রাম ছিলেন ত্রেতায়, কৃষ্ণ দ্বাপরে, কলির অন্ত কবে, কী বলছে হিন্দু পুরাণ

Last Updated:
অবিশ্বাস, অসহিষ্ণুতা, ঈর্ষা, দ্বেষের মতো মানসিকতা নিয়ে জীবন চলতে পারে না।
1/6
পুরাণ অনুযায়ী হিন্দু ধর্মে চারটি যুগের কথা বলা হয় -এগুলি হল সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর ও কলিযুগ৷ আদিতে ছিল সত্যযুগ৷ তা.রপর ত্রেতাযুগ৷ শাস্ত্র অনুযায়ী ত্রেতা যুগে প্রভু শ্রীরাম আবির্ভুত হয়েছিলেন৷ রাবণ বধ করে দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন করেছিলেন তিনি৷ তাঁর সময়ে যে ন্যায়ের রাজত্ব তৈরি হয়েছিল তা আজও উদাহরণ হিসেবে রাম রাজত্ব বলে উল্লেখ করা হয়৷ Photo- File
পুরাণ অনুযায়ী হিন্দু ধর্মে চারটি যুগের কথা বলা হয় -এগুলি হল সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর ও কলিযুগ৷ আদিতে ছিল সত্যযুগ৷ তা.রপর ত্রেতাযুগ৷ শাস্ত্র অনুযায়ী ত্রেতা যুগে প্রভু শ্রীরাম আবির্ভুত হয়েছিলেন৷ রাবণ বধ করে দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন করেছিলেন তিনি৷ তাঁর সময়ে যে ন্যায়ের রাজত্ব তৈরি হয়েছিল তা আজও উদাহরণ হিসেবে রাম রাজত্ব বলে উল্লেখ করা হয়৷ Photo- File
advertisement
2/6
এদিকে এর পরের যুগ ছিল দ্বাপর যুগ৷ যা অবশ্য শ্রীকৃষ্ণের জীবনাবসনে-র সঙ্গে শেষ হয়েছিল৷ কুরুক্ষেত্র যু্দ্ধে এক সময়ে অর্জুন তাঁর অস্ত্র ছেড়ে দাঁড়িয়ে পড়েন এই বলে যে, তাঁর আত্মীয়দের সঙ্গে তিনি যুদ্ধ করবেন না। তখন শ্রীকৃষ্ণই তাঁকে বোঝাতে শুরু করেন কেন এই যুদ্ধের প্রয়োজন এই সময় তাঁর মুখ নিঃসৃত বাণীই শ্রীমদ্ভগবদ গীতা৷Photo- File
এদিকে এর পরের যুগ ছিল দ্বাপর যুগ৷ যা অবশ্য শ্রীকৃষ্ণের জীবনাবসনে-র সঙ্গে শেষ হয়েছিল৷ কুরুক্ষেত্র যু্দ্ধে এক সময়ে অর্জুন তাঁর অস্ত্র ছেড়ে দাঁড়িয়ে পড়েন এই বলে যে, তাঁর আত্মীয়দের সঙ্গে তিনি যুদ্ধ করবেন না। তখন শ্রীকৃষ্ণই তাঁকে বোঝাতে শুরু করেন কেন এই যুদ্ধের প্রয়োজন এই সময় তাঁর মুখ নিঃসৃত বাণীই শ্রীমদ্ভগবদ গীতা৷Photo- File
advertisement
3/6
শ্রীকৃষ্ণের সেই বাণীই জীবনের সার সত্য বলে বিবেচিত হয় কৃষ্ণার্জুনের সেই কথপোকথন চলাকালীনই মন পরিবর্তন হয় অর্জুনের৷ কুরক্ষেত্র যুদ্ধে তিনি বীরের মতো দুষ্টের দমন করেন৷Photo- File
শ্রীকৃষ্ণের সেই বাণীই জীবনের সার সত্য বলে বিবেচিত হয় কৃষ্ণার্জুনের সেই কথপোকথন চলাকালীনই মন পরিবর্তন হয় অর্জুনের৷ কুরক্ষেত্র যুদ্ধে তিনি বীরের মতো দুষ্টের দমন করেন৷Photo- File
