Gold in River: ভারতের 'এই' নদীতে স্নান করলেই হাতে আসত সোনার কণা...! কিন্তু ঘরে তুললেই... বিপজ্জনক ঘটনা!

Last Updated:
Gold in River: স্বর্ণ উত্তোলন প্রক্রিয়া সারা বছর হয়। আশেপাশের অঞ্চলের স্থানীয় উপজাতীয় শ্রমিকরা বালি ফিল্টার করে নদীর তল থেকে সোনা বের করেন। বর্ষাকাল ছাড়া সারা বছরই এই কার্যক্রম চলে।
1/7
নদীমাতৃক দেশ ভারত। কিন্তু আজ আমরা আপনাকে এমন এক অনন্য নদীর কথা বলব, যেখানে সোনা পাওয়া যায়। এটিই ভারতের একমাত্র নদী, যেটিতে আজও সোনার কণা প্রবাহিত হয় বলে বিশ্বাস। এটা দেখতে হলে আপনাকে ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচিতে যেতে হবে।
নদীমাতৃক দেশ ভারত। কিন্তু আজ আমরা আপনাকে এমন এক অনন্য নদীর কথা বলব, যেখানে সোনা পাওয়া যায়। এটিই ভারতের একমাত্র নদী, যেটিতে আজও সোনার কণা প্রবাহিত হয় বলে বিশ্বাস। এটা দেখতে হলে আপনাকে ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচিতে যেতে হবে।
advertisement
2/7
রাঁচির শহরের ব্লকে, আপনি একটি ছোট কূপ দেখতে পাবেন, যাকে রানী চুয়া কূপও বলা হয়। এই ছোট কূপ থেকে ৪৭৪ কিলোমিটার দীর্ঘ স্বর্ণরেখা নদীর উৎপত্তি, যা সরাসরি বঙ্গোপসাগরে পড়েছে।
রাঁচির শহরের ব্লকে, আপনি একটি ছোট কূপ দেখতে পাবেন, যাকে রানী চুয়া কূপও বলা হয়। এই ছোট কূপ থেকে ৪৭৪ কিলোমিটার দীর্ঘ স্বর্ণরেখা নদীর উৎপত্তি, যা সরাসরি বঙ্গোপসাগরে পড়েছে।
advertisement
3/7
কথিত আছে, এই কূপটি অত্যন্ত পবিত্র এবং লোকেরা এটিকে পূজাও করে। পুরোহিত দেবেন্দ্র পণ্ডিত বলেন, ‘‘এখান থেকেই সুবর্ণরেখা নদীর উৎপত্তি। এখানে একটি ছোট স্রোত বের হয়, যা পরবর্তীতে বিশাল আকার ধারণ করে।’’
কথিত আছে, এই কূপটি অত্যন্ত পবিত্র এবং লোকেরা এটিকে পূজাও করে। পুরোহিত দেবেন্দ্র পণ্ডিত বলেন, ‘‘এখান থেকেই সুবর্ণরেখা নদীর উৎপত্তি। এখানে একটি ছোট স্রোত বের হয়, যা পরবর্তীতে বিশাল আকার ধারণ করে।’’
advertisement
4/7
আরও জানান, বহুবার মানুষ এই নদীতে সোনার কণা দেখেছে। কথিত আছে যে, যে ব্যক্তি এখান থেকে সোনার কণা নেওয়ার চেষ্টা করে, সে রহস্যজনকভাবে মারা যায় বা দুর্ঘটনায় পড়ে। এ কারণে এখান থেকে স্বর্ণ নেওয়ার কথাও কেউ ভাবে না।
আরও জানান, বহুবার মানুষ এই নদীতে সোনার কণা দেখেছে। কথিত আছে যে, যে ব্যক্তি এখান থেকে সোনার কণা নেওয়ার চেষ্টা করে, সে রহস্যজনকভাবে মারা যায় বা দুর্ঘটনায় পড়ে। এ কারণে এখান থেকে স্বর্ণ নেওয়ার কথাও কেউ ভাবে না।
advertisement
5/7
পূর্বপুরুষরা বলেন, প্রায় ৭০-৮০ বছর আগে এই নদীতে বেশি সোনার কণা বের হত। তাই এই নদীর নাম হয় স্বর্ণরেখা। কিন্তু এখন এখানে সোনার কণার সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছে। এখন প্রতি মাসে এক বা দুই কণা সোনা দেখা যায়।
পূর্বপুরুষরা বলেন, প্রায় ৭০-৮০ বছর আগে এই নদীতে বেশি সোনার কণা বের হত। তাই এই নদীর নাম হয় স্বর্ণরেখা। কিন্তু এখন এখানে সোনার কণার সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছে। এখন প্রতি মাসে এক বা দুই কণা সোনা দেখা যায়।
advertisement
6/7
এই নদীটি ঝাড়খণ্ডের দীর্ঘতম নদী। এটি অত্যন্ত পবিত্র নদী হিসেবেও বিবেচিত হয়। মানুষ পূজায় এই নদীর জল ব্যবহার করে। তারা কুয়ো থেকে জল নিয়ে যায় বাড়িতে।
এই নদীটি ঝাড়খণ্ডের দীর্ঘতম নদী। এটি অত্যন্ত পবিত্র নদী হিসেবেও বিবেচিত হয়। মানুষ পূজায় এই নদীর জল ব্যবহার করে। তারা কুয়ো থেকে জল নিয়ে যায় বাড়িতে।
advertisement
7/7
স্বর্ণ উত্তোলন প্রক্রিয়া সারা বছর হয়। আশেপাশের অঞ্চলের স্থানীয় উপজাতীয় শ্রমিকরা বালি ফিল্টার করে নদীর তল থেকে সোনা বের করেন। বর্ষাকাল ছাড়া সারা বছরই এই কার্যক্রম চলে। সোনার কণার আকার ধানের শীষের সমান বা তার চেয়েও ছোট।
স্বর্ণ উত্তোলন প্রক্রিয়া সারা বছর হয়। আশেপাশের অঞ্চলের স্থানীয় উপজাতীয় শ্রমিকরা বালি ফিল্টার করে নদীর তল থেকে সোনা বের করেন। বর্ষাকাল ছাড়া সারা বছরই এই কার্যক্রম চলে। সোনার কণার আকার ধানের শীষের সমান বা তার চেয়েও ছোট।
advertisement
advertisement
advertisement