Shitala Ashtami: জয় মা শীতলা, আজ শীতলা অষ্টমী তিথিতে মায়ের এই মন্ত্র জপে সন্তানের সব অমঙ্গল হবে দূর
- Published by:Debalina Datta
Last Updated:
Shitala Ashtami: দোলযাত্রার আট দিন পর বা অষ্টম দিনে পালন করা শীতলা অষ্টমী৷
এবারের শীতলা সপ্তমী তিথি শুরু হবে ১৩ মার্চ ০৯.২৭ মিনিট থেকে। এটি ১৪ মার্চ ০৮.২২ মিনিটে শেষ হয়েছে। উদয়তিথি অনুসারে, শীতলা সপ্তমী ১৪ মার্চ পালিত হচ্ছে। পুজোর সময় সকাল ৬.৩১ টা থেকে সন্ধ্যা ০৬.২৯ পর্যন্ত হবে। যেখানে শীতলা অষ্টমী শুরু হবে ১৪ মার্চ রাত ০৮.২২ থেকে। এটি ১৫ মার্চ সন্ধ্যা ০৬.৪৫ এ শেষ হবে।
advertisement
এ দিন দেবীকে ঠান্ডা জাতীয় ফল উৎসর্গ করে একটি মন্ত্র পাঠ করতে হয় ৷ আর তাতেই নাকি সন্তুষ্ট হল দেবী ৷ আর সেই মন্ত্রটি হল-‘‘ওঁ নমামি শীতলাং দেবীং রাসভস্থাং দিগম্বরীম্। মার্জ্জনীকলসোপেতাং সূর্পালঙ্কৃতমস্তকাম্।’’
advertisement
দোলযাত্রার আট দিন পর বা অষ্টম দিনে পালন করা শীতলা অষ্টমী৷ দোল বসন্ত কালে খেলা হয় এবং এই ঋতুতেই পক্স ও পাশাপাশি একাধিক ছোয়াচে রোগ হয়৷ বহু যুগ থেকেই পক্সের নিরাময়ের জন্য মা শীতলার আরাধনা করা হয়৷ তাছাড়াও চোখের অসুস্থতার বিষয়েও মা শীতলাকে অর্চনা করা হয়৷ মা দুর্গার রূপে মা শীতলার পুজো খুব গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের রোগবালাই থেকে দূরে রাখতে ও সুস্থ রাখতে এ উৎসব পালনের রেওয়াজ চলে আসছে বহু যুগ ধরে।
advertisement
শীতলা অষ্টমীকে কিছু জায়গায় বাসোদাও বলা হয়। এই দিন মাতা শীতলাকে বাসি খাবার নিবেদন করা হয়। সেই সঙ্গে বাসি খাবারও নিজেকেও প্রসাদ হিসেবে খান ভক্তকে৷
advertisement
এই দিনে মা শীতলা, যাকে দেবী দুর্গার রূপ বলে মনে করা হয়, তাঁর পুজো করা হয়। মহিলারা তাঁদের সন্তানদের নিরোগ সুস্থ জীবন দীর্ঘায়ু কামনা করে এবং তাদের রোগমুক্ত রাখতে এই ব্রত পালন করেন।
advertisement
স্কন্দপুরাণে শীতলা দেবী শ্বেতবর্ণা ও দুহাত বিশিষ্ট। তাঁর দুহাতে রয়েছে পূর্ণকুম্ভ ও সম্মার্জনী (ঝাঁটা)। কথিত আছে সম্মার্জনীর মাধ্যমে তিনি অমৃতময় শীতল জল ছিটিয়ে রোগ, তাপ, শোক দূর করেন। কখনও কখনও তিনি নিমের পাতা বহন করে থাকেন। পক্সের নিরাময়েও নিম পাতার ব্যবহার বহুল প্রচলিত৷
advertisement
