Durga Puja Travel: সুবর্ণরেখার তীরে গভীর অরণ্যে জাগ্রত রামেশ্বর মন্দির সাক্ষী বহু ইতিহাসের! দেখতে আসুন ক্ষণিক অবসরে
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
- local18
- Written by:Bangla Digital Desk
Last Updated:
Durga Puja Travel: শিব চতুর্দশী ছাড়াও সারা বছর এই মন্দির দর্শনের জন্য ভ্রমণ পিপাসু মানুষের সমাগম লক্ষ্য করা যায়। বহু ইতিহাসের সাক্ষী মন্দিরের গায়েই রয়েছে বহু বছরের পুরোনো কাঁঠাল গাছ।
সুবর্ণরেখা নদীর তীরে সবুজে ঘেরা অরণ্যের মাঝে অবস্থিত এই প্রাচীন মন্দির। মন্দিরের গর্ভগৃহে দ্বাদশ শিবলিঙ্গ রামেশ্বর রূপে বিরাজমান। লোকমুখে প্রচলিত সীতা পতির পুণ্যের জন্য এখানে শিবব্রত করেছিলেন। বনবাসকালে সীতার অনুরোধে রামচন্দ্র শিবপুজোর জন্য এই মন্দির বানিয়েছিলেন, কারিগর ছিলেন দেবশিল্পী বিশ্বকর্মা।
advertisement
রামচন্দ্রের বনবাস কালে সবুজের চাদরে মোড়া গভীর অরণ্যের মাঝে এই স্থানে সাক্ষাৎ হয় পত্নী সীতা ও ভ্রাতা লক্ষণের সঙ্গে। সেদিন ছিল শিব চতুর্দশী তাই শিব ব্রতের জন্য সীতা সুবর্ণরেখা নদীর তীরে বালি দিয়ে দ্বাদশ শিবলিঙ্গ তৈরি করে ব্রত রাখেন এবং পত্নী সীতার অনুরোধে রামচন্দ্র শিব মন্দির নির্মান করেন। পরবর্তী কালে যা রামেশ্বর মন্দির নামে জনমানসে পরিচিত হয়ে ওঠে, এমনটাই বিশ্বাস করেন ভক্তরা। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
advertisement
advertisement
মন্দিরের গঠনশৈলী অভূতপূর্ব, এর মধ্যেই উৎকল শিল্পরীতির প্রাযুর্য্য পাওয়া যায় যা ঐতিহাসিক গবেষণার বিষয়। এই মন্দির প্রাচীন শিল্পরীতির সঙ্গে বিজ্ঞানের এক অভূতপূর্ব সংমিশ্রণ। সূর্যদয়ের আলো মন্দিরের ভিতরে প্রবেশ করে যদিও কোনও জানালা নেই আলো প্রবেশ করার জন্য। মন্দির ও তার আশেপাশের স্থানগুলির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বাধিয়ে রাখার মত। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
advertisement