Success Story: গ্ল্যামার দুনিয়ার জাঁকজমক ছেড়ে দেশের সেবায় ব্রতী, শুনে নিন IFS অফিসার ঐশ্বর্যর সাফল্যের উপাখ্যান

Last Updated:
UPSC Success Story-Aishwarya Sheoran: সকলে যে এই পরীক্ষায় সফল হন, তেমনটা একেবারেই নয়। শুধুমাত্র উজ্জ্বল পড়ুয়ারাই এতে সফল হন। এমনই একজন উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হলেন ঐশ্বর্য শেওরান। বর্তমানে তিনি একজন ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিস অফিসার। এমনকী, তাঁর অন্য একটি পরিচয়ও রয়েছে। আসলে তিনি প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগী।
1/6
দেশের সবথেকে চ্যালেঞ্জিং এবং কঠিন পরীক্ষাগুলির মধ্যে অন্যতম হল ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন (ইউপিএসসি) সিভিল সার্ভিসেস এক্সামিনেশন (সিএসই)। এই পরীক্ষায় সাফল্য পেতে গেলে প্রয়োজন হয় প্রচুর কঠোর পরিশ্রম, অধ্যবসায় এবং ডেডিকেশনের।
দেশের সবথেকে চ্যালেঞ্জিং এবং কঠিন পরীক্ষাগুলির মধ্যে অন্যতম হল ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন (ইউপিএসসি) সিভিল সার্ভিসেস এক্সামিনেশন (সিএসই)। এই পরীক্ষায় সাফল্য পেতে গেলে প্রয়োজন হয় প্রচুর কঠোর পরিশ্রম, অধ্যবসায় এবং ডেডিকেশনের।
advertisement
2/6
যদিও সকলে যে এই পরীক্ষায় সফল হন, তেমনটা একেবারেই নয়। শুধুমাত্র উজ্জ্বল পড়ুয়ারাই এতে সফল হন। এমনই একজন উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হলেন ঐশ্বর্য শেওরান। বর্তমানে তিনি একজন ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিস অফিসার। এমনকী তাঁর অন্য একটি পরিচয়ও রয়েছে। আসলে তিনি প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগী। নিজের মডেলিং কেরিয়ার ছেড়ে সিভিল সার্ভিসেসে বসার স্বপ্ন পূরণ করতে এগিয়েছেন ঐশ্বর্য।
যদিও সকলে যে এই পরীক্ষায় সফল হন, তেমনটা একেবারেই নয়। শুধুমাত্র উজ্জ্বল পড়ুয়ারাই এতে সফল হন। এমনই একজন উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হলেন ঐশ্বর্য শেওরান। বর্তমানে তিনি একজন ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিস অফিসার। এমনকী তাঁর অন্য একটি পরিচয়ও রয়েছে। আসলে তিনি প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগী। নিজের মডেলিং কেরিয়ার ছেড়ে সিভিল সার্ভিসেসে বসার স্বপ্ন পূরণ করতে এগিয়েছেন ঐশ্বর্য।
advertisement
3/6
নবম তেলঙ্গানা এনসিসি ব্যাটেলিয়নের কম্যান্ডিং অফিসার কর্নেল অজয় কুমারের কন্যা ঐশ্বর্য। রাজস্থানে তাঁর জন্ম এবং বেড়ে ওঠা। ছোটবেলা থেকেই মেধাবী ছিলেন তিনি। দিল্লির সংস্কৃতি স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণীর বোর্ড পরীক্ষায় ৯৭.৫ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলেন। এরপর দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রীরাম কলেজ অফ কমার্স থেকে স্নাতক পাশ করেছিলেন ঐশ্বর্য। সেখান থেকেই তাঁর মনে মডেলিংয়ের প্রতি টান জন্মায়।
নবম তেলঙ্গানা এনসিসি ব্যাটেলিয়নের কম্যান্ডিং অফিসার কর্নেল অজয় কুমারের কন্যা ঐশ্বর্য। রাজস্থানে তাঁর জন্ম এবং বেড়ে ওঠা। ছোটবেলা থেকেই মেধাবী ছিলেন তিনি। দিল্লির সংস্কৃতি স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণীর বোর্ড পরীক্ষায় ৯৭.৫ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলেন। এরপর দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রীরাম কলেজ অফ কমার্স থেকে স্নাতক পাশ করেছিলেন ঐশ্বর্য। সেখান থেকেই তাঁর মনে মডেলিংয়ের প্রতি টান জন্মায়।
