Viral News: স্বামী কার? দেহ পাবে কে? স্বামীর মৃত দেহ নিয়ে টানটানি তিন স্ত্রীর! একী কাণ্ড মুর্শিদাবাদে!

Last Updated:
Viral News: শিক্ষকের মৃত্যুর পরেই হাজির তিন স্ত্রী! তিনজনেই দাবি করছেন তাঁরা মৃত ব্যক্তির স্ত্রী! মৃত দেহ নিয়ে টানাটানি! যা ঘটল মুর্শিদাবাদে
1/6
শিক্ষকের মৃত্যুর পর তার মৃতদেহ নিয়ে তিন স্ত্রীর বাদানুবাদ। রাতভোর চললো কথা কাটাকাটি। শিক্ষকের স্ত্রীর দাবিদার হল তিনজন স্ত্রী। অবশেষে পুলিশের হস্তক্ষেপে মিললো সুরাহা। ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার দুপুরে মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের রতনপুর স্টেশন মোড় এলাকায়। (ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
শিক্ষকের মৃত্যুর পর তার মৃতদেহ নিয়ে তিন স্ত্রীর বাদানুবাদ। রাতভোর চললো কথা কাটাকাটি। শিক্ষকের স্ত্রীর দাবিদার হল তিনজন স্ত্রী। অবশেষে পুলিশের হস্তক্ষেপে মিললো সুরাহা। ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার দুপুরে মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের রতনপুর স্টেশন মোড় এলাকায়। (ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
advertisement
2/6
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, রাতভোর নাটকীয় কাণ্ড এবং সকালেও এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জ থানার রতনপুর স্টেশন মোড় এলাকায়। মৃত শিক্ষকের নামে রাজিন্দর মাহাতো (৫৮)। বিহার রাজ্যের মধুবনী জেলার বলরামপুর থানা এলাকার শিক্ষক রাজিন্দর মাহাতো। প্রায় ৩০ বছর ধরে সামশেরগঞ্জের কোহেতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন তিনি।(ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, রাতভোর নাটকীয় কাণ্ড এবং সকালেও এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জ থানার রতনপুর স্টেশন মোড় এলাকায়। মৃত শিক্ষকের নামে রাজিন্দর মাহাতো (৫৮)। বিহার রাজ্যের মধুবনী জেলার বলরামপুর থানা এলাকার শিক্ষক রাজিন্দর মাহাতো। প্রায় ৩০ বছর ধরে সামশেরগঞ্জের কোহেতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন তিনি।(ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
advertisement
3/6
ওই শিক্ষকের তিনজন স্ত্রী আছে বলেই দাবি পরিবারের। প্রথম পক্ষের স্ত্রী সঙ্গীতা মাহাতোর বাড়ি বিহারের মধুবনি জেলার জঞ্জারপুর। তাদের এক মেয়ে এবং দুই ছেলেও রয়েছে। অন্যদিকে, দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী ডলি মাহাতোর বাড়ি মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের বাসুদেবপুর। তারও এক সন্তান রয়েছে। পাশাপাশি, বছর কয়েক আগে সামশেরগঞ্জ ব্লকেরই ঘোষপাড়ার বন্দনা সাহা নামে আরও একজনকে বিবাহ করেন তিনি।(ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
ওই শিক্ষকের তিনজন স্ত্রী আছে বলেই দাবি পরিবারের। প্রথম পক্ষের স্ত্রী সঙ্গীতা মাহাতোর বাড়ি বিহারের মধুবনি জেলার জঞ্জারপুর। তাদের এক মেয়ে এবং দুই ছেলেও রয়েছে। অন্যদিকে, দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী ডলি মাহাতোর বাড়ি মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের বাসুদেবপুর। তারও এক সন্তান রয়েছে। পাশাপাশি, বছর কয়েক আগে সামশেরগঞ্জ ব্লকেরই ঘোষপাড়ার বন্দনা সাহা নামে আরও একজনকে বিবাহ করেন তিনি।(ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
advertisement
4/6
