৪৩ বছরে ১২ বার বিবাহবিচ্ছেদ! প্রেমে 'খাদ' ছিল না, শেষে যা জানা গেল...! শিউরে উঠবেন

Last Updated:
Husband-Wife Secret: দম্পতি পরস্পরের খুব কাছাকাছিই ছিলেন বলে বাকিরা জানান। কিন্তু তাঁদের বারবার বিয়ে ও ডিভোর্সের আসল কারণ ছিল প্রেম নয়, টাকা!
1/8
একসঙ্গে থেকেছেন প্রায় ৪০ বছর। গত ৪৩ বছরে ১২ বার বিবাহবিচ্ছেদ করেছেন। শুরুটা হয়েছিল প্রেমের গল্প দিয়েই। তবে কি প্রেমে ভাঁটা এসে গিয়েছিল তাঁদের মাঝে? না, কারণ ভয়াবহ। জানলে বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে।
একসঙ্গে থেকেছেন প্রায় ৪০ বছর। গত ৪৩ বছরে ১২ বার বিবাহবিচ্ছেদ করেছেন। শুরুটা হয়েছিল প্রেমের গল্প দিয়েই। তবে কি প্রেমে ভাঁটা এসে গিয়েছিল তাঁদের মাঝে? না, কারণ ভয়াবহ। জানলে বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে।
advertisement
2/8
কিছু লোক সরকারকে ঠকাতে এবং অবৈধভাবে অর্থ উপার্জনের জন্য অদ্ভুত পরিকল্পনা নিয়ে আসে। তাদের কৌশল জানলে চমকে যাবেন। সম্প্রতি এমনই এক অদ্ভুত ঘটনা সামনে এসেছে। এই বয়স্ক দম্পতি পরস্পরের খুব কাছাকাছিই ছিলেন বলে বাকিরা জানান।
কিছু লোক সরকারকে ঠকাতে এবং অবৈধভাবে অর্থ উপার্জনের জন্য অদ্ভুত পরিকল্পনা নিয়ে আসে। তাদের কৌশল জানলে চমকে যাবেন। সম্প্রতি এমনই এক অদ্ভুত ঘটনা সামনে এসেছে। এই বয়স্ক দম্পতি পরস্পরের খুব কাছাকাছিই ছিলেন বলে বাকিরা জানান।
advertisement
3/8
কিন্তু তাঁদের বারবার বিয়ে ও ডিভোর্সের আসল কারণ ছিল প্রেম নয়, টাকা! তদন্তে জানা গিয়েছে, সরকারি বিধি-বিধানের ফাঁকফোকর দিয়ে আর্থিক সুবিধা আদায়ের উদ্দেশ্যেই তাঁরা এ কাজ করেছেন। যার মূল অভিসন্ধি ছিল সরকারকে প্রতারণা করে আয়।
কিন্তু তাঁদের বারবার বিয়ে ও ডিভোর্সের আসল কারণ ছিল প্রেম নয়, টাকা! তদন্তে জানা গিয়েছে, সরকারি বিধি-বিধানের ফাঁকফোকর দিয়ে আর্থিক সুবিধা আদায়ের উদ্দেশ্যেই তাঁরা এ কাজ করেছেন। যার মূল অভিসন্ধি ছিল সরকারকে প্রতারণা করে আয়।
advertisement
4/8
অস্ট্রিয়া সরকার একজন বিবাহবিচ্ছিন্ন একা মহিলাকে প্রতি বছর 28,300 ডলার (প্রায় ২৪ লাখ টাকা) আর্থিক সাহায্য প্রদান করে। তবে এর একটি নিয়ম রয়েছে। কেবলমাত্র যে মহিলারা স্বামীকে বৈধভাবে ডিভোর্স দিয়েছেন, তাঁরাই এই ভাতা পাবেন। উক্ত দম্পতি তাঁদের নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করতে এই সুযোগের সদব্যাবহার করেছেন।
অস্ট্রিয়া সরকার একজন বিবাহবিচ্ছিন্ন একা মহিলাকে প্রতি বছর 28,300 ডলার (প্রায় ২৪ লাখ টাকা) আর্থিক সাহায্য প্রদান করে। তবে এর একটি নিয়ম রয়েছে। কেবলমাত্র যে মহিলারা স্বামীকে বৈধভাবে ডিভোর্স দিয়েছেন, তাঁরাই এই ভাতা পাবেন। উক্ত দম্পতি তাঁদের নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করতে এই সুযোগের সদব্যাবহার করেছেন।
advertisement
5/8
বারবার বিয়ে করা, কয়েক বছর পর ডিভোর্স হওয়া এবং প্রতিবার ভরণপোষণ আদায় করাকে তাঁরা ব্যবসা বানিয়েছিলেন। ১৩ বার বিবাহিত এই মহিলা তাঁর প্রথম স্বামীর মৃত্যুর পর ১৯৮১ সালে বিধবা পেনশন পেতে শুরু করেছিলেন। এক বছর পরে, তিনি তাঁর থেকে কয়েক বছরের ছোট একজন পুরুষকে পুনরায় বিয়ে করেছিলেন। তিনি লরিচালক ছিলেন। চাকরি নিয়ে মতপার্থক্যের কারণে ১৯৮৮ সালে ছয় বছর পর তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। সেখান থেকে দু’জনে বারবার বিয়ে ও ডিভোর্সের চক্র চলতে থাকে।
