দক্ষিণ ২৪ পরগনার বজবজে রয়েছে 'বারুদ কারখানা' নামের একটি জায়গা। হুগলি নদীর তীরে একটি ভাঙাচোরা ইটের ঘর। আর এই ঘরকে ঘিরেই রয়েছে যত রহস্য।
2/ 6
কথিত আছে ইংরেজরা এই ঘরে বারুদ মজুত করে রাখত। ইংরেজ দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর এই ঘর পড়ে রয়েছে অযত্নে। ঘরের উপর জন্মেছে গাছ। পরিণত হয়েছে ভুত বাংলোয়।
3/ 6
তবে ইতিহাস বয়ে নিয়ে চলা এই ঘর দেখতে আজও আসে বিভিন্ন জায়গার মানুষজন। কলকাতার উপকন্ঠে এই জায়গায় এখনও নিঃশ্বাস নিলে পাওয়া যায় বারুদের গন্ধ।
4/ 6
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি যখন কলকাতাকে তাদের প্রধান কেন্দ্র বানায় তখন কলকাতায় প্রবেশের আগে মায়াপুর অধুনা বজবজের বিড়ালাপুরের কাছে এই ঘর নির্মাণ করে।
5/ 6
১৮৫৫ সালে ইংরেজরা নতুন নিয়ম বের করে। সেখানে বলা হয় কলকাতা বন্দরে প্রবেশ করার আগে এখানেই সব জাহাজকে দাঁড়াতে হবে। এবং জাহাজে যদি ৫০ পাউন্ডের বেশি বারুদ থাকলে তা এখনেই নামিয়ে দিতে হবে।
6/ 6
কলকাতা বন্দরের নিরাপত্তা, জীবনহানি ও সম্পত্তি রক্ষার জন্য এই বারুদঘর নির্মিত হয়েছিল। তবে এখন সেখানে আর জাহাজ দাঁড়ায় না। পরিত্যক্ত বারুদের কারখানাএখন ইতিহাসের সাক্ষী।
South 24 Parganas News: একসময়ে থাকতেন ইংরেজরা! এখন পা রাখতেই ভয় পান সকলে, বজবজের এই জায়গা ঘিরে আতঙ্ক
১৮৫৫ সালে ইংরেজরা নতুন নিয়ম বের করে। সেখানে বলা হয় কলকাতা বন্দরে প্রবেশ করার আগে এখানেই সব জাহাজকে দাঁড়াতে হবে। এবং জাহাজে যদি ৫০ পাউন্ডের বেশি বারুদ থাকলে তা এখনেই নামিয়ে দিতে হবে।
South 24 Parganas News: একসময়ে থাকতেন ইংরেজরা! এখন পা রাখতেই ভয় পান সকলে, বজবজের এই জায়গা ঘিরে আতঙ্ক
কলকাতা বন্দরের নিরাপত্তা, জীবনহানি ও সম্পত্তি রক্ষার জন্য এই বারুদঘর নির্মিত হয়েছিল। তবে এখন সেখানে আর জাহাজ দাঁড়ায় না। পরিত্যক্ত বারুদের কারখানাএখন ইতিহাসের সাক্ষী।