামে রায়মঙ্গল নদীর বাঁধে প্রায় ৩০০ ফুট ধস নামে। সকাল গড়াতেই জোয়ারের জেরে নোনা জল ঢুকে পড়ে চাষজমি, পুকুরে। প্লাবিত হয়েছে পেটুয়াপাড়া, মাস্টারপাড়া-সহ ভারটি গ্রাম। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
পূর্ণিমার ভরা কোটালের জলের চাপে ফের ভেঙে পড়ল নদীবাঁধ। গোসাবার আমতলি পঞ্চায়েতের পুঁইজালি গ্রামে রায়মঙ্গল নদীর বাঁধে প্রায় ৩০০ ফুট ধস নামে। সকাল গড়াতেই জোয়ারের জেরে নোনা জল ঢুকে পড়ে চাষজমি, পুকুরে। প্লাবিত হয়েছে পেটুয়াপাড়া, মাস্টারপাড়া-সহ ভারটি গ্রাম। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
advertisement
2/6
পূর্ণিমার কোটালে জলের চাপ এতটাই বেশি ছিল যে মজবুত বাঁধেও ধস নেমেছে। দ্রুত রিং বাঁধ দিয়ে নোনা জল আটকানোর চেষ্টা চলছে। গোসাবা ব্লকের ২৭২ কিলোমিটার নদীবাঁধের মধ্যে অন্তত ৫০ কিলোমিটারের অবস্থা সঙ্কটজনক।
পূর্ণিমার কোটালে জলের চাপ এতটাই বেশি ছিল যে মজবুত বাঁধেও ধস নেমেছে। দ্রুত রিং বাঁধ দিয়ে নোনা জল আটকানোর চেষ্টা চলছে। গোসাবা ব্লকের ২৭২ কিলোমিটার নদীবাঁধের মধ্যে অন্তত ৫০ কিলোমিটারের অবস্থা সঙ্কটজনক।
advertisement
3/6
এই ভাঙনে প্রায় ৫০০টি কাঁচা-পাকা বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ৩ হাজার বিমা ধান জমিতে নোনা জল ঢুকেছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ছ'কিলোমিটার রাস্তা। ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। ভাটার সময়ে জল নেমে যাওয়ায় অধিকাংশ মানুষ বাড়ি ফিরে গিয়েছেন।
এই ভাঙনে প্রায় ৫০০টি কাঁচা-পাকা বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ৩ হাজার বিমা ধান জমিতে নোনা জল ঢুকেছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ছ'কিলোমিটার রাস্তা। ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। ভাটার সময়ে জল নেমে যাওয়ায় অধিকাংশ মানুষ বাড়ি ফিরে গিয়েছেন।
advertisement
4/6
কোটালের জেরে সুন্দরবনের বেশ কয়েকটি জায়গায় বাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ফাটল দিয়ে নোনা জল ধান চাষের জমিতে ঢুকছে। তাঁদের আশঙ্কা, দ্রুত সারানো না হলে বড় ভাঙন হতে পারে।
কোটালের জেরে সুন্দরবনের বেশ কয়েকটি জায়গায় বাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ফাটল দিয়ে নোনা জল ধান চাষের জমিতে ঢুকছে। তাঁদের আশঙ্কা, দ্রুত সারানো না হলে বড় ভাঙন হতে পারে।
advertisement
5/6
সেচ দফতরকে জানান হয়েছে, দ্রুত সংস্কারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। গভীর রাতে নদীর বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁধ মেরামতির কাজে হাত দেন। বাঁধ ভেঙে জল ঢুকে গিয়েছিল। ক্ষতি এড়াতে সকালে স্থানীয়দের নিয়ে সংস্কার শুরু করেছে।
সেচ দফতরকে জানান হয়েছে, দ্রুত সংস্কারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। গভীর রাতে নদীর বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁধ মেরামতির কাজে হাত দেন। বাঁধ ভেঙে জল ঢুকে গিয়েছিল। ক্ষতি এড়াতে সকালেই স্থানীয়দের নিয়ে সংস্কার শুরু করেছে।
advertisement
6/6
প্রায় সময় প্রতি পূর্ণিমা এবং অমাবস্যায় নদীতে জলস্ফীতির জেরে প্লাবিত হয় এই সমস্ত গ্রামগুলি। ফলে জোয়ারের সময় জল উপরের দিকে উঠে আসে। এবং নিচে নামতে পারে না যার কারণে সেচ দফতরের তরফ থেকে যদি কংক্রিটের বাঁধ করে দেওয়া যায় অনেকটাই উপকৃত হবেন এলাকার লোকজন। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
প্রায় সময় প্রতি পূর্ণিমা এবং অমাবস্যায় নদীতে জলস্ফীতির জেরে প্লাবিত হয় এই সমস্ত গ্রামগুলি। ফলে জোয়ারের সময় জল উপরের দিকে উঠে আসে। এবং নিচে নামতে পারে না যার কারণে সেচ দফতরের তরফ থেকে যদি কংক্রিটের বাঁধ করে দেওয়া যায় অনেকটাই উপকৃত হবেন এলাকার লোকজন। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
advertisement
advertisement
advertisement