'তোমার স্বামীকে আমি ভালবাসি...'! হ্যান্ডসম ACP পত্নীর ঘরে ঢুকে এ কী বললেন IIT ছাত্রী! কিন্তু কে সত্যি বলছে, জানেন?

Last Updated:
এক নামী আইআইটি-র পিএইচডি ছাত্রী, আর এক সম্মানিত এসিপি অফিসার— হঠাৎই একজোট তাঁদের নাম উঠে আসছে! কিন্তু কে আসলে সত্যি বলছে? কার মুখোশ খুলতে চলেছে?
1/9
হ্যান্ডসাম ACP (Assistant Commissioner of Police), প্রেমে পড়েন IIT ছাত্রী, বাধা হয়ে দাঁড়ালেন স্ত্রী! বললেন ‘আমি তোমার স্বামীকে ভালবাসি’, তার পর যা হল...চমকে যাবেন!
হ্যান্ডসাম ACP (Assistant Commissioner of Police), প্রেমে পড়েন IIT ছাত্রী, বাধা হয়ে দাঁড়ালেন স্ত্রী! বললেন ‘আমি তোমার স্বামীকে ভালবাসি’, তার পর যা হল...চমকে যাবেন!
advertisement
2/9
এক এসিপি ও আইআইটির এক পিএইচডি ছাত্রীর ঘটনা চাঞ্চল্যে ভরিয়ে তুলেছে গোটা রাজ্যকে। যেখানে ছাত্রী অভিযোগ করেছেন ধর্ষণের, সেখানে এসিপি-র স্ত্রী রক্ষা করছেন তাঁর স্বামীর সম্মান। কী ঘটেছে? জেনে নিন পুরো ঘটনা
এক এসিপি ও আইআইটির এক পিএইচডি ছাত্রীর ঘটনা চাঞ্চল্যে ভরিয়ে তুলেছে গোটা রাজ্যকে। যেখানে ছাত্রী অভিযোগ করেছেন ধর্ষণের, সেখানে এসিপি-র স্ত্রী রক্ষা করছেন তাঁর স্বামীর সম্মান। কী ঘটেছে? জেনে নিন পুরো ঘটনা! (Representative Image: AI generated)
advertisement
3/9
আইআইটি কানপুরের পিএইচডি ছাত্রী এসিপি মোহসিন খানের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনেন। তবে সেই মামলায় এক নতুন মোড় এনে দিয়েছেন এসিপির স্ত্রী সুহাইলা সাইফ। তিনি ২০২৫ সালের ১ এপ্রিল কানপুর আদালতে একটি আবেদনপত্র জমা দেন, যেখানে তিনি ছাত্রীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনেন।
আইআইটি কানপুরের পিএইচডি ছাত্রী এসিপি মোহসিন খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন। তবে সেই মামলায় এক নতুন মোড় এনে দিয়েছেন এসিপির স্ত্রী সুহাইলা সাইফ। তিনি ২০২৫ সালের ১ এপ্রিল কানপুর আদালতে একটি আবেদনপত্র জমা দেন, যেখানে তিনি ছাত্রীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনেন। (Representative Image: AI generated)
advertisement
4/9
Generated image সুহাইলা সইফ জানান, ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর সকাল ১০টা নাগাদ তাঁদের নবাবগঞ্জের সরকারি আবাসনে এক ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটে। তিনি বলেন, সেদিন তাঁর পরিবারের উপস্থিতিতে আইআইটির ওই পিএইচডি ছাত্রী জোর করে তাঁদের বাড়িতে ঢুকে পড়েন এবং ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দেন।
সুহাইলা সইফ জানান, ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর সকাল ১০টা নাগাদ তাঁদের নবাবগঞ্জের সরকারি আবাসনে এক ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটে। তিনি বলেন, সেদিন তাঁর পরিবারের উপস্থিতিতে আইআইটির ওই পিএইচডি ছাত্রী জোর করে তাঁদের বাড়িতে ঢুকে পড়েন এবং ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দেন। (Representative Image: AI generated)
advertisement
5/9
Generated image সুহাইলা আদালতে জানান, ওই ছাত্রী তাঁকে হুমকি দিয়ে বলেন—“আমি তোমার স্বামীকে খুব ভালবাসি, আমি ওকে বিয়ে করতে চাই। কিন্তু তোমার সন্তানরা আমাদের মধ্যে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। তুমি মোহসিনকে তালাক দাও, নাহলে তোমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করব।”
