বৃষ্টিতে ডুবেছে ধান জমি, পুজোর আগে গ্রামবাংলায় হাহাকার

Last Updated:
বৃষ্টির জলে ধান গাছ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় চরম দুশ্চিন্তায় ভুগছেন চাষিরা। এর আগে ধান রোপণের সময় চারাগাছ জলে ডুবে নষ্ট হয়েছিল। নতুন করে দেরিতে চাষ শুরু হলেও ফের সেই ধান তলিয়ে গেছে। ফলে চাষিরা পুজোর ঠিক আগে চরম অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছেন
1/6
টানা ভারি বর্ষণের জেরে মাঠে জল জমেছে। তার উপর নদীর জল উপচে বা ভাঙা বাঁধ দিয়ে মাঠে ঢুকছে জল। এমনই অবস্থা চন্দ্রকোনার। বিঘার পর বিঘা ধান জমি ডুবে যাওয়ায় কৃষকদের ঘুম উড়েছে।[ছবি ও তথ্য: মিজানুর রহমান]
advertisement
2/6
শিলাবতী ও কেঠিয়া নদীর জল প্রাথমিক বিপদসীমা অতিক্রম করেছে। গত বন্যায় বহু বাঁধ ভেঙেছিল, কিছু মেরামত হলেও এখনও অনেক বাঁধ দুর্বল অবস্থায় পড়ে আছে। সেই বাঁধ দিয়েই ঢুকছে নদীর জল।[ছবি ও তথ্য: মিজানুর রহমান]
advertisement
3/6
চন্দ্রকোনা-১ ও ২ ব্লকের একাধিক গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় মাঠজুড়ে ধান জমি এখন জলের তলায়। চলতি বছরে ইতিমধ্যেই পাঁচবার বন্যার কবলে পড়েছেন এখানকার কৃষকরা। ফলে তিল, বাদাম ও শাকসবজির মত ফসলও নষ্ট হয়েছে। ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন এখানকার কৃষিজীবী মানুষ।[ছবি ও তথ্য: মিজানুর রহমান]
advertisement
4/6
বৃষ্টির জলে ধান গাছ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় চরম দুশ্চিন্তায় চাষিরা। এর আগে ধান রোপণের সময় চারাগাছ জলে ডুবে নষ্ট হয়েছিল। নতুন করে দেরিতে চাষ শুরু হলেও ফের সেই ধান তলিয়ে গেছে। ফলে চাষিরা পুজোর ঠিক আগে চরম অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছেন।[ছবি ও তথ্য: মিজানুর রহমান]
advertisement
5/6
চাষিদের অভিযোগ, সরকার ক্ষতিপূরণের কথা ঘোষণা করলেও প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তরা কিছু পান না। আসল চাষিরা ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত হন প্রতি বছরই। অনেকেই ধার-দেনা করে চাষ করেছেন, এখন ফসল ডোবার কারণে কীভাবে সেই ঋণ শোধ করবেন ভেবে পাচ্ছেন না।[ছবি ও তথ্য: মিজানুর রহমান]
advertisement
6/6
চন্দ্রকোনার মানিককুণ্ড, দিয়াসা, কাসকুলি, কেঠিয়া ও মনসাতলা চাতাল সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় ধান জমি জলের নিচে। স্থানীয় কৃষক অসিত দাস বলেন, ভাঙা বাঁধগুলো যদি সময়মতো মেরামত করা হত, তাহলে এত বড় ক্ষতি হত না। বারবার একই সমস্যায় ক্ষোভ বাড়ছে কৃষকদের মধ্যে।[ছবি ও তথ্য: মিজানুর রহমান]
advertisement
advertisement
advertisement