advertisement
4/6
বিভিন্ন সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে থাকেন তিনি। ২০১৪ সালে ‘মিস ক্লিন অ্যান্ড ক্লিয়ার ফ্রেশ ফেস’-এর তকমা পেয়েছিলেন তিনি। ২০১৫ সালে তাঁর মডেলিং কেরিয়ার সাফল্যের শিখরে পৌঁছয়। এরপর ২০১৬ সালে তিনি মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগিতার ফাইনালিস্ট হয়েছিলেন। যদিও রোশ্মিতা হরিমূর্তি জয়ী হয়েছিলেন ওই প্রতিযোগিতায়। তবে একজন ফাইনালিস্ট হিসেবে ঐশ্বর্যর সফর তাঁর মডেলিং কেরিয়ারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
বিভিন্ন সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে থাকেন তিনি। ২০১৪ সালে ‘মিস ক্লিন অ্যান্ড ক্লিয়ার ফ্রেশ ফেস’-এর তকমা পেয়েছিলেন তিনি। ২০১৫ সালে তাঁর মডেলিং কেরিয়ার সাফল্যের শিখরে পৌঁছয়। এরপর ২০১৬ সালে তিনি মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগিতার ফাইনালিস্ট হয়েছিলেন। যদিও রোশ্মিতা হরিমূর্তি জয়ী হয়েছিলেন ওই প্রতিযোগিতায়। তবে একজন ফাইনালিস্ট হিসেবে ঐশ্বর্যর সফর তাঁর মডেলিং কেরিয়ারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
advertisement
5/6
মডেলিংয়ে আকাশছোঁয়া সাফল্য সত্ত্বেও বাবাকে দেখে কর্তব্যবোধের খাতিরে অন্য পথে অগ্রসর হতে থাকেন ঐশ্বর্য। গ্ল্যামার দুনিয়ার জাঁকজমক ছেড়ে সরকারী কর্মচারী হিসেবে দেশের সেবায় ব্রতী হন তিনি। ২০১৮ সালে আইআইএম ইনদওরে সুযোগ পান তিনি। কিন্তু সেদিকে আর যাননি। বরং পরিবর্তে ইউপিএসসি সিএসই পরীক্ষার জন্য এক বছর কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন। কোচিং ক্লাসে না গিয়ে নিজেই পড়াশোনা করেছিলেন। দশ মাসের প্রয়াসের পর প্রথমবারেই পরীক্ষায় পাশ করেন। তাঁর অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক ছিল ৯৩।
মডেলিংয়ে আকাশছোঁয়া সাফল্য সত্ত্বেও বাবাকে দেখে কর্তব্যবোধের খাতিরে অন্য পথে অগ্রসর হতে থাকেন ঐশ্বর্য। গ্ল্যামার দুনিয়ার জাঁকজমক ছেড়ে সরকারী কর্মচারী হিসেবে দেশের সেবায় ব্রতী হন তিনি। ২০১৮ সালে আইআইএম ইনদওরে সুযোগ পান তিনি। কিন্তু সেদিকে আর যাননি। বরং পরিবর্তে ইউপিএসসি সিএসই পরীক্ষার জন্য এক বছর কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন। কোচিং ক্লাসে না গিয়ে নিজেই পড়াশোনা করেছিলেন। দশ মাসের প্রয়াসের পর প্রথমবারেই পরীক্ষায় পাশ করেন। তাঁর অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক ছিল ৯৩।
advertisement
6/6
এই পরীক্ষায় সাফল্যের পর ঐশ্বর্য আরও একটি উল্লেখযোগ্য সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। আইএএস অথবা আইপিএস ক্যাডারের পরিবর্তে আইএফএস-এ যাওয়ার কথা ভেবেছিলেন তিনি। বর্তমানে ঐশ্বর্য বিদেশ মন্ত্রকের একজন সিনিয়র আধিকারিক। দেশের বৈদেশিক নীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তিনি।
এই পরীক্ষায় সাফল্যের পর ঐশ্বর্য আরও একটি উল্লেখযোগ্য সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। আইএএস অথবা আইপিএস ক্যাডারের পরিবর্তে আইএফএস-এ যাওয়ার কথা ভেবেছিলেন তিনি। বর্তমানে ঐশ্বর্য বিদেশ মন্ত্রকের একজন সিনিয়র আধিকারিক। দেশের বৈদেশিক নীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তিনি।
advertisement
advertisement
advertisement