advertisement
4/6
শ্রীকৃষ্ণ তিরবিদ্ধ হয়ে দেহ ত্যাগ করার পর থেকেই কলিযুগের সূচনা হয়েছিল এমনটাই কথিত রয়েছে৷Photo- Collected
শ্রীকৃষ্ণ তিরবিদ্ধ হয়ে দেহ ত্যাগ করার পর থেকেই কলিযুগের সূচনা হয়েছিল এমনটাই কথিত রয়েছে৷Photo- Collected
advertisement
5/6
হিন্দু শাস্ত্রে কলিযুগের অন্তের কথা বিবরণ দেওয়া রয়েছে৷ সেখানে বলা হয়েছে কলিযুগ যখন চরমে পৌঁছবে তখন পৃথিবীতে ধ্বংসলীলা চলবে। শুধু যে মানুষে মানুষে মারামারি-হানাহানি, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ও সবই চরমে পৌঁছবে৷ নীতিবোধ -জীবনবোধ সব জলাঞ্জলি দিয়ে ক্রমশ ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাবে মানব সভ্যতা৷ ইঙ্গিত খুব স্পষ্টই যে, পৃথিবী সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়ে যাবে।Photo- File
হিন্দু শাস্ত্রে কলিযুগের অন্তের কথা বিবরণ দেওয়া রয়েছে৷ সেখানে বলা হয়েছে কলিযুগ যখন চরমে পৌঁছবে তখন পৃথিবীতে ধ্বংসলীলা চলবে। শুধু যে মানুষে মানুষে মারামারি-হানাহানি, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ও সবই চরমে পৌঁছবে৷ নীতিবোধ -জীবনবোধ সব জলাঞ্জলি দিয়ে ক্রমশ ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাবে মানব সভ্যতা৷ ইঙ্গিত খুব স্পষ্টই যে, পৃথিবী সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়ে যাবে।Photo- File
advertisement
6/6
এই যুগের অন্তে ফের হবে নতুন সূর্যোদয়৷ সেক্ষেত্রে যে মানুষরা পবিত্রভাব দিয়ে লড়াই করতে পারবেন৷ তাঁরাই সত্যযুগে থাকবেন৷ অবিশ্বাস, অসহিষ্ণুতা, ঈর্ষা, দ্বেষের মতো মানসিকতা নিয়ে জীবন চলতে পারে না। তাই ঠিক এর পরবর্তী পর্যায়ে এই ভাবগুলির পরিবর্ত ভাব করবেন তাঁরাই হবে সত্যযুগের নয়া বাসিন্দা ৷ পৃথিবী নিজের ঘোর তমসাচ্ছন্ন অবস্থা থেকে ফের আলোর পথে যাত্রা শুরু করবে৷Photo- Collected
এই যুগের অন্তে ফের হবে নতুন সূর্যোদয়৷ সেক্ষেত্রে যে মানুষরা পবিত্রভাব দিয়ে লড়াই করতে পারবেন৷ তাঁরাই সত্যযুগে থাকবেন৷ অবিশ্বাস, অসহিষ্ণুতা, ঈর্ষা, দ্বেষের মতো মানসিকতা নিয়ে জীবন চলতে পারে না। তাই ঠিক এর পরবর্তী পর্যায়ে এই ভাবগুলির পরিবর্ত ভাব করবেন তাঁরাই হবে সত্যযুগের নয়া বাসিন্দা ৷ পৃথিবী নিজের ঘোর তমসাচ্ছন্ন অবস্থা থেকে ফের আলোর পথে যাত্রা শুরু করবে৷Photo- Collected
advertisement
advertisement
advertisement