সুহাইলা আদালতে জানান, ওই ছাত্রী তাঁকে হুমকি দিয়ে বলেন— “আমি তোমার স্বামীকে খুব ভালবাসি, আমি ওকে বিয়ে করতে চাই। কিন্তু তোমার সন্তানরা আমাদের মধ্যে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। তুমি মোহসিনকে তালাক দাও, নাহলে তোমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করব।” (Representative Image: AI generated)
advertisement
6/9
Generated image এই ঘটনার প্রেক্ষিতে আদালত ১৬ এপ্রিল সংশ্লিষ্ট থানার কাছে রিপোর্ট চায়। এরপর ১৮ এপ্রিল রাওয়াতপুর থানার ইন্সপেক্টর রাজেশ প্রসাদ বাজপেয়ী একটি রিপোর্ট জমা দেন, যেখানে বলা হয় ছাত্রী যে অভিযোগ করেছেন, তা সত্য।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে আদালত ১৬ এপ্রিল সংশ্লিষ্ট থানার কাছে রিপোর্ট চায়। এরপর ১৮ এপ্রিল রাওয়াতপুর থানার ইন্সপেক্টর রাজেশ প্রসাদ বাজপেয়ী একটি রিপোর্ট জমা দেন, যেখানে বলা হয় ছাত্রী যে অভিযোগ করেছেন, তা সত্য। (Representative Image: AI generated)
advertisement
7/9
Generated imag এই একপাক্ষিক রিপোর্টের ভিত্তিতে আদালত ২১ এপ্রিল নির্দেশ দেয়— সুহাইলা সাইফ একটি এফআইআর দায়ের করতে পারেন।সুহাইলা ২২ এপ্রিল রাওয়াতপুর থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন, কিন্তু পুলিশ অভিযোগ নথিভুক্ত করেনি। পরে আদালতের হস্তক্ষেপে ৩০ এপ্রিল গিয়ে মামলা রেজিস্টার হয়।
এই একপাক্ষিক রিপোর্টের ভিত্তিতে আদালত ২১ এপ্রিল নির্দেশ দেয়— সুহাইলা সাইফ একটি এফআইআর দায়ের করতে পারেন। সুহাইলা ২২ এপ্রিল রাওয়াতপুর থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন, কিন্তু পুলিশ অভিযোগ নথিভুক্ত করেনি। পরে আদালতের হস্তক্ষেপে ৩০ এপ্রিল গিয়ে মামলা রেজিস্টার হয়। (Representative Image: AI generated)
advertisement
8/9
Generated image জানা যায়, ইন্সপেক্টর রাজেশ বাজপেয়ী উচ্চপদস্থ কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে একপক্ষীয় রিপোর্ট জমা দেন এবং আদালত ও পুলিশের অন্যান্য আধিকারিকদের বিভ্রান্ত করেন। এই গুরুতর দায়িত্বজ্ঞানহীনতার কারণে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে এবং বিভাগীয় তদন্তও শুরু হয়েছে।
জানা যায়, ইন্সপেক্টর রাজেশ বাজপেয়ী উচ্চপদস্থ কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে একপক্ষীয় রিপোর্ট জমা দেন এবং আদালত ও পুলিশের অন্যান্য আধিকারিকদের বিভ্রান্ত করেন। এই গুরুতর দায়িত্বজ্ঞানহীনতার কারণে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে এবং বিভাগীয় তদন্তও শুরু হয়েছে। (Representative Image: AI generated)
advertisement
9/9
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জয়েন্ট পুলিশ কমিশনার আশুতোষ কুমার জানান—“এই মামলায় উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। যাঁকে দোষী প্রমাণিত করা হবে, তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং প্রতিটি দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জয়েন্ট পুলিশ কমিশনার আশুতোষ কুমার জানান— “এই মামলায় উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। যাঁকে দোষী প্রমাণিত করা হবে, তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং প্রতিটি দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
advertisement
advertisement
advertisement