বারবার বিয়ে করা, কয়েক বছর পর ডিভোর্স হওয়া এবং প্রতিবার ভরণপোষণ আদায় করাকে তাঁরা ব্যবসা বানিয়েছিলেন। ১৩ বার বিবাহিত এই মহিলা তাঁর প্রথম স্বামীর মৃত্যুর পর ১৯৮১ সালে বিধবা পেনশন পেতে শুরু করেছিলেন। এক বছর পরে, তিনি তাঁর থেকে কয়েক বছরের ছোট একজন পুরুষকে পুনরায় বিয়ে করেছিলেন। তিনি লরিচালক ছিলেন। চাকরি নিয়ে মতপার্থক্যের কারণে ১৯৮৮ সালে ছয় বছর পর তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। সেখান থেকে দু’জনে বারবার বিয়ে ও ডিভোর্সের চক্র চলতে থাকে।
advertisement
6/8
এই অদ্ভুত ব্যাপারটি ২০২২ সালের মে মাসে প্রকাশ্যে আসে। ১২তম বার বিবাহবিচ্ছেদের পর, মহিলা পেনশন বীমা ইনস্টিটিউটে যান। তদন্তে জানা যায়, বিবাহবিচ্ছেদের পিছনে বারবার বিধবার ভরণপোষণ নেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল। দম্পতি বিয়ে করবে, কয়েক বছর অপেক্ষা করবে এবং তারপর বিবাহবিচ্ছেদ পাবে। সুতরাং, ওই মহিলা আর্থিক সহায়তা পাবেন।
এই অদ্ভুত ব্যাপারটি ২০২২ সালের মে মাসে প্রকাশ্যে আসে। ১২তম বার বিবাহবিচ্ছেদের পর, মহিলা পেনশন বীমা ইনস্টিটিউটে যান। তদন্তে জানা যায়, বিবাহবিচ্ছেদের পিছনে বারবার বিধবার ভরণপোষণ নেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল। দম্পতি বিয়ে করবে, কয়েক বছর অপেক্ষা করবে এবং তারপর বিবাহবিচ্ছেদ পাবে। সুতরাং, ওই মহিলা আর্থিক সহায়তা পাবেন।
advertisement
7/8
তদন্তে জানা যায়, এই দম্পতির অভ্যাস ছিল প্রতি তিন বছর পর পর বিবাহ বিচ্ছেদ এবং পুনরায় বিয়ে করার। বারবার বিবাহ বিচ্ছেদ এবং পুনঃবিবাহ হওয়া সত্ত্বেও, গ্রাজের অপরাধ তদন্ত বিভাগের কর্মকর্তারা জানতে পেরেছেন যে তারা একই বাড়িতে একসাথে থাকতেন, একসাথে রান্না করতেন এবং একই বিছানা ভাগ করে নিতেন। বিষয়টি নজরে এলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন কর্তৃপক্ষ।
তদন্তে জানা যায়, এই দম্পতির অভ্যাস ছিল প্রতি তিন বছর পর পর বিবাহ বিচ্ছেদ এবং পুনরায় বিয়ে করার। বারবার বিবাহ বিচ্ছেদ এবং পুনঃবিবাহ হওয়া সত্ত্বেও, গ্রাজের অপরাধ তদন্ত বিভাগের কর্মকর্তারা জানতে পেরেছেন যে তারা একই বাড়িতে একসাথে থাকতেন, একসাথে রান্না করতেন এবং একই বিছানা ভাগ করে নিতেন। বিষয়টি নজরে এলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন কর্তৃপক্ষ।
advertisement
8/8
তদন্তে জানা যায়, এই দম্পতির অভ্যাস ছিল প্রতি তিন বছর পর পর বিবাহ বিচ্ছেদ এবং পুনরায় বিয়ে করার। বারবার বিবাহ বিচ্ছেদ এবং পুনঃবিবাহ হওয়া সত্ত্বেও, গ্রাজের অপরাধ তদন্ত বিভাগের কর্মকর্তারা জানতে পেরেছেন যে তারা একই বাড়িতে একসাথে থাকতেন, একসাথে রান্না করতেন এবং একই বিছানা ভাগ করে নিতেন। বিষয়টি নজরে এলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন কর্তৃপক্ষ।
তদন্তে জানা যায়, এই দম্পতির অভ্যাস ছিল প্রতি তিন বছর পর পর বিবাহ বিচ্ছেদ এবং পুনরায় বিয়ে করার। বারবার বিবাহ বিচ্ছেদ এবং পুনঃবিবাহ হওয়া সত্ত্বেও, গ্রাজের অপরাধ তদন্ত বিভাগের কর্মকর্তারা জানতে পেরেছেন যে তারা একই বাড়িতে একসাথে থাকতেন, একসাথে রান্না করতেন এবং একই বিছানা ভাগ করে নিতেন। বিষয়টি নজরে এলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন কর্তৃপক্ষ
advertisement
advertisement
advertisement