Ektara Haat : আউশগ্রামে ধামাকা! বোলপুরের সোনাঝুড়ির আদলে শুরু নতুন ‘একতারা’ হাট, প্রথম দিনেই উপচে পড়া ভিড়

Last Updated:
Ektara Haat : বোলপুরের সোনাঝুরি হাটের আদলে পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামে শুরু হল নতুন সাপ্তাহিক ‘একতারা’ হাট।
1/5
পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রাম-২ ব্লকের গেরাই গ্রামে শুরু হল নতুন সাপ্তাহিক ‘একতারা’ হাট। প্রতি শুক্রবার গেরাই ফুটবল মাঠে বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৮টা পর্যন্ত এই হাট বসবে। সাংস্কৃতিক আবহের প্রতীক হিসেবে হাটের নাম রাখা হয়েছে ‘একতারা’।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রাম-২ ব্লকের গেরাই গ্রামে শুরু হল নতুন সাপ্তাহিক ‘একতারা’ হাট। প্রতি শুক্রবার গেরাই ফুটবল মাঠে বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৮টা পর্যন্ত এই হাট বসবে। সাংস্কৃতিক আবহের প্রতীক হিসেবে হাটের নাম রাখা হয়েছে ‘একতারা’। <strong>(তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)</strong>
advertisement
2/5
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা যুব নেতা আফজল রহমান, লেখক রাধামাধব মন্ডলসহ এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। স্থানীয় বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবির ভিত্তিতেই এই হাট চালু হয়েছে।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা যুব নেতা আফজল রহমান, লেখক রাধামাধব মন্ডলসহ এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। স্থানীয় বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবির ভিত্তিতেই এই হাট চালু হয়েছে।
advertisement
3/5
উদ্যোক্তারা জানান, গেরাই ও আশপাশের গ্রামের মানুষ যাতে স্থানীয় পণ্য, নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী ও কৃষিজ দ্রব্য একসঙ্গে পান এবং বাইরের ও স্থানীয় বিক্রেতারাও যাতে সহজে তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারেন সেই লক্ষ্যেই হাটের আয়োজন। বলতে গেলে বোলপুরের সোনাঝুড়ি হাটের আদলেই তৈরি হয়েছে এই হাট।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
উদ্যোক্তারা জানান, গেরাই ও আশপাশের গ্রামের মানুষ যাতে স্থানীয় পণ্য, নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী ও কৃষিজ দ্রব্য একসঙ্গে পান এবং বাইরের ও স্থানীয় বিক্রেতারাও যাতে সহজে তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারেন, সেই লক্ষ্যেই হাটের আয়োজন। বলতে গেলে বোলপুরের সোনাঝুড়ি হাটের আদলেই তৈরি হয়েছে এই হাট।
advertisement
4/5
এই হাটে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী থেকে শুরু করে আসবাবপত্র, ঘর সাজানোর সামগ্রী, নানা ধরনের খাবার সবই মিলবে। উদ্বোধনের দিন থেকেই ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের ভিড় চোখে পড়ে। জানা গিয়েছে, দূরে গিয়ে কেনাকাটার অসুবিধা দূর করতেই গ্রামের মানুষের সুবিধার জন্য এই হাট শুরু করা হয়েছে।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
এই হাটে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী থেকে শুরু করে আসবাবপত্র, ঘর সাজানোর সামগ্রী, নানা ধরনের খাবার সবই মিলবে। উদ্বোধনের দিন থেকেই ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের ভিড় চোখে পড়ে। জানা গিয়েছে, দূরে গিয়ে কেনাকাটার অসুবিধা দূর করতেই গ্রামের মানুষের সুবিধার জন্য এই হাট শুরু করা হয়েছে।
advertisement
5/5
লেখক রাধামাধব মন্ডল এবং যুব নেতা আফজল রহমান বলেন, এই হাট শুধু কেনাকাটার জায়গা নয় গ্রামীণ মহিলাদের অংশগ্রহণ ও স্বনির্ভরতার নতুন দিগন্ত খুলে দেবে। হাতে তৈরি ঘর সাজানোর সামগ্রী বিক্রি করে মহিলারা সংসারে অর্থনৈতিক স্বাচ্ছন্দ্য আনতে পারবেন।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
লেখক রাধামাধব মন্ডল এবং যুব নেতা আফজল রহমান বলেন, এই হাট শুধু কেনাকাটার জায়গা নয় গ্রামীণ মহিলাদের অংশগ্রহণ ও স্বনির্ভরতার নতুন দিগন্ত খুলে দেবে। হাতে তৈরি ঘর সাজানোর সামগ্রী বিক্রি করে মহিলারা সংসারে অর্থনৈতিক স্বাচ্ছন্দ্য আনতে পারবেন। <strong>(তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী</strong>)
advertisement
advertisement
advertisement