*বীরভূম জেলা প্রানী সম্পদ উন্নয়ন দফতরের ডেপুটি ডিরেক্টর তুহিন চক্রবর্ত্তী জানিয়েছেন, বীরভূম জেলার প্রতিটি ব্লকের প্রানীসম্পদ উন্নয়ন দফতরের আধিকারিকেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তার নিজের নিজের এলাকার সমস্ত ধরনের তথ্য রাখতে। কোথাও কোন মুরগি বা পাখির মৃত্যুর খবর পাওয়া গেলে সঙ্গে সঙ্গে প্রাণিসম্পদ দফতরের জেলা হেডকোয়ার্টারে জানাতে। সংগৃহীত ছবি।
*বীরভূম জেলাবাসীদের অযথা গুজবে কান না দিয়ে এবং গুজব না ছড়ানোর আবেদন করা হয়েছে দফতরের পক্ষ থেকে। তার মধ্যে যেসব এলাকা থেকে খবর এসেছে সেই সব এলাকায় সঙ্গে সঙ্গে পৌঁছেছেন প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন দপ্তরের কর্মীরা তারা মৃত মুরগির পাখির ময়নাতদন্ত করে গ্রামবাসীদের আশ্বস্ত করেছেন ভয় না পেতে ও গুজব না ছড়াতে। সংগৃহীত ছবি।
*পাশাপাশি সতর্কতা মূলক ব্যবস্থা হিসাবে বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে বীরভূম জেলা প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন দফতর। বীরভূমের সিউড়ীর বরমহুল্যা গ্রামে প্রাণি সম্পদ বিকাশ দফতরের যে বিশেষ ফার্ম রয়েছে সেই ফার্মে বহিরাগত কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না, পাশাপাশি ওই ফার্মে মুরগীর খাবার নিয়ে কোনও গাড়ি এলে সেই গাড়িতে প্রায় একঘন্টা বাইরে দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে তারপরে সেই গাড়ির স্যানিটাইজ করে ফার্মের ভেতরে ঢোকানো হচ্ছে, ছাড় নেই দফতরের কর্মীদেরও। সংগৃহীত ছবি।
*কোন গাড়ি কর্মীদের নিয়ে ওই ফার্মে ঢুকতে গেলে বিশেষ নিয়মকানুন মেনেই ওই ফার্মে ঢোকানো হচ্ছে। বীরভূম জেলা প্রানী সম্পদ উন্নয়ন দফতরের ডেপুটি ডিরেক্টর তুহিন চক্রবর্ত্তী আরও জানিয়েছেন সব ধরনের তথ্য রাখতে দুয়ারে সরকারের শিবির গুলিতেও থাকছে প্রানী সম্পদের বিশেষ কর্মীরা। পাশাপাশি কাজে লাগানো হচ্ছে প্রানী বন্ধুদেরও, কারন প্রানী বন্ধুদের যাতায়াত প্রত্যন্ত গ্রামেও। তাই তথ্য রাখার ব্যাপারটিতেই জোর দিচ্ছে বীরভূম জেলা প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন দফতর। সংগৃহীত ছবি।