প্রথম দুই স্ত্রীর সঙ্গে না থাকলেও ছোট স্ত্রী বন্দনা সাহা মাহাতোকে নিয়ে সামশেরগঞ্জের রতনপুর স্টেশন মোড় এলাকায় একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন শিক্ষক রাজেন্দর মাহাতো। হঠাৎ বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ থাকার পর মৃত্যু হয় ওই শিক্ষকের। তারপর শুরু হয় আসল রহস্য। দীর্ঘদিন ধরে স্বামীর সঙ্গে আলাদা থাকলেও মৃত্যুর খবর পেয়ে ছুটে আসেন অন্য স্ত্রীরা।(ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
প্রথম দুই স্ত্রীর সঙ্গে না থাকলেও ছোট স্ত্রী বন্দনা সাহা মাহাতোকে নিয়ে সামশেরগঞ্জের রতনপুর স্টেশন মোড় এলাকায় একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন শিক্ষক রাজেন্দর মাহাতো। হঠাৎ বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ থাকার পর মৃত্যু হয় ওই শিক্ষকের। তারপর শুরু হয় আসল রহস্য। দীর্ঘদিন ধরে স্বামীর সঙ্গে আলাদা থাকলেও মৃত্যুর খবর পেয়ে ছুটে আসেন অন্য স্ত্রীরা।(ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
advertisement
5/6
সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে ছোট স্ত্রীর বচসা বাঁধে। দ্বিতীয় স্ত্রীকে সবকিছু লিখে দিয়েছে বলেও দাবি করেন ছোট স্ত্রী। যদিও ছোট (তৃতীয়) স্ত্রীর সেই দাবি মানতে নারাজ দ্বিতীয় স্ত্রী। খবর পেয়ে রাতেই বিহার থেকে ছুটে আসেন বড় স্ত্রীও। মৃত শিক্ষকের প্রকৃত ওয়ারিশ কে হবেন?  প্রথম, দ্বিতীয় নাকি তৃতীয় স্ত্রী?  কে নিয়ে যাবেন তার মৃতদেহ? সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারাই বা কি হবে? সেই নিয়েই কার্যত বচসা শুরু হয়। তিন স্ত্রীর এই বচসা থানা পর্যন্ত গড়াই বলে জানা যায়।(ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে ছোট স্ত্রীর বচসা বাঁধে। দ্বিতীয় স্ত্রীকে সবকিছু লিখে দিয়েছে বলেও দাবি করেন ছোট স্ত্রী। যদিও ছোট (তৃতীয়) স্ত্রীর সেই দাবি মানতে নারাজ দ্বিতীয় স্ত্রী। খবর পেয়ে রাতেই বিহার থেকে ছুটে আসেন বড় স্ত্রীও। মৃত শিক্ষকের প্রকৃত ওয়ারিশ কে হবেন?  প্রথম, দ্বিতীয় নাকি তৃতীয় স্ত্রী?  কে নিয়ে যাবেন তার মৃতদেহ? সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারাই বা কি হবে? সেই নিয়েই কার্যত বচসা শুরু হয়। তিন স্ত্রীর এই বচসা থানা পর্যন্ত গড়াই বলে জানা যায়।(ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
advertisement
6/6
অবশেষে থানার হস্তক্ষেপে মৃত শিক্ষকের মা ও পরিবারের আবেদনে বিহারের মধুবনী জেলার বলরামপুর থানা এলাকায় নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় দেহ। অবশেষে বিহারের মধুবনী জেলার বলরামপুর থানা এলাকায় প্রথম পক্ষের স্ত্রীর কাছে নিয়ে যাওয়া হল শিক্ষক রাজিন্দর মাহাতোর মৃতদেহ।  বৃহস্পতিবার  বিশেষ অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হয় মৃতদেহ। এদিকে শিক্ষকের দেহ নিয়ে তিন স্ত্রীর দাবি এবং হই হই করে কার্যত এলাকায় ব্যাপক হইচই সৃষ্টি হয়। ছুটে আসেন কোহেতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকসহ আরও অন্যান্য শিক্ষক শিক্ষিকারা।(ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
অবশেষে থানার হস্তক্ষেপে মৃত শিক্ষকের মা ও পরিবারের আবেদনে বিহারের মধুবনী জেলার বলরামপুর থানা এলাকায় নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় দেহ। অবশেষে বিহারের মধুবনী জেলার বলরামপুর থানা এলাকায় প্রথম পক্ষের স্ত্রীর কাছে নিয়ে যাওয়া হল শিক্ষক রাজিন্দর মাহাতোর মৃতদেহ।  বৃহস্পতিবার  বিশেষ অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হয় মৃতদেহ। এদিকে শিক্ষকের দেহ নিয়ে তিন স্ত্রীর দাবি এবং হই হই করে কার্যত এলাকায় ব্যাপক হইচই সৃষ্টি হয়। ছুটে আসেন কোহেতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকসহ আরও অন্যান্য শিক্ষক শিক্ষিকারা।(ছবি ও তথ্য: কৌশিক অধিকারী)
advertisement
advertisement
advertisement