প্রতীক্ষার অবসান, ২৬ লক্ষে শুরু বেহাল রাস্তার কাজ

সামনেই দুর্গাপুজো। তাই এই রাস্তা ঠিক করার বিষয়ে সকলেই উদ্যোগী হয়ে ওঠেন। এলাকার বিধায়ক ব্রজ কিশোর গোস্বামীকে এই রাস্তা সংস্কারের জন্য দাবি জানান এলাকাবাসীরা। এই রাস্তা সংস্কারের কাজ দ্রুত করার জন্য বিষয়টি তুলে ধরা হয় জেলা পরিষদের কাছে।

শেষপর্যন্ত জেলা পরিষদের তৎপরতায় রাস্তা সারানোর উদ্যোগ নেওয়া হল। ইতিমধ্যেই সেই কাজ শুরু হয়েছে। পড়েছে ইট ও খোয়া। রাস্তা তৈরির কাজ পরিদর্শনে যান শান্তিপুরের বিধায়ক ব্রজ কিশোর গোস্বামী ও স্থানীয় জেলা পরিষদের সদস্য বাসন্তী সরকার। তাঁরা খতিয়ে দেখেন রাস্তা সংস্কারের বিষয়টি।

বিধায়ক ব্রজ কিশোর গোস্বামী ও জেলা পরিষদের সদস্যের বক্তব্য, এই রাস্তাটি খারাপ হওয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে মানুষ চলাফেরা করতে পারছিল না। একটু বৃষ্টি হলেই হাঁটু সমান জল জমে যেত। জল যন্ত্রণায় অতিষ্ট হয়ে উঠেছিল স্থানীয় বাসিন্দারা।

এলাকার বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা শেষপর্যন্ত পূরণ হল জেলা পরিষদের তৎপরতায়। যেহেতু সামনে দুর্গাপুজো তাই অতি দ্রুততার সঙ্গে এই রাস্তা তৈরির কাজ শুরু করা হয়েছে।

আগামী বেশ কিছুদিনের মধ্যে পুরো রাস্তাটি নতুনভাবে তৈরি হয়ে যাবে। স্বাভাবিকভাবেই এলাকার একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা সংস্কারের কাজ শুরু হওয়ায় খুশি এলাকাবাসীরা।