ফুরফুরে মনে স্নান করতে গেলেন স্ত্রী, ফুরফুরে মনে স্নান করতে গেলেন স্ত্রী, বাথরুমে শাওয়ার খুলতেই পিছনে অদ্ভুত আওয়াজ...এটা কী! চিৎকারে ছুটে এল সবাই!

ফুরফুরে মনে বাথরুমে স্নান করতে গিয়েছিলেন স্ত্রী। হঠাৎই কানে আসে এক অজানা শব্দ। প্রথমে ভয় পেয়ে যান তিনি। চারিদিকে তাকিয়ে দেখেন—শুরুতেই কিছু দেখা যায় না। শুধুই শব্দ জোরালো হতে থাকে! বাথরুমে কে? ভয়ে শিউরে ওঠেন তিনি। তার পর যা হল...কল্পনার বাইরে। (Representative Image: AI)

ভোরের নরম আলোয় তখনও ঠিকমতো ঘুম ভাঙেনি কুইন্স ল্যান্ড কলোনির। দিল্লি-দুন হাইওয়ের ধারে অবস্থিত সেই শান্ত পল্লিতে কেউ টেরও পায়নি, এক ঘরের বাথরুমে কী অপেক্ষা করে আছে। (Representative Image: AI)

পঙ্কজ রানার স্ত্রী, প্রতিদিনের মতোই স্নান করতে গিয়েছিলেন। দরজাটা ভেতর থেকে বন্ধ করে জলের কল খুললেন, সাবান-তোয়ালে গুছিয়ে রাখছিলেন, এমন সময় কানে এল এক অদ্ভুত শব্দ। যেন কিছু নড়ছে। যেন কোনও কিছু ঘষটানোর গর্জন! (Representative Image: AI)

তিনি থমকে গেলেন। গায়ে জল পড়ছিল, কিন্তু তাঁর চোখ তখন অনুসন্ধানী। ধীরে ধীরে ঘুরে তাকালেন ওয়াশিং মেশিনের দিকে... আর ঠিক তখনই—চোখে পড়ল সেই দৃশ্য! (Representative Image: AI)

কালো, চকচকে, এক লম্বা শরীর পাইপের চারপাশে কুণ্ডলী পাকিয়ে বসে আছে। সেটা নড়ছে! হ্যাঁ, ওটা একটা সাপ। বিষাক্ত কিনা তখনও বোঝা যায়নি, কিন্তু ভয় ঠিকই জাপটে ধরেছিল তাঁকে। তিনি চিৎকার করে ওঠেন। (Representative Image: AI)

চিৎকারে ছুটে আসেন পাড়া-প্রতিবেশীরা। ভিড় জমে যায় রানাদের বাথরুমের সামনে। কারও মুখে "কোবরা" নামটা শোনা গেল, কারও গলায় শঙ্কা—"কীভাবে ঢুকল?" তখনই খবর দেওয়া হয় গৌরবকে, যিনি এলাকায় সাপ ধরার জন্য পরিচিত। (Representative Image: AI)

গৌরব এসে দেখতে পান, পাইপের ভেতরে আটকে থাকা সেই কালো সাপটি নড়ছে। মিনিট কয়েকের নিঃশ্বাস বন্ধ করে দেওয়া চেষ্টা শেষে, অবশেষে সাপটিকে উদ্ধার করেন তিনি। সাপটিকে দূরে নিয়ে যেতেই হাঁফ ছেড়ে বাঁচে গোটা পরিবার ও কলোনি। (Representative Image: AI)