Bankura News: বাঁকুড়ায় হুহু করে বদলে যাবে সড়কপথ, একঝটকায় ৩৮৬ নতুন রাস্তার অনুমোদন! ব্যয় ৩৫০ কোটির বেশি

Last Updated:
Bankura News: সব মিলিয়ে রাস্তার মোট দৈর্ঘ্য নির্ধারিত হয়েছে ৬৬২.০৫ কিলোমিটার এবং ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। 
1/6
চতুর্থ পর্যায়ের পথশ্রী–রাস্তাশ্রী প্রকল্পে বাঁকুড়া জেলায় সড়ক পরিকাঠামো উন্নয়নের বিস্তৃত পরিকল্পনার তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। এই প্রকল্পে জেলার বিভিন্ন বাস্তবায়নকারী সংস্থার মাধ্যমে মোট ৩৮৬টি রাস্তা নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে রাস্তার মোট দৈর্ঘ্য নির্ধারিত হয়েছে ৬৬২.০৫ কিলোমিটার এবং ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫৪০৫.৫৬ লক্ষ টাকা। (ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
চতুর্থ পর্যায়ের পথশ্রী–রাস্তাশ্রী প্রকল্পে বাঁকুড়া জেলায় সড়ক পরিকাঠামো উন্নয়নের বিস্তৃত পরিকল্পনার তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। এই প্রকল্পে জেলার বিভিন্ন বাস্তবায়নকারী সংস্থার মাধ্যমে মোট ৩৮৬টি রাস্তা নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে রাস্তার মোট দৈর্ঘ্য নির্ধারিত হয়েছে ৬৬২.০৫ কিলোমিটার এবং ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫৪০৫.৫৬ লক্ষ টাকা। (ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
2/6
ব্লক প্রশাসনের অধীনে সর্বাধিক ১২৯টি রাস্তা তৈরির অনুমোদন পাওয়া গিয়েছে, যার মোট দৈর্ঘ্য ১০১.৫৪ কিলোমিটার এবং ব্যয় ৪৭৬৯.০৭ লক্ষ টাকা। বাঁকুড়া শহরের পুর প্রধান অলকা সেন মজুমদার জানান,
ব্লক প্রশাসনের অধীনে সর্বাধিক ১২৯টি রাস্তা তৈরির অনুমোদন পাওয়া গিয়েছে, যার মোট দৈর্ঘ্য ১০১.৫৪ কিলোমিটার এবং ব্যয় ৪৭৬৯.০৭ লক্ষ টাকা। বাঁকুড়া শহরের পুর প্রধান অলকা সেন মজুমদার জানান, "বাঁকুড়া শহরে রয়েছে ৩৯.৫৩ কিলোমিটার রাস্তা। এক থেকে চব্বিশ নম্বর ওয়ার্ডে কাজ শুরু হবে। এই উন্নয়ন মানুষকে সহায়তা করবে বলে আশ্বাস রাখছি।"
advertisement
3/6
জেলা পরিষদের উদ্যোগে ২৪টি রাস্তার জন্য ২৫.৪৩ কিলোমিটার পথ নির্মাণে ১৪৪৪.৩৩ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। ডব্লিউবিএসআরডিএ–র অধীনে ৪০টি সড়ক নির্মাণে ১১৩.২৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য অনুমোদিত হয়েছে, যার ব্যয় ৬৩২৩.৪৭ লক্ষ টাকা। অন্যদিকে, এমবিএল সংস্থার অধীনে ১৩৯টি রাস্তা নির্মাণে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। যা তালিকায় সর্বোচ্চ—মোট দৈর্ঘ্য ৩৪৭.৬৫ কিলোমিটার এবং ব্যয় ১৮১২৭.৮২ লক্ষ টাকা। অ্যাগ্রো সংস্থা ৫৪টি রাস্তা নির্মাণে অনুমোদন পেয়েছে, যার দৈর্ঘ্য ৭৪.১৭ কিলোমিটার এবং ব্যয় ৪৭৪০.৮৬ লক্ষ টাকা
জেলা পরিষদের উদ্যোগে ২৪টি রাস্তার জন্য ২৫.৪৩ কিলোমিটার পথ নির্মাণে ১৪৪৪.৩৩ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। ডব্লিউবিএসআরডিএ–র অধীনে ৪০টি সড়ক নির্মাণে ১১৩.২৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য অনুমোদিত হয়েছে, যার ব্যয় ৬৩২৩.৪৭ লক্ষ টাকা। অন্যদিকে, এমবিএল সংস্থার অধীনে ১৩৯টি রাস্তা নির্মাণে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। যা তালিকায় সর্বোচ্চ—মোট দৈর্ঘ্য ৩৪৭.৬৫ কিলোমিটার এবং ব্যয় ১৮১২৭.৮২ লক্ষ টাকা। অ্যাগ্রো সংস্থা ৫৪টি রাস্তা নির্মাণে অনুমোদন পেয়েছে, যার দৈর্ঘ্য ৭৪.১৭ কিলোমিটার এবং ব্যয় ৪৭৪০.৮৬ লক্ষ টাকা।
advertisement
4/6
এই প্রকল্পে আরও উল্লেখযোগ্য দুটি ভাগ হল বিটুমিনাস ও সিসি রোড। বিটুমিনাস রাস্তা হিসেবে ২৪টি সড়ক নির্মাণে ৭৫.০৬৫ কিলোমিটার পথ তৈরির জন্য ৩৬৫৮.৮৮ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। একই সঙ্গে ৩৬২টি সিসি রোড তৈরির জন্য ৫৮৬.৯৮২ কিলোমিটার সড়কে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩১৭৪৬.৬৮ লক্ষ টাকা। জেলা পর্যায়ে একটি বিশেষ প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে বাঁকুড়া-II ব্লকের বিকনা গ্রাম পঞ্চায়েতে।
এই প্রকল্পে আরও উল্লেখযোগ্য দুটি ভাগ হল বিটুমিনাস ও সিসি রোড। বিটুমিনাস রাস্তা হিসেবে ২৪টি সড়ক নির্মাণে ৭৫.০৬৫ কিলোমিটার পথ তৈরির জন্য ৩৬৫৮.৮৮ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। একই সঙ্গে ৩৬২টি সিসি রোড তৈরির জন্য ৫৮৬.৯৮২ কিলোমিটার সড়কে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩১৭৪৬.৬৮ লক্ষ টাকা। জেলা পর্যায়ে একটি বিশেষ প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে বাঁকুড়া-II ব্লকের বিকনা গ্রাম পঞ্চায়েতে।
advertisement
5/6
উপ-জেলা স্তরে তিনটি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে—বাঁকুড়া সাব-ডিভিশনের আন্ধারহোল গ্রাম পঞ্চায়েতে (বাঁকুড়া-I ব্লক), বিষ্ণুপুর সাব-ডিভিশনের কুচিয়াকোল গ্রাম পঞ্চায়েতে (জয়পুর ব্লক) এবং খাতড়া সাব-ডিভিশনের বৈদ্যানাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে (খাতড়া ব্লক)।
উপ-জেলা স্তরে তিনটি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বাঁকুড়া সাব-ডিভিশনের আন্ধারহোল গ্রাম পঞ্চায়েতে (বাঁকুড়া-I ব্লক), বিষ্ণুপুর সাব-ডিভিশনের কুচিয়াকোল গ্রাম পঞ্চায়েতে (জয়পুর ব্লক) এবং খাতড়া সাব-ডিভিশনের বৈদ্যানাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে (খাতড়া ব্লক)।
advertisement
6/6
এছাড়াও ব্লক ও গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে মোট ৫৩টি কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। সামগ্রিকভাবে, জেলার গ্রামীণ রাস্তাঘাটের মানোন্নয়ন এবং যাতায়াত ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে এই প্রকল্প বিশেষ ভূমিকা পালন করবে বলে প্রশাসনের দাবি।
এছাড়াও ব্লক ও গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে মোট ৫৩টি কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। সামগ্রিকভাবে, জেলার গ্রামীণ রাস্তাঘাটের মানোন্নয়ন এবং যাতায়াত ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে এই প্রকল্প বিশেষ ভূমিকা পালন করবে বলে প্রশাসনের দাবি। (ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
advertisement
advertisement