Picnic Spot: বীরভূমের জনপ্রিয় পিকনিক স্পটে জারি ন'দফা গাইডলাইন, নিময় ভাঙলে কড়া শাস্তি! যাওয়ার আগে জেনে নিন

Last Updated:
Birbhum Picnic Spot: বক্রেশ্বর নীল নির্জনে পিকনিক পর্যটকদের জন্য কড়া নির্দেশিকা সদাইপুর থানার, পরিবেশ ও পরিযায়ী পাখি রক্ষায় জোর।
1/5
শীত বাড়তেই বীরভূমে বেড়েছে পর্যটকদের আনাগোনা। পৌষ মাস পড়তেই কনকনে ঠান্ডায় স্বস্তি পেতে বহু মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন জেলার বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে। তার মধ্যে অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠেছে বক্রেশ্বরের নীল নির্জন জলাধার। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও শান্ত পরিবেশের টানে প্রতিদিনই পিকনিক ও বনভোজন করতে আসছেন বহু মানুষ। (ছবি ও তথ্য - সুদীপ্ত গড়াই)
শীত বাড়তেই বীরভূমে বেড়েছে পর্যটকদের আনাগোনা। পৌষ মাস পড়তেই কনকনে ঠান্ডায় স্বস্তি পেতে বহু মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন জেলার বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে। তার মধ্যে অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠেছে বক্রেশ্বরের নীল নির্জন জলাধার। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও শান্ত পরিবেশের টানে প্রতিদিনই পিকনিক ও বনভোজন করতে আসছেন বহু মানুষ। (ছবি ও তথ্য - সুদীপ্ত গড়াই)
advertisement
2/5
বাড়তে থাকা পর্যটকের ভিড়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবেশ দূষণ ও পরিযায়ী পাখিদের বিরক্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়। সেই কারণে সদাইপুর থানার উদ্যোগে নীল নির্জন জলাধার এলাকায় পিকনিক ও বনভোজনে আসা পর্যটকদের উদ্দেশ্যে পোস্টার টাঙানো হয়েছে। এই পোস্টারের মাধ্যমে প্রশাসনের পক্ষ থেকে একাধিক বিধিনিষেধ ও সচেতনতার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
বাড়তে থাকা পর্যটকের ভিড়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবেশ দূষণ ও পরিযায়ী পাখিদের বিরক্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়। সেই কারণে সদাইপুর থানার উদ্যোগে নীল নির্জন জলাধার এলাকায় পিকনিক ও বনভোজনে আসা পর্যটকদের উদ্দেশ্যে পোস্টার টাঙানো হয়েছে। এই পোস্টারের মাধ্যমে প্রশাসনের পক্ষ থেকে একাধিক বিধিনিষেধ ও সচেতনতার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
advertisement
3/5
পোস্টারে মোট ৯ দফা নির্দেশিকা উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, যেখানে সেখানে আবর্জনা না ফেলা, মদ্যপান সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ রাখা এবং পরিযায়ী পাখিদের কোনওভাবেই বিরক্ত না করা। পাশাপাশি জলাশয়ে নৌকাবিহার, বক্স বা ডিজে বাজানো, উচ্চস্বরে মাইক ব্যবহার ও বাজি ফাটানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্লাস্টিক ও থার্মোকল ব্যবহার থেকেও বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পোস্টারে মোট ৯ দফা নির্দেশিকা উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, যেখানে সেখানে আবর্জনা না ফেলা, মদ্যপান সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ রাখা এবং পরিযায়ী পাখিদের কোনওভাবেই বিরক্ত না করা। পাশাপাশি জলাশয়ে নৌকাবিহার, বক্স বা ডিজে বাজানো, উচ্চস্বরে মাইক ব্যবহার ও বাজি ফাটানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্লাস্টিক ও থার্মোকল ব্যবহার থেকেও বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
advertisement
4/5
নির্দেশিকায় আরও জানানো হয়েছে, নিরাপত্তা ও পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে বিকেল ৪টার মধ্যেই পিকনিক স্পট ত্যাগ করতে হবে। এছাড়াও পর্যটকদের পুলিশ প্রশাসনকে সর্বদা সহযোগিতা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে, নিয়ম ভাঙলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নির্দেশিকায় আরও জানানো হয়েছে, নিরাপত্তা ও পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে বিকেল ৪টার মধ্যেই পিকনিক স্পট ত্যাগ করতে হবে। এছাড়াও পর্যটকদের পুলিশ প্রশাসনকে সর্বদা সহযোগিতা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে, নিয়ম ভাঙলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
advertisement
5/5
সদাইপুর থানার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন পক্ষীপ্রেমী ও পরিবেশপ্রেমীরা। তাঁদের আশা, প্রশাসনের কড়া নজরদারির ফলে নীল নির্জন জলাধার এবার আরও নিরাপদ ও পরিচ্ছন্ন থাকবে। শীতের মরশুমে জলাশয় জুড়ে পরিযায়ী পাখিদের কিচিরমিচিরে মুখরিত হবে এলাকা। নতুন ইংরেজি বছর ২০২৬-এ প্রকৃতি ও পর্যটনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার এই উদ্যোগ ইতিবাচক দৃষ্টান্ত হয়ে উঠবে বলেই মনে করছেন তাঁরা। (ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
সদাইপুর থানার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন পক্ষীপ্রেমী ও পরিবেশপ্রেমীরা। তাঁদের আশা, প্রশাসনের কড়া নজরদারির ফলে নীল নির্জন জলাধার এবার আরও নিরাপদ ও পরিচ্ছন্ন থাকবে। শীতের মরশুমে জলাশয় জুড়ে পরিযায়ী পাখিদের কিচিরমিচিরে মুখরিত হবে এলাকা। নতুন ইংরেজি বছর ২০২৬-এ প্রকৃতি ও পর্যটনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার এই উদ্যোগ ইতিবাচক দৃষ্টান্ত হয়ে উঠবে বলেই মনে করছেন তাঁরা। (ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
advertisement
advertisement
advertisement