Digha: সাবধান...! দিঘা, তাজপুর, মান্দারমণি থেকে উদ্ধার হচ্ছে একের পর এক বিষধর সাপ, আতঙ্কে কাঁটা পর্যটকরা

Last Updated:
Digha: বিষধর সাপগুলি সব থেকে বেশি উদ্ধার করা হচ্ছে দিঘা, শংকরপুর, মন্দারমনি, তাজপুর, জুনপট-সহ সমুদ্রবর্তী পর্যটন এলাকা থেকে। শুধুই পর্যটন এলাকা নয় কাঁথি বনাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় কোথাও রান্নাঘর থেকে আবার কোথাও বেডরুমের ভেতর থেকেও সাপ উদ্ধার হচ্ছে।
1/6
*সাবধান! দিঘা আসছেন? জেনে রাখুন চলতি বছরে একের পর এক বিষধর সাপ উদ্ধার হচ্ছে দিঘা ও তার পার্শ্ববর্তী উপকূলীয় পর্যটন এলাকাগুলি থেকে। বনদফতর সূত্রে খবর, এবছর অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক বেশি সাপ উদ্ধার হয়েছে। সমুদ্র তীরবর্তী পর্যটন এলাকাগুলি থেকেই সবচেয়ে বেশি সাপ ধরা পড়ছে। উদ্ধার হওয়া সাপগুলির মধ্যে বিষধর চন্দ্রবোড়া প্রজাতির সংখ্যা অনেকটাই বেশি।
*সাবধান! দিঘা আসছেন? জেনে রাখুন চলতি বছরে একের পর এক বিষধর সাপ উদ্ধার হচ্ছে দিঘা ও তার পার্শ্ববর্তী উপকূলীয় পর্যটন এলাকাগুলি থেকে। বনদফতর সূত্রে খবর, এবছর অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক বেশি সাপ উদ্ধার হয়েছে। সমুদ্র তীরবর্তী পর্যটন এলাকাগুলি থেকেই সবচেয়ে বেশি সাপ ধরা পড়ছে। উদ্ধার হওয়া সাপগুলির মধ্যে বিষধর চন্দ্রবোড়া প্রজাতির সংখ্যা অনেকটাই বেশি।
advertisement
2/6
*প্রায় পাঁচ মাসে ৫০টিরও অধিক চন্দ্রবোড়া সাপ উদ্ধার করা হয়েছে দিঘা-সহ কাঁথি বনাঞ্চল থেকে। বন দফরের দাবি, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর অনেক বেশি সাপ উদ্ধার হয়েছে। বন দফতর সূত্রের খবর, গত ছ'মাসে ১৬০টিরও বেশি সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। যার মধ্যে চন্দ্রবোড়া ৫৩টি। এছাড়াও রয়েছে বিষধর কেউটে।
*প্রায় পাঁচ মাসে ৫০টিরও অধিক চন্দ্রবোড়া সাপ উদ্ধার করা হয়েছে দিঘা-সহ কাঁথি বনাঞ্চল থেকে। বন দফরের দাবি, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর অনেক বেশি সাপ উদ্ধার হয়েছে। বন দফতর সূত্রের খবর, গত ছ'মাসে ১৬০টিরও বেশি সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। যার মধ্যে চন্দ্রবোড়া ৫৩টি। এছাড়াও রয়েছে বিষধর কেউটে।
advertisement
3/6
*বিষধর কেউটে ও চন্দ্রবোড়া ছাড়াও মাঝে মাঝে গোখরো ও কালাচ সাপও উদ্ধার হয়েছে। শুধু যে বিষধর সাপ ধরা পড়ছে তা নয়, অ-বিষধর সাপও উদ্ধার হয়েছে কাঁথি বনাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে। বন দফতর জানিয়েছে দিঘা, রামনগর, কাঁথি ও তার আশপাশের এলাকাগুলিতে নিয়মিতভাবে বন দফতরের টিম অভিযান চালাচ্ছে এবং সাপগুলোকে নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর করছে।
*বিষধর কেউটে ও চন্দ্রবোড়া ছাড়াও মাঝে মাঝে গোখরো ও কালাচ সাপও উদ্ধার হয়েছে। শুধু যে বিষধর সাপ ধরা পড়ছে তা নয়, অ-বিষধর সাপও উদ্ধার হয়েছে কাঁথি বনাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে। বন দফতর জানিয়েছে দিঘা, রামনগর, কাঁথি ও তার আশপাশের এলাকাগুলিতে নিয়মিতভাবে বন দফতরের টিম অভিযান চালাচ্ছে এবং সাপগুলোকে নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর করছে।
advertisement
4/6
*বন দফতর সূত্রে খবর, এই বিষধর সাপগুলি সব থেকে বেশি উদ্ধার করা হচ্ছে দিঘা, শংকরপুর, মন্দারমনি, তাজপুর, জুনপট-সহ সমুদ্রবর্তী পর্যটন এলাকা থেকে। শুধুই পর্যটন এলাকা নয় কাঁথি বনাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় কোথাও রান্নাঘর থেকে আবার কোথাও বেডরুমের ভেতর থেকেও সাপ উদ্ধার হচ্ছে। তবে বন দফতরের পক্ষ থেকে স্থানীয়দের আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন থাকার বার্তা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পর্যটন এলাকায় পর্যটকদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
*বন দফতর সূত্রে খবর, এই বিষধর সাপগুলি সব থেকে বেশি উদ্ধার করা হচ্ছে দিঘা, শংকরপুর, মন্দারমনি, তাজপুর, জুনপট-সহ সমুদ্রবর্তী পর্যটন এলাকা থেকে। শুধুই পর্যটন এলাকা নয় কাঁথি বনাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় কোথাও রান্নাঘর থেকে আবার কোথাও বেডরুমের ভেতর থেকেও সাপ উদ্ধার হচ্ছে। তবে বন দফতরের পক্ষ থেকে স্থানীয়দের আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন থাকার বার্তা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পর্যটন এলাকায় পর্যটকদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
advertisement
5/6
*পরিবেশবিদদের দাবি, ক্রমাগত জলাশয়ের সংকট, জলবায়ুর পরিবর্তন এবং বনাঞ্চল ধ্বংসের কারণে সাপেরা তাদের প্রাকৃতিক বাসস্থান হারাচ্ছে। ফলে তারা খাবার ও আশ্রয়ের সন্ধানে মানুষের বসত এলাকায় চলে আসছে। এছাড়াও এবছর ক্রমাগত বৃষ্টির কারণে সাপেরা তাদের বাসস্থান ছেড়ে অন্যত্র চলতে শুরু করেছে। এই সমস্ত কারণেই এবছর উপকূলীয় অঞ্চলে সাপ উদ্ধারের ঘটনা কিছুটা বেশি বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
*পরিবেশবিদদের দাবি, ক্রমাগত জলাশয়ের সংকট, জলবায়ুর পরিবর্তন এবং বনাঞ্চল ধ্বংসের কারণে সাপেরা তাদের প্রাকৃতিক বাসস্থান হারাচ্ছে। ফলে তারা খাবার ও আশ্রয়ের সন্ধানে মানুষের বসত এলাকায় চলে আসছে। এছাড়াও এবছর ক্রমাগত বৃষ্টির কারণে সাপেরা তাদের বাসস্থান ছেড়ে অন্যত্র চলতে শুরু করেছে। এই সমস্ত কারণেই এবছর উপকূলীয় অঞ্চলে সাপ উদ্ধারের ঘটনা কিছুটা বেশি বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
advertisement
6/6
*কাঁথি বন বিভাগের ফরেস্ট রেঞ্জার অতুল প্রসাদ দে জানান,
*কাঁথি বন বিভাগের ফরেস্ট রেঞ্জার অতুল প্রসাদ দে জানান, "এবছর অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক বেশি সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। আর সব থেকে বেশি সাপ উদ্ধার হয়েছে সমুদ্র তীরবর্তী পর্যটন এলাকাগুলো থেকে। তবে পর্যটক ও এলাকাবাসীদের আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হতে হবে। কোথাও সাপ দেখলে নিজেরা ধরার চেষ্টা না করে বনদফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার রাখুন।"
advertisement
advertisement